E

Saturday, December 7, 2013

Fitness

** Fitness

  পেটের মেদ কমানোর ৬টি ধাপ

বর্তমান সময়ে পেটের মেদ আমাদের মাথাব্যাথার একটি কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যে শুধু সৌন্দর্যহানী করে তা নয়, শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করে। পেটের মেদ কমানোর বেশ কিছু পন্থা আছে। আসুন প্রধান কয়েকটি পন্থা নিয়ে আজকে আলোচনা করা যাক।

*সময়মতো ঘুম

আপনার যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাহলে আরেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুম আপনার শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট কর দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। যা আপনার মুটিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। তাই মেডিক্যাল সায়েন্সের ভাষায় রাতের ৭ঘন্টা ঘুমই শরীর ঠিক রাখতে শ্রেষ্ঠ।

*ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম

বেশিরভাগ মানুষই মনে করে জিম করা বা কষ্টকর ব্যায়ামই দিতে পারে পেটের মেদ থেকে মুক্তি। কিন্তু এ ধারণা ভুল। কারণ ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম আপনি যদি নিয়মিত করতে পারেন তাবে এগুলোই আপনার জন্য যথেষ্ট। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্‌, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ-আপস্‌, চেয়ার ডিপস্‌ ৩০ সেকেন্ড করে দিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ হাটুন।

*চিনির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করুন

পেটের মেদ কমাতে ৮০ ভাগ ভূমিকা রয়েছে সঠিক খাদ্যের। সঠিক খাদ্য বলতে বোঝানো হয় যেগুলো ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে যেমন প্রোটিন বা আমিষ, শাক-সব্জি, শস্যদানা ইত্যাদি। খাদ্য তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। প্রতিবার চায়ের কাপে চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। এতে চিনির বিকল্পও হবে, পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে।

*ভিটামিন সি এর সাথে থাকুন

ভিটামিন সি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে সেই হরমোনটির ব্যালেন্স ঠিক রাখে যেটি শরীরে মেদ নিয়ন্ত্রন করে। ভিটামিন সি কারনিটিন নমক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে।

*চর্বি খাবেন তবে ভালটি

জিনিসটি অনেকটা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। বর্তমান সময়ে ওমেগা-৩ ফ্যাট নিয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। হবেই না কেন? যদিও এটি নিজেই একটি ফ্যাট, কিন্তু ক্ষতিকারক ফ্যাট দূর করতে এর কোন জুড়ি নেই। শাক-সব্জি, মাশরুম, শস্যদানা, মাছ ইত্যাদি আপনাকে দিতে পারে যথেষ্ট পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাট।

*শ্বাস-প্রশ্বাস আস্তে আস্তে

কোন পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজটি করতে পারি তা হলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া। বেশির ভাগ মানুষই হয় দ্রুত না হয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাস গ্রহন করে। যদি এটি একটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎ আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা যায় তাহলে পেটের খুব ভালো একটা ব্যায়াম হবে। প্রতিনিয়ত যদি এটি মেনে চলা যায় তাহলে পেটের মেদ কমাতে কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে।
যাদের পেটের মেদ খুব বেশি ভাবিয়ে তুলেছে তারা ছাড়াও সবাই এগুলো মেনে চলতে পারেন। তবে রাতারাতি ফলাফল পাওয়া যাবে বলা যায় না। হতাশ না হয়ে নিয়মিত এগুলো পালন করুন, আশা করা যায় খুব শীঘ্রই কাংখিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন।
...........................................thanks.

 Photo

**

 ওজন কমাতে পুদিনা চা

ক্যালোরি দ্রুত ক্ষয় করতে সহায়ক আরেকটি চা হচ্ছে পুদিনার চা বা মেন্থল চা। এই চায়ের মধ্যে রয়েছে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি যা আপনার ইমিউন সিস্টেমের জন্য অত্যন্ত জরুরি। ছোট বড় সবাই এই চা পান করতে পারেন, হজমের সমস্যার দূর করতেও অত্যন্ত কার্যকর। খুব সহজেই পুদিনার চা তৈরি করতে পারেন। তাজা হলে তো চমৎকার, তাজা পাতা সবসময় না পেলেও সমস্যা নেই। কয়েক টেবিল চামচ শুকনো পুদিনা পাতা ফুটন্ত গরম পানিতে চার/পাচ মিনিট জাল দিয়ে নিন। এর পর এতে প্রয়োজন মত মধু মিশিয়ে নিন। এই চা ঠাণ্ডা ও গরম দুই ভাবেই পান করা যায়। পুদিনার চা খুবই হালকা একটি পানীয় যা নিমিষেই আপনাকে চাঙ্গা করে তুলবে, এছাড়াও আপনার শরীরের চর্বি শোষণ করে স্লিম হতে সাহায্য করবে।

ওজন কমাতে সবুজ চা (গ্রিন টী)

গবেষণায় দেখা যায় শরীরের বিপাক ক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য যে রাসায়নিক ইজিসিজি দরকার তা পাওয়া যায় সবুজ চায়ে। এই রাসায়নিক মানুষের শরীরের ক্যালোরি ক্ষয়ে সহায়তা করে। দিনে প্রায় ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ক্ষয় করার ক্ষমতা রাখে সবুজ চা। গবেষকরা বলেন, যদি আপনি এক বছরে ৫০,০০০ ক্যালোরি ক্ষয় করতে অর্থাৎ ১৫ পাউনড ওজন কমাতে চান, তবে যে কোমল পানীয় পান করেন তার বদলে ১-২ কাপ সবুজ চা পান করুন। সবুজ চা বছরে ৫০,০০০ ক্যালোরি (১৫ পাউন্ডের বেশি ওজন )ক্ষয় করতে সক্ষম। এছাড়াও সবুজ চা শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহের স্তর ঠিক রাখে। ক্যান্সার সেল উৎপাদনকে নিস্ক্রিয় করতে সবুজ চায়ের ভূমিকা রয়েছে।

........................THANKS. 
**
 ওজন কমাতে ডায়েট চার্ট

সকাল: ৭:৩০

হালকা গরম পানিতে ১ চামচ মধু এবং ১টুকরো লেবুর রস
দিয়ে খান।

৮:৩০ সকালের নাস্তা:

রুটি-২টি, সবজি, দুধ চিনি ছাড়া চা বা কফি এক কাপ।

১১ টা:

গ্রিন টি ১ কাপ, ১ পিস বিস্কুট।

১২ টা:

শশা বা গাজরের জুস-১ গ্লাস

দুপুরের খাবার:

ভাত ১ কাপ, সবজি, মাছ ১ টুকরো, সালাদ, ডাল।

বিকেল ৪ টা:

কলা, কমলা, আপেল, আম, আমড়া যে কোনো ১টি

৫:৩০

ভাত ১ কাপ বা রুটি ৩ টি সঙ্গে শাক বা সবজি আর মাছ।

আমাদের অনেকেরই অভ্যেস হচ্ছে রাতে খাবার খাওয়ার পরও
টিভি দেখতে দেখতে বাড়তি খাবার খেতে পছন্দ করি।
তবে ওজন কমাতে চাইলে এই অভ্যেস বাদ দিতে হবে।

নিয়মিত এই খাবারের রুটিন মেনে চললে আর সপ্তাহে ৫ দিন
৩০ থেকে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের
বাড়তি ওজন কমিয়ে ঝরঝরে ফিগার পেতে খুব বেশিদিন
অপেক্ষা করতে হবে না।

............................................thanks.
**
  ভুড়ি থেকে মুক্ত থাকার উপায় :


দেখতে খুব সুন্দর, লম্বা। কিন্তু
পেটে বিশাল বড় ভুঁড়ি। শুধু এই ভুড়ির
জন্য আর স্মার্ট দেখা যাচ্ছেনা।
বাংলাদেশের মানুষদের
খাদ্যাভ্যাসের কারনে এ
সমস্যা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই
দেখা যায়। পেটের মেদ আর শরীরের
অন্য অংশের মেদকে একজিনিস
ভাবলে ভুল করবেন। পেটের মেদ
যেহেতু লিভার, কিডনি ও অন্যান্য
অভ্যন্তরীণ অঙ্গের
সাথে লেগে থাকে, সেহেতু
এটি আপনার জন্য অনেক বড় বিপদ
এমনকি মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
শরীরে এ অংশের মেদের
কারণে ডায়োবেটিক থেকে শুরু
করে হার্টের মারাত্মক সমস্যা পযন্ত
হতে পারে। দেখতেতো খুবই
বিশ্রী লাগেই।
তাহলে কি করবেন?
------------------
শুধু ব্যায়াম করলেই পেটের মেদ
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়না।
খাবার দাবারেও সতর্ক
থাকতে হবে। খাবার
সতর্কতা এবং শরীরের বিশেষ
কয়েকটি ব্যায়াম আপনার পেটের
চর্বিকে কমিয়ে দিবে এবং ভবিষ্যতে এধরনের
চর্বি জমা থেকে আপনাকে মুক্ত
রাখবে।
খাবারে সতর্কতা
------------------
১. প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস
হালকা গরম পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত তৈরি করে খাবেন।
২. শরবতটি খাওয়ার পর দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেলে ভাল ফল
পাবেন। তাহলে আপনার শরীরে ওজন
কমানোর প্রক্রিয়িাটি দ্বিগুন
গতিতে হবে। একই সঙ্গে আপনার
শরীরের রক্ত সঞ্চালন হবে মসৃণ
গতিতে।
৩. সকালের নাশতাতে অন্য
খাবারের কম
খেয়ে একবাটি করে ফল
খেলে পেটের চর্বি থেকে রেহাই
পাওয়া যায়।
৪. পানি শরিরের পরিপাক
ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং ক্ষতিকর
সব কিছু শরীর থেকে বের করে দেয়।
সেজন্য সকল ডাক্তারদের পরামর্শ
বেশি বেশি পানি খেতে হবে।
৫. ভাতের উপর
নির্ভরশীলতা কমিয়ে আটার
তৈরি খাবার বেশি খেলে অনেক
উপকার পাবেন।
৬. খাবার রান্না করার সময়
দারুচিনি, আদা, কাঁচা মরিচ
বেশি ব্যবহার করুন।এগুলো শরীরের
রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে।
৭. চিনি জাতীয় খাবার
শরীরে বিশেষ করে পেট ও
উরুতে চর্বি জমতে বিশেষ
ভূমিকা রাখে।
সুতরাং চর্বি থেকে বাচতে হলে এ
জাতীয় খাবারের লোভ সংবরণ
করতে হবে।
৮. প্রচুর পরিমাণে আঁশ জাতীয় খাদ্য
যেমন শাক সবজি, আমড়া,
চালতা খেতে হবে।
৯. চর্বি জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড
এবং সফট ‍ড্রিংকস (কোকাকোলা,
পেপসি ইত্যাদি) খাওয়ার অভ্যাস
কমাতে হবে। একদমই না খেলে আরও
ভাল হয়।

..............................................................thanks. 
**
 জিরো ফিগারঃ
বর্তমান সময়ে জিরো ফিগার কথাটার সাথে আমরা সুপরিচিত। হলিউড কিংবা বলিউডের নায়িকা এবং মডেলরা এই কাংখিত লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য কত কসরতই না করছেন।

জিরো ফিগার বা যাই হোক স্বাস্থ্যকর একটি স্লিম শরীরই আমাদের কাম্য হওয়া উচিত, তা না হলে অসুস্থ্ শরীর নিয়ে ভুগতে হতে পারে।
আমাদের লাইফস্টাইল এবং খাবারের ধরণ পরিবর্তন করলে কাংখিত স্লিম ফিগার অবশ্যই অর্জন করা সম্ভব।

নিচের টিপসগুলো থেকে সাহায্য নিতে পারেনঃ
# প্রথমেই আপনার মনকে শক্ত করতে হবে।
# ভাজাপোড়া, মিষ্টি ও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার প্রায় বন্ধ করে দিতে হবে।
# প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন।
# ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পানি পান করুন।
# ১৫ মিনিট পর এক কাপ চিনি ছাড়া চা পান করুন। সাথে এক-দুটি টোস্ট বা বিস্কুট খেতে পারেন।
# চা পানের এক ঘন্টা পর সকালের নাশতা করুন। সকালের নাশতায় দু-তিনটি রুটি, একটি ডিম, সবজি ও সালাদ রাখুন।
# দুপুরের ও সকালের খাবারের মাঝে ফল যেমন¬ আপেল, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি খেতে পারেন।
# শুধু দুপুরে একটু ভাত খাবেন। মধ্যাহ্নভোজে এক থেকে দেড় কাপ ভাত, এক কাপ ডাল, সবজি, এক টুকরো মাছ বা গোশতসহ ঝোল তরকারি ও সালাদ রাখুন।
# রাতে আবার দু-তিনটি রুটি, সবজি, এক কাপ ডাল ও এক টুকরো মাছ বা গোশত খাবেন। সাথে এক কাপ দুধ রাখতে পারেন।
# ওপরের খাদ্যাভ্যাসগুলো ছাড়া প্রতিদিন অবশ্যই আধঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এভাবে যদি প্রতিদিন ওপরের অভ্যাসগুলো মেনে চলতে পারেন তবে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে আপনি স্লিম হতে পারবেন।

......................................THANKS. 
**

কম খাই তবু কেন ওজন বাড়ে!

আমি তো খাই-ই না, তাও কেন ওজন বাড়ছে! এমন অনুযোগ অনেকেরই। এক বেলা না খেয়ে থাকা হলো, কখনো পরিমাণেও কম খাওয়া হলো, তার পরও বাড়ছে কেন ওজন?

‘ওজন কমাতে অনেকেই দেখা যায়, এক বেলা না খেয়ে থাকেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার কারণে যখন তিনি খেতে বসেন, খাওয়াটা হয়ে যায় বেশি। আর খাওয়ার পর যখন প্রয়োজনীয় পরিশ্রম হয় না, তখন শরীরে জমতে থাকে বাড়তি মেদ। তাই ওজন বেড়েই চলে।

’ওজন বেড়ে যায় যেসব কারণে তার মধ্যে তিনটি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্যঃ
> দীর্ঘ সময় না খেয়ে থেকে একবারে বেশি করে খেয়ে ফেলা।
> পরিমাণের কম খাওয়া কিন্তু বেশিক্যালরি আছে এমন খাবার খাওয়া।
> পরিশ্রমের মাধ্যমে ক্যালরি খরচ না করা।

কীভাবে বুঝবেন আপনার কত ক্যালরি প্রয়োজন?

‘একজন মানুষের প্রতিদিন কত ক্যালরি দরকার, তা নির্ধারিত হয় তার বয়স, ওজন, উচ্চতা, পরিশ্রমের ধরন অনুসারে। খুব সহজ কথায় বললে স্বাভাবিক কর্মক্ষম একজন মানুষের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রয়োজন ৩০ ক্যালরি। অর্থাৎ কারও ওজন যদি হয় ৬০ কেজি, তার প্রয়োজন হবে এক হাজার ৮০০ ক্যালরি।

’তাই এক দিনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ করে ফেললে পরিশ্রমে তা খরচও করে ফেলতে হবে। অন্যথায় বাড়তেই থাকবে ওজন।

কোন খাবারে কত ক্যালরি, তার একটা সংক্ষিপ্ত নমুনা, একটি পরোটা কিংবা আধা কাপ পোলাওতে থাকে প্রায় ১০০ ক্যালরি। মাঝারি আকৃতির একটি শিঙাড়ায় থাকে প্রায় ১৪০ ক্যালরি, ১০ টুকরা চিপসে থাকতে পারে প্রায় ১১০ ক্যালরি, মাত্র এক গ্লাস কোমল পানীয়তে থাকে প্রায় ৩২০ ক্যালরি।

তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে কম খাওয়া কিংবা এক বেলা না খেয়ে থাকাটা কাজের কথা না। খেতে হবে হিসাব করে। তাতে ওজন যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকবে, শরীরও থাকবে সুস্থ।

................................thanks

No comments:

Post a Comment