E

Sunday, December 8, 2013

  FOR MEN...............

**

 নারীদের প্রিয় ৬ পুরুষালি বৈশিষ্ট্য

শুধু লম্বা কিংবা হ্যান্ডসাম নয়, আরো কিছু পুরুষালি ব্যাপার রয়েছে, যা পুরুষের প্রতি নারীর আকর্ষণ তৈরি করে। এ জন্য পরিবর্তন করতে হবে আপনার দৃষ্টিভঙ্গীও। এছাড়া আপনার মাঝে শারীরিক ক্ষমতার পাশাপাশি আবেগের ছোঁয়াও থাকতে হবে। এখানে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা হল।

সাজানো-গোছানো
নিজেকে উপস্থাপনের জন্য লম্বা হওয়াটাই মুখ্য বিষয় নয়। লক্ষ রাখুন প্রিয় মানুষটি কী চায়। মেয়েরা এক্ষেত্রে গভীরভাবে তার প্রিয় মানুষটির মাঝে একজন 'সুপুরুষ' খোঁজেন। মেয়েরা বিশ্বাস করে, আপনি যদি নিজের প্রতি 'কেয়ারফুল' থাকেন তাহলেই তার প্রতিও 'কেয়ারফুল' হতে পারবেন। তাই মনে রাখতে হবে, ইস্ত্রি ছাড়া পোশাক, অগোছালো চুল, নখের ময়লা, গন্ধযুক্ত মোজা, ময়লা শার্ট অথবা প্যান্ট এগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।এভাবেই একজন নারীকে 'অভিভূত' করতে পারবেন।

স্টাইল সম্পর্কে ধারণা
আপনি কেমন দামের পোশাক পরেছেন, নারীরা কিন্তু এই ব্যাপারটা ভালোই বোঝেন। যদি ফুটপাথ থেকে কোনো পোশাক কেনেন, তাহলে তাহলে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন সেটা আপনার স্টাইলের সঙ্গে মানিয়ে যায় কি না। নারীরা কখনোই সিনেমার নায়কদের অনুকরণীয় পোশাক পছন্দ করে না। তবে তাদের কিছু ব্যাপার অনুকরণ করা যেতে পারে, যা আপনার স্টাইল বাড়িয়ে দেবে। সবসময় আধুনিকতার ছোঁয়ায় নিজেকে ধরে রাখতে হবে। আপনার সংগ্রহে সন্যাস পোশাকও থাকতে পারে। তবে এটা পরে নারীর সামনে আসা যাবে না। কেননা নারীরা অফিসিয়াল পোশাকে যেমন বিরক্ত হয় তেমনি এ ধরনের উদ্ভট পোশাকেও বিরক্ত হয়।

উপহাস নয়
উপহাসের ব্যাপারে নারীদের 'সেন্স অফ হিউমার' প্রবল-- এটা গভীরভাবে খেয়াল রাখতে হবে। মেয়েরা তাদের সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করতে চায়। কিন্তু এমন মানুষ চায় না, যে নিজেই হতাশায় নিমজ্জিত। হ্যাঁ আপনার বাজে দিন আসতেই পারে। আপনার যদি সেন্স অফ হিউমার থাকে থাকে, তাহলে এ সমস্যা অনেক দূরে সরিয়ে দিতে পারবেন। যদি কারো সাথে সম্পর্কে জড়ানোর ইচ্ছে থাকে, তাহলে আপনাকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সারাক্ষণ অন্যকে নিয়ে মজা করা যাবে না, নিজের ভুলভ্রান্তির দিকেও তাকাতে হবে। এটা এখনো বলা সম্ভব নয় যে, নারীরা হাস্যোজ্জ্বল মানুষকে কতটা ভালোবাসতে পারে।

দেখাতে হবে আপনি যত্নশীল
নারীর এই প্রতি আস্থা তৈরি করতে হবে যে আপনি ভালোবাসতেও পারেন একই সাথে তার প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল ও মনোযোগী। যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন, একসাথে সূর্যাস্ত দেখছেন, তখন আলতো করে প্রিয়জনের হাত ধরে রাখা দরকার। সে নিরাপদে রাস্তা পার হতে পারছে কি না, সেটা দেখাও একটা পয়েন্ট। এর অর্থ আপনি তার প্রতি লক্ষ রাখেন। তবে ভুল করেও জনসম্মুখে ভালোবাসা দেখানো যাবে না, এতে করে সে লজ্জিত হবে। ভালোবাসা যখন দেখাবেন, তখন অন্তত অভদ্রভাবে সেটা করা যাবে না।

চোখের পাতার ভাঁজে প্রণয়ের হাসি
মেয়েদের মন কখন বিগলিত হয়, এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। অনেকভাবেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে তাকে সুশোভিত করা যায়। নামি অভিনেতাদের মতো করে ঠোঁটের কোনে ভালোবাসামিশ্রিত হাসি নিয়ে আসতে হবে। কিংবা চোখের পাতার ভাঁজে অপূর্ব ভালোবাসার ঝলক দেখিয়ে প্রিয় মানুষটিকে মোহিত করে ফেলা যাবে। এটা তাকে অবর্ণনীয় সুখী করবে। সে হয়তো মনে করবে আহ! পৃথিবীতে আমার মত সুখী ক'জন আছে!

প্রয়োজন স্থিরতা
নারীদের ব্যাপারটা অনেক ক্ষেত্রে জমিতে হালচাষ দেয়ার মতোই সাময়িক। তারা ভালোবাসা পেলে আপনার দিকে হেলে পড়বে। তখন আপনার দরকার জীবনে স্থিরতা আনা। যদি আপনি এই সময়টির সদ্ব্যবহার করতে না পারেন বা এই চাপ সহ্য করতে সমস্যা হয়, তাহলে মুহূর্তেই হয়ত আপনাকে ছিটকে পড়তে হবে। একান্ত সময়ে যৌন আবেদনও মিথ্যে হয়ে যেতে পারে আপনার আচরণে। নারীরা সঙ্গীকে ঠাণ্ডা মাথায় গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে। যদি আপনি সেই বিশ্বাস অর্জন করতে পারেন, তাহলে আপনার প্রতি তার আস্থা জন্মাবে।
......................................THANKS.

**
 পুরুষদের কয়েকটি স্বাস্থ্যসমস্যা

সহস্রাব্দ লক্ষ্যের প্রধান অংশজুড়ে রয়েছে মায়েদের স্বাস্থ্য এবং শিশুদের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন। এত সব প্রচেষ্টা এবং প্রচার-প্রচারণার ভিড়ে বাবা বা পুরুষদের স্বাস্থ্য সমস্যার বিষয়টি আমরা অবহেলা করছি কি না তা ভেবে দেখার সময় এসেছে। কারণ, মহিলা ও শিশুদের বিষয়ে সবাই যতটা সহানুভূতি এবং আগ্রহসহকারে স্বাস্থ্যসমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করেন, বাড়ির কর্তাটির কথা সেখানে আজকাল অনেক সময় কারও মনে থাকে না।
পুরুষদের স্বাস্থ্যসমস্যা কী? সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র পুরুষদের স্বাস্থ্যসমস্যার একটি তালিকা করেছে। সেই তালিকাটি কিন্তু অবাক করার মতো ছোট। সেখানে পুরুষদের শত্রু হিসেবে প্রধান সাতটি রোগ-ব্যাধিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সাতটি রোগ-ব্যাধির প্রতি নজর দিলে এবং প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে পুরুষ প্রজাতির সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যাবে বলে আশা করা যায়।
হূদরোগ
পুরুষদের প্রধান শত্রু হূদরোগ। অতএব সব পুরুষকে হূদরোগ প্রতিরোধ করার জন্য সচেষ্ট থাকতে হবে। এ জন্য—
ধূমপান পরিহার করতে হবে। হূৎপিণ্ডের অন্যতম প্রধান শত্রু ধূমপান। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ধূমপান পরিত্যাগ করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ। শাকসবজি, ফলমূল, আকাড়া শস্যদানা, অতিরিক্ত আঁশযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। পরিহার করতে হবে সম্পৃক্ত চর্বি এবং লবণযুক্ত খাবার।
ক্রনিক রোগ পরিহার করতে হবে। যেমন উচ্চরক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিস হলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা।
প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। যেকোনো ধরনের শরীরচর্চা কিংবা খেলাধুলা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
শরীরের ওজন সীমিত রাখতে হবে। অতিরিক্ত ওজন মানেই হূৎপিণ্ডের ওপর অতিরিক্ত বোঝা।
মদ্যপান পরিহার করতে হবে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় এবং তা হূৎপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকর।
মানসিক চাপ ও উদ্বেগমুক্ত হতে হবে।
ক্যানসার
হূদরোগের পরে পুরুষের দ্বিতীয় প্রধান শত্রু ক্যানসার। ফুসফুস, ত্বক, প্রোস্টেট, অন্ত্র ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারে বহু পুরুষের অকালমৃত্যু হয়। ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর জন্য নিচের পদক্ষেপগুলো বেশ কার্যকরী।
ধূমপান পরিহার। ধূমপান পরিহার করলে যেমন হূদরোগের আশঙ্কা কমে, তেমনি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারলে নানা ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে।
ব্যায়াম করতে হবে। নিয়মিত শরীরচর্চা ওজন কমাতে সাহায্য করে, একইভাবে ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।
প্রচুর শাকসবজি এবং ফলমূল খেতে হবে। শাকসবজি এবং ফলমূল ক্যানসার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী।
অতিরিক্ত সৌর আলোক ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। সূর্যের আলোতে অতিরিক্ত ঘোরাঘুরি করলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম কিংবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
মদ্যপান পরিত্যাগ করতে হবে। অতিরিক্ত মদ্যপান করলে অন্ত্র, ফুসফুস, কিডনি, যকৃৎ ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
কিছুু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ক্যানসার সুপ্তাবস্থায় বা প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা যায়। এ জন্য প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
দুর্ঘটনাজনিত স্বাস্থ্যসমস্যা
মোটর-যানবাহন দুর্ঘটনা পুরুষদের মৃত্যুর একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। অতএব পথেঘাটে চলাফেরার সময় সতর্ক থাকতে হবে। যানবাহন ব্যবহারের সময় মাথায় হেলমেট পরা এবং সিটবেল্ট বাঁধা গুরুত্বপূর্ণ। মদ্যপান কিংবা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় যানবাহন চালানো একদম উচিত নয়।
ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি অবরোধাত্মক ব্যাধি
ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি রোগে অনেক পুরুষের স্বাস্থ্য হানি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ক্রনিক ব্রংকাইটিস ও পালমোনারি এসফিসিমায় অনেক পুরুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে থাকে। এ জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত—
ধূমপান পরিহার করতে হবে। ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি রোগের প্রধান কারণ ধূমপান। ধূমপান পরিহার করলে এর থেকে মুক্ত থাকা সহজ হবে।
বায়ুদূষণ পরিহার করতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে ধুলাবালি-ধোঁয়াযুক্ত পরিবেশ।
শ্বাসনালির সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হবে। ঘন ঘন শ্বাসনালির সংক্রমণ দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুসের রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়। অতএব শ্বাসনালির সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকার জন্য সতর্ক থাকতে হবে।
মস্তিষ্কের পক্ষাঘাত বা স্ট্রোক
মস্তিষ্কের পক্ষাঘাত ঝুঁকির অনেক উপাদান আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। যেমন বয়স, পারিবারিক ইতিহাস, জাতি ইত্যাদি। কিন্তু কতগুলো উপাদান নিয়ন্ত্রণযোগ্য। যেমন—
ক্রনিক রোগসমূহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ইত্যাদি পক্ষাঘাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
ধূমপান পরিহার করতে হবে। অতিরিক্ত ধূমপান পক্ষাঘাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। মদ্যপান পরিহার করে আমরা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারি।
ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস, বিশেষ করে টাইপ-২ ডায়াবেটিস থাকলে শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের ফলে হূদরোগ, চোখের রেটিনার সমস্যা, স্নায়ুরোগ এবং আরও অনেক জটিলতা দেখা দেয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অধিকাংশ পুরুষ তাঁদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারেন। এ জন্য—
নিয়মিত জীবনাচরণ মেনে চলতে হবে।
গ্রহণ করতে হবে স্বাস্থ্যকর খাদ্য।
ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত।
কমাতে হবে অতিরিক্ত ওজন ।
আত্মহত্যা প্রবণতা
পুরুষের স্বাস্থ্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা আত্মহত্যা-প্রবণতা। সাধারণত বিষণ্নতা থেকে আত্মহত্যা করার ইচ্ছা জাগে। কারও বিষণ্নতার লক্ষণ-উপসর্গ দেখা গেলে অবশ্যই তার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা গেলে বিষণ্নতা দূর করার মাধ্যমে আত্মহত্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
সবশেষে বলতে হয়, পুরুষদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার মূল সূত্রটি একই—স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, নিয়মিত ব্যায়াম, ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার এবং নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো। এর সুফল আমরা যা কল্পনা করি, তার চেয়ে অনেক গুণ বেশি।
........................................THANKS. 
**
 ছেলেদের জীবনে মেয়েবন্ধুর কেন
দরকার?


১.সে আপনাকে একা থাকতে দেবেনা যখন
আপনি কষ্টে থাকবেন।
২.আপনার খারাপ অভ্যাসগুলো পরিবর্তন
করার জন্য সে প্রতিনিয়ত বলবে।
৩.সে আপনার সাথে ছোট ছোট বিষয়
নিয়ে রাগ করবে কিন্তু রাগ
দীর্ঘস্থায়ী হবে না।
৪.সে দিনে আপনাকে ১৫ বার কল
দেবে আপনি কি করেন তা জানার জন্য।
৫.আপনাকে Money Wise করবে।
৬.আপনাকে বলবে Don't Worryযদিও
দুশ্চিন্তা করার অনেক কারন থাকে।

আপনার কাছে হয়ত এগুলো Boring
লাগবে কিন্তু
আপনি তাকে ছাড়া আপনার অনেক কিছুই অপূর্ণ থাকবে! মেয়েরা আল্লাহর
দেয়া SPECIAL GIFT
.........................THANKS. 
**
 পুরুষের যে ৫টি বিষয় নারীদের কাছে টানে........ 
নারীরা সাধারণত আত্মনির্ভরশীল, ব্যক্তিত্ববান
এবং রোমান্টিক পুরুষদের ভালোবাসেন। আসুন
তাহলে জেনে নেয়া যাক পুরুষের
মধ্যে কি কি বৈশিষ্ট্য থাকলে নারীর মন জয়
করে নেয়া যায়।
রসবোধ ও বুদ্ধিমত্তাঃ
মেয়েরা সাধারণত একটু রসিক ছেলেদের
ভালোবাসে। যে কোনো বিষয় নিয়ে উপস্থিত
ভাবে রসালাপ করতে পারে এমন ছেলেদের
প্রতি মেয়েরা বেশি আকৃষ্ট হয়। বুদ্ধিমান
ছেলেরা নারীদেরকে বেশি আকর্ষণ করতে সক্ষম
হয়।
আত্মবিশ্বাসীঃ
আত্মবিশ্বাসী ছেলেরা মেয়েদের আকর্ষণের
কেন্দ্রে থাকে সব সময়। দ্বিধাগ্রস্ত ছেলেদের
প্রতি মেয়েরা আকৃষ্ট হয় না। একজন পুরুষ যত
সুন্দর
বা রূপবানই হোক না কেন
সে যদি আত্মবিশ্বাসী না হয় তাহলে তার
প্রতি কোনো মেয়ে নির্ভর করতে পারবে না।
উচ্চতা ও দৈহিক গড়নঃ
বিভিন্ন জরিপে সর্বদাই
দেখা গিয়েছে যে নারীদের পছন্দ অধিক উচ্চতার
পুরুষ। চেহারার সৌন্দর্যের চাইতে মেয়েরা অনেক
বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে পুরুষের উচ্চতা ও বলিষ্ঠ
গড়নকে।
আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বীঃ
নারীদের পছন্দের তালিকায় আত্মনির্ভরশীল
পুরুষরা সব সময়েই অগ্রাধিকার পায়। নিজের
উপার্জনে চলে এমন পুরুষই নারীর পছন্দ। বাবার
উপার্জনে দিনযাপন করা ছেলেদের খুব
একটা পছন্দ
করে না নারীরা। সম্মানিত
পদবীতে চাকরী করে এবং স্বচ্ছল
পুরুষদেরকে নারীরা তাদের পছন্দের তালিকায়
রেখে থাকে।
পুরুষালী আচরণঃ
নিজের সঙ্গীর কাছ
থেকে নারী খোঁজে নির্ভরতা ও
নিরাপত্তা। যে পুরুষ তাকে নিরাপত্তা দিতে পারে,
নারীর চোখে তারাই পুরুষালী আচরণের অধিকারী।
আর এই ধরনের পুরুষদের জন্য নারীর আকর্ষণ
সর্বাধিক।
নারী ও পুরুষের একে অপরের দুর্বলতা প্রকৃতির
একটি স্বাভাবিক নিয়ম। নারীরা পুরুষের কাছ
থেকে নিখাদ ভালোবাসা এবং সম্মান আশা করে।
তাই নারীর চোখে আকর্ষণীয় ও ব্যক্তিত্ববান
পুরুষ
হতে চাইলে নারীর প্রতি সম্মান দেখান
এবং সততা বজায় রাখুন।
...................................THANKS. 
**
tie tips.........
 .............................thanks.
**
 অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিদ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ

১. শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।

২. যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়তন্ত্র দুর্বল
করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে।

৩. শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে।

৪. দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে।

৫.হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে।

৬. ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ, তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়।

৭. কেউ কেউ হয়তো তোতলানো এবং কানে কম শোনা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

৮. দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত
হস্তমৈথুন্য।

৯. হস্তমৈথূন পুরুষাঙ্গে ছিদ্র সৃষ্টি করতে পারে।
যৌবনদীপ্ত, উদ্দাম বীরপুরুষ হতে তাই আর নয় হস্তমৈথুন!
..........thanks. 
**
 যারা ১বার
হস্তমৈথুন করে অভ্যস্ত
হয়ে গেছে তারা যতদিন পর্যন্ত
কাচা মাংসের ঘ্রান
না পাবে ততদিন পর্যন্ত এটা করবেই।
যাদের
উত্তেজনা বেশী তারা তো কোনভাবেই
এটা কন্ট্রোল করতে পারবেনা। তাই
কিছু
ফর্মূলা দিচ্ছি যাতে করে আপনার
হস্তমৈথুনের পরিমান কিছুটা হলেও
কমে আসে।

১. উত্তেজিতকর খাবার কম খেতে হবে।
যেমন: গরুর মাংস, দুধ, কাচা পেয়াজ,
রসুন, খেজুর ইত্যাদি...!!

২. কখনো রুমে দরজা বন্ধ
করে একা বসে থাকবেন না। কারন
একা বসে থাকলে মানুষের মনে সব
অবাস্তব চিন্তা এসে ভর করে।
জানেন ইতো অলস মস্তিস্ক
শয়তানের কারখানা।

৩. গরম পরিবেশে থাকনে না। রুমের
দরজা জানালা খোলা রাখবেন।
বেশী গরম অনুভব করলে গোসল
করে নিবেন।

৪. পিসি মোবাইল থেকে পর্ণ
মুভি রিমুভ করে দিবেন। মনে রাখবেন
মোবাইলে পর্ণ
মুভি রেখে তা নিয়ে আপনি মসজিদে গেলে আপনার
নামাজ তো হবে দুরের
কথা আরো অনেক বেশী গুণাহ হবে।

৫. সবসময় নিজেকে কোন না কোন
কাজে ব্যস্ত রাখুন। অশ্লীল
চিন্তা কম করুন।

৬. যদি ১বার উত্তেজিত হয়ে যান
তাহলে ভুলেও পেনিসে হাত দিবেন
না। বরং হস্তমৈথুনের
অপকারী দিকগুলো নিয়ে চিন্তা করবেন।

৭. ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন ।
তাহলে অন্তত যতটুকু সময় নামাজ
পড়বেন ততটুকু সময় বিভিন্ন ধরনের
পাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত
রাখতে পারবেন।

৮. সবসময় পাক-পবিত্র থাকার
চেস্টা করুন।

মনে রাখবেন ১বার যদি কোন
নারী আপনার পুরুষত্ব
নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাহলে এর মত
লজ্জার আর কিছু নেই।

আশা করি আমি যা বলেছি হস্তমৈথুন
কমানোর জন্য এর চেয়ে আর কোন ভাল
উপায় নেই। পুরুষত্বহীনতার মূল
কারনই হল হস্তমৈথুন।
.............thanks. 
**
 

▽ সেক্স সমস্যা এবং তার সমাধান


সমস্যা ১: আমার যৌন ক্ষমতা কম।

সমাধানঃ ক্ষমতা কম বলতে সাধারণত সবাই
বেশীক্ষণ ইন্টারকোর্স (মিলন)
করতে না পারাকে ইন্ডিকেট করেন।
এটা কোনো সমস্যা নয়। ইজেকশন
(বীর্জশ্খলন) মানসিক
প্রক্রিয়া দ্বারা প্রভাবিত হয়। উত্তেজিত
অবস্থায় দ্রুত ইজেকশন হয় আবার
টেনশনে বা অন্যমনস্ক থাকলে দীর্ঘ বিরতির
পর ইজেকশন হয়। প্রাকটিসের
মাধ্যমে রোগী নিজেই সমস্য
ার সমাধান করতে পারেন।

সমস্যা ২ (ক) আমার মাস্টারবেট
(হস্তমৈথুন) করার অভ্যাস আছে। এজন্য
আমার সেক্স পাওয়ার কমে যাচ্ছে। শরীর
দুর্বল হচ্ছে।

সমাধানঃ মাস্টারবেটকে সাধারণ
ঘটনা হিসেবে মেডিকেল
সাইন্সে বিবেচনা করা হয়। ক্লিনিক্যালী এর
কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পাওয়া যায়নি।
বরং কিছু কিছু
চিকিৎসা বিজ্ঞানী একে স্বাস্থ্যের জন্য
ভালো এবং টেস্টিস ক্যানসারকে প্রতিরোধ
করে বলে মত দিয়েছেন।
মাস্টারবেটের সাথে সেক্স পাওয়ার কমার
কোনোসম্পর্ক নেই। শারীরিক
দুর্বলতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যালি এর
কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে ধর্মীয়
বিবেচনায় এটা নিষিদ্ধ ।

সমস্যা ২ (খ) : মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন)
করার ফলে ব্রণ হয়, হাতে পায়ে লোম গজায়
কথাটাকি সত্য?
সমাধানঃ পুরোপুরি ১০০ ভাগ মিথ্যা কথা।

সমস্যা ৩ : আমি ২/১ মিনিটের বেশী স্পার্ম
ধরে রাখতে পারি না, আমার কি চিকিৎসার
দরকার?

সমাধানঃ না দরকার নেই। উত্তেজিত
অবস্থায় ২-১ মিনিটেই ইজেকশন
(বীর্জশ্খলন) হতে পারে যা স্বাভাবিক
অবস্থায় আরো দেরীতে হয়। মাস্টারবেশন
ও সেক্স দুটো ভিন্ন জিনিষ। মাস্টারবেশনের
সময় শুধু কামভাব নিবারিত হয়বলে দ্রুত
বীর্যশ্খলন হয় কিন্তু সেক্স ভালোবাসার
সাথে রিলেটেড। বিয়ের পর ১ম ১মাস
আপনি এধরণের সমস্যায় পড়তে পারেন
তবে প্রাকটিসের মাধ্যমে নিজেই
তা সারিয়ে ফেলতেপারবেন। চিকিৎসার দরকার
হবে না।

সমস্যা ৪ : নরমাল সেক্স টাইম কত?
কতক্ষণ সেক্স
করলে কোনো মেয়েকে সেটিসফেকশন
দেয়া সম্ভব?

সমাধানঃ মেয়েদের সেক্সের ধরণ ও ছেলেদের
ধরণ আলাদা। ছেলেদের সেক্স বীর্জপাতের
সাথেসম্পর্কিত, মেয়েদের
ক্ষেত্রে ব্যাপারটা মানসিক। ক্লাইটোরিয়াস
নামের একটি অংশ মেয়েদের
উত্তেজনা প্রদান করে। একটি নির্দিষ্ট সময়
পর উত্তেজনা প্রশমিত হয়
ব্যাপারটিকে অর্গাজম বলে। মেয়েদের
ক্ষেত্রে টাচিং, রাবিং,
কিসিং ইত্যাদি প্রাথমিক ঘটনা থেকেই সেক্স
শুরু হয়। উত্তেজিত থাকলে তারা ২-১
মিনিটেই সেটিসফেকশন পেতে পারে।
উত্তেজনা না থাকলে ঘন্টার পর
ঘন্টা তারা আনসেটিসফাই থাকতে পারে।
তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট
কোনো ধরাবাধা সময় নেই।

সমস্যা ৫: মাঝে মাঝে আমার পেনিস
দিয়ে পিচ্ছিল কিছু তরল বের হয়।
এটা কি সমস্যা?

সমাধানঃ না সমস্যা নয়। বাংলায়
এগুলোকে যৌনরস বলে। উত্তেজিত
অবস্থায় এটা বের হয়ে পেনিসকে পিচ্ছিল
করে যাতে পেনিস
সহজে ভ্যাজাইনাতে প্রবেশ করে।

সমস্যা ৬: বিবাহিত জীবনে সুখি হবার উপায়
কি?

সমাধান ৬: সঠিক ট্রিকস
জানা থাকলে যেকেউ সুখি হতে পারে।
টোটকা ওষুধ বা ভায়েগ্রা জাতীয় মারাত্মক
ক্ষতিকর কোনো ওষুধ সেবন করবেন না।

একটি সার্থক সেক্স অনেকাংশেই নির্ভর
করে উভয়ের ভালোবাসার উপর কারণ
পুরো ব্যাপারটি মানসিক। যৌন
জীবনে বিশ্বস্থ থাকুন। সিফিলিস ও এইডসের
মত ভয়াবহ রোগ থেকেদূরে থাকুন।
,.........thanks

No comments:

Post a Comment