E

Saturday, December 7, 2013

   BEAUTY  TIPS..............                   ** FOR HAIR.....  

দ্রুত চুল বৃদ্ধির ৭ টি সিক্রেট যা একই সাথে চুলকে সুন্দর ও আকষনীয় করে •


১) নিয়মিত চুল কাটুনঃ

চুলের নিরবচ্ছিন্ন বৃদ্ধি নিশ্চত করতে নিয়ম
করে চুলের আগা ট্রিম করুন। প্রতি দুই মাসে অন্তত
একবার চুলের আগা ছাঁটলে চুলের আগা ফাঁটেনা বা চুল
ড্যামেজ ও হয়না। তাছাড়া চুলকে সুন্দর একটা সেপ
দিতে হলে নিয়মিত চুল কাটতে হবে।

২) নিয়মিত ব্রাশ করুনঃ
শুধুমাত্র চিরুনি দিয়ে চুল আচড়েলেই চলবেনা।
প্রতিদিন অন্তত দশমিনিট চুলে ব্রাশ করুন।
এতে চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়
এবং চুল মজবুত হয়।

৩) প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খানঃ
খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণের প্রোটিন সমৃদ্ধ
খাবার যোগ করুন। ফল-মূল, শাক-সবজী,মাছ, মাংস
দুধ ইত্যাদি খেলে প্রচুর পরিমানেকেরাটিন উৎপন্ন
হয় যা চুলের দ্রুতবৃদ্ধি নিশ্চতকরে।

৪) এলোভেরা হেয়ার প্যাকঃ
তিনটি এলোভেরা পাতার extract এর সাথে মধু
মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগন। ২০ মিনিট
পরে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া আরোও একটি প্যাক ট্রাই
করতে পারেন। টমেটো ব্লেন্ড করে তার
সাথে এলোভেরার নির্জাস ও অলিভ ওয়েল
মিশিয়ে একটু গরম করে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন।
আপনি চাইলে যতক্ষণ ইচ্ছা রাখতে পারেন।
দুটি হেয়ার প্যাকই চুল বৃদ্ধিতেভাল কাজ করে।

৫) বায়োটিনঃ
বায়োটিন পানিতে দ্রবনীয় এক প্রাকারের ভিটামিন
B। চুল বৃদ্ধিতে বায়োটিনের ও ভূমিকা আছে তাই
এটাও ট্রাই করে দেখতে পারেন।

৬) নিয়মিত শ্যাম্পু করুনঃ
চুল পরিষ্কার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত
শ্যম্পু করুন। প্রথমে বোতল থেকে হাতের
তালুতে শ্যম্পু ঢেলে একটু পানি দিয়ে ঘঁষে তারপর
চুলে লাগান। আংগুল দিয়ে মাথায় বিলি কেটে শ্যাম্পু
করুন। তবে খেয়াল রাখবেন কখনোই চুলের গোড়ায়
বা মাথার খুলিতে যেন কন্ডিশনার না লাগে কারন
কন্ডিশনার ত্বকের জন্য খুব একটা ভালো না।

৭) পরিমিত ঘুমঃ
স্বাস্থ্যবান, দীর্ঘচুলের জন্য প্রয়োজন সুনিদ্রা।
কোষের বৃদ্ধি ও পুনর্জীবনের জন্যপ্রতিদিন ৬
থেকে ৭ ঘন্টা ভালো করেঘুমতে হবে।
......................thanks.

 **

• মধু ও লেবুর রস প্রতিদিন চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল পড়া কমবে।

• চুলের ডগা যাঁদের ফাটে ও চুল ভেঙে যায়, তাঁরা এক ভাগ মধু ও দুই ভাগ লেবুর রসের সঙ্গে আমলকীর নির্যাস মিশিয়ে নিয়মিত চুলে লাগালে উপকার পাবেন।

• চুল বেশি পড়লে পেঁয়াজের রস মাথায় এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সবুজ ধনেপাতার রস নিয়মিত চুলের গোড়ায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজায়।

• সপ্তাহে এক দিন চুলে মেহেদি লাগাতে পারেন। এতে চুলের গোড়া শক্ত হয় ও চুল রেশমি হয়।

................thanks
**
 ◘◘◘ ঘন চুলের জন্য ৭টি পানীয় ◘◘◘

১. গাজরঃ

গাজরে আছে ভিটামিন এ যা মাথার স্কাল্পকে স্বাস্থ্যকর রাখে, যা চুলকে উজ্জ্বল করে তোলে। গাজর সেবাম উৎপন্নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। স্বাস্থ্যকর সেবাম উৎপন্নের মাধ্যমে গাজর দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে। এখন স্বাস্থ্যকর, উপাদেয় গাজরের জুস কীভাবে বানাবেন তা বলে দিচ্ছি -

২টি খোসা ছাড়ানো গাজর টুকরো করে কেটে নিন। এর সাথে আধা কাপ টক বা মিষ্টি দই নিন। যদি টক দই দেন তাহলে অল্প কাঁচা মরিচ আর লবণ যোগ করবেন। কিন্তু মিষ্টি দই দিলে এগুলো কিছুই লাগবে না। এবার ভালো করে ব্লেণ্ড করে প্রতিদিন সকালের নাস্তার সাথে পান করুন এই মজাদার জুস।

০২.পাকা টমেটোঃ

টমেটোতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেণ্ট, যা মাথার স্কাল্পের ব্লাড ফ্লো বাড়িয়ে দেয়। এই ফ্লো এর কারণে চুলের ফলিকল স্টিমুলেট হয় আর আপনার ঘুমন্ত চুলের রুটকে জাগিয়ে তোলে।
একটি পাকা টমেটো টুকরো করে কেটে নিন। এর সাথে অল্প ধনে পাতা, অল্প কাঁচা মরিচ, লবণ দিয়ে ব্লেণ্ড করে নিন। চাইলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে পরিবেশন করুন।

০৩. আমলকীঃ

আমরা সবাই চুলের যত্নে আমলকীর গুঁড়ো লাগিয়ে থাকি। তবে লবণ মাখানো ৪/৫ টি আমলকী চিবিয়ে খেলেও চুল পড়া অনেকাংশে রোধ হবে। আমলকীতে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, যা নতুন চুল গজাতে যেমন সাহায্য করে তেমনি সাহায্য করে চুল পড়া রোধে। আর এভাবে আপনার চুল ঘন হয়ে ওঠে।

০৪. কিউইঃ

এটি আমাদের দেশে পাওয়া যায় না আবার অনেকেই আমরা এটার সাথে পরিচিত না। কিন্তু আমাদের মধ্যে যারা বাংলাদেশের বাইরে থাকি তাদের কাছে তো খুবই সহজলভ্য। এতে আছে ভিটামিন সি এমনকি একটি কমলার চেয়ে ২ গুন বেশি ভিটামিন সি তে ভরপুর। এই ভিটামিন সি চুলের ঝলমলে স্বাস্থ্যজ্জল চুলের জন্য যেমন উপকারী তেমনি উপকারী চুল গজানোর জন্যও। আবার কিউই তে থাকা ভিটামিন ই মাথার তালুর টিস্যু রিপেয়ার এবং রিবিল্ড করে আবার ড্যামেজড হেয়ার ফলিকল রিপেয়ার করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এবার কিউই দিয়ে দ্রুত চুল গজানোর জন্য একটি স্মুদির রেসিপি জানাবো।

১টি কিউই ফল, ২ টেবিল চামচ দই, কয়েকটি বাদাম আর আধা কাপ পাকা আম। সব একসাথে ব্লেণ্ড করে সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশন করুন।

০৫. পালং শাকঃ

নামটি শুনেই হয়ত আঁতকে উঠছেন। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন তো যে ব্যক্তি বাধ্যতামূলক ভাবে প্রতিদিন করলার জুস খাচ্ছেন, তার জুসের চেয়ে তো আপনার জুসটি অতটা ভয়ঙ্কর নয়। কয়েকটি দিন কষ্ট করুন আর তার পরবর্তী কয়েক দিনের মধ্যেই এর ফলাফল দেখতে পাবেন। পালং শাক চুলের বৃদ্ধি জন্য অনেক উপকারী কেননা এতে আছে ভিটামিন এ, সি এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। এই নিউট্রিয়েণ্ট গুলো চুলের স্কাল্পে তেল উৎপন্ন করে যা চুলের গ্রোথ বাড়িয়ে দেয় হাজার গুনে। ভিটামিন এ, সি এর অভাবে চুলের গ্রোথ যেমন ব্যাহত হয় তেমনি ব্যাহত হয় স্বাস্থ্যজ্জ্বল চুল। এতে আছে ক্যালসিয়াম এবং আয়রন। এই ২ টি উপাদানও চুলের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। এগুলোর অভাবে চুল হয়ে ওঠে পাতলা, ভঙ্গুর্‌, নিষ্প্রাণ। মনে রাখবেন পাতলা চুলের গ্রোথ খুব ধীর গতিতে চলে।

০৬. এলোভেরাঃ
ফুটপাথে আসা যাওয়ার পথে হয়ত দেখেছেন এলোভেরার জুস বিক্রি হচ্ছে। হয়ত রাস্তার পাশের দোকানেরটা খেতে আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশ্ন আসবে তাই খুব সহজে বাসায় বানিয়েও খেতে পারবেন এটি। এলোভেরাতে থাকা এমাইনো এসিড, প্রোটিন, মিনারেল এবং ভিটামিন বিশেষত এ, সি, ই ড্যামেজড চুলের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এমনকি নতুন চুল গজাতে এর ভূমিকাও অসীম। চলুন এলোভেরা জুস বানানোর প্রণালীটি জেনে নিই।

একটি এলোভেরা পাতা নিন। এর জেল চামচ দিয়ে বের করে আনুন। এক গ্লাস পানির সাথে একটু বিট লবণ, কাঁচা মরিচ মিশিয়ে ব্লেড করতে পারেন আবার চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে পানির সাথে মিশিয়েও নিতে পারেন। এবার পান করুন আর হয়ে গেল আপনার চুলের সম্পূর্ণ ট্রিটমেন্ট।

০৭. শশাঃ
শশাতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে সিলিকা, সালফার এবং ভিটামিন এ। এই উপাদান গুলো চুলের গ্রোথ এবং চুল পড়া প্রতিরোধের জন্য অনেক উপকারী। কাঁচা শশার জুস স্ট্রং, স্বাস্থ্যকর চুল গজাতে সাহায্য করে। কেননা, শশা চুল পড়ার কমন কিছু উপসর্গের সাথে মোকাবেলা করে। প্রতিদিন খোসা সহ একটি করে কচি শশা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ১ মাস পর থেকে দেখবেন আপনার মাথায় নতুন চুল উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে।

আমরা সবাই খাবার না খেয়ে তা বাইরে থেকে লাগিয়ে উপকার পাওয়ার আশা করে থাকি। কিন্তু বাইরে থেকে লাগিয়ে সাময়িক সৌন্দর্য উপলব্ধ হয়। স্থায়ী ভাবে উপকারিতার জন্য পুষ্টি ভেতর থেকে আসা দরকার। তাই খাদ্য গুলো বাইরে থেকে চুলে না লাগিয়ে পরিমিত ভাবে খাওয়ার চেষ্টা করুন তাতেই আপনার চুল ফিরে পাবে প্রাণ, হয়ে উঠবে সিল্কি ঝলমলে। আপনারই মন চাইবে ঘন চুল গুলো বারবার ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখতে।
............................................................THANKS.
**
 

!!!!!!!!!! নতুন চুল গজাতে !!!!!!!!!!

প্রতিদিনই আমাদের ৫০ থেকে ১০০টা চুল
পড়ে। আবার সমান সংখ্যক চুল গজায়ও।
কিন্তু এর চেয়ে বেশি পড়লেই মাথার চুল
পাতলা হতে শুরু করে। এক
পর্যায়ে গিয়ে মাথায় টাক পড়ে। তবে চিন্তার
কিছু নেই। চুল পড়া বন্ধে কিংবা নতুন
করেযাতে গজায় সে ব্যবস্থাও
আপনি করতে পারেন সহজেই...........
পেঁয়াজ ও রসুন:১- পেঁয়াজ ও রসুন সালফারের
সমৃদ্ধ উৎস। আর চুল গজানোর জন্য এ
উপাদানটি খুবই জরুরি। পেঁয়াজের রস মাথায়
লাগানোর ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২- রসুনের কয়েকটি কোয়া পিষে রস বের
করুন। এরপর একটুখানি নারকেল তেলের
সঙ্গেমিশিয়ে কয়েক মিনিট সিদ্ধ করুন।
এটি একটু ঠাণ্ড হতে দিন। যখন কুসুম কুসুম
ঠাণ্ডা অবস্থায় আসবে তখন মাথায়
লাগিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন।
সপ্তাহে দু-তিনবার
এভাবে লাগালে ভালো ফল পাবেন।
নারকেল:১- নারকেলের দুধ আয়রন ও
পটাসিয়ামের মতো মিনারেল
এবং প্রোটিনের ভালো উৎস। এটি নিয়মিত
লাগালে চুল ফেটে যাওয়া কমে আসবে।২-
নারকেলের তেল গোড়া থেকে চুল মজবুত
করে।ডিম:১- একটি ডিমের সাদা অংশ এক
চা চামচ অলিভ অয়েলের
সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান।১৫-২০ মিনিট
পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।এছাড়াও
আমলকী, মেহেদি ও রক্তজবাও নতুন করে চুল
গজাতে সাহায্য করে।
............thanks

**

 খুশকি দূর করতে লেবুর খোসা

লেবুর খোসায় রয়েছে আলফা ও বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমূহ মাথার ত্বক থেকে খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।

পদ্ধতিঃ
৩/৪ টি লেবুর খোসা ছাড়িয়ে নিন। খোসাগুলো ৪-৫ কাপ পানিতে ২০-২৫ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এরপর মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হয়ে গেলে চুল ধোয়ায় ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার মিশ্রণটি দিয়ে চুল ধুয়ে দেখুন। ফল পাবেন।

...................................thanks 

**

 চুলের সৌন্দর্য বর্ধনে ৩ টি ঘরোয়া শ্যাম্পু!

*বেসনের শ্যাম্পু :
সাবান না লাগিয়ে বেসন পানিতে গুলে বেসন-পানি মাথায় লাগিয়ে শুকাতে দিন। তারপর এক ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলুন। এতে মাথার চুল হালকা, ঘন এবং মোলায়েম হয়। এছাড়া মাথার খুসকি, ফুসকুড়ি ইত্যাদি থাকলেও তা সেরে যায়।

*মুলতানি মাটির শ্যাম্পু :
মুলতানি মাটি ১০০ গ্রাম পরিমাণ নিয়ে একটা পাত্রে ভিজিয়ে দিন। ঘন্টা দুয়কে পর মাটি ফুলে উঠলে হাত দিয়ে কচলে গুলে নিন। ভেতরে গোটা বা দানা যেন না থাকে। এই গাঢ় ঘোল শুকনো মাথায় দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষে নিন। ৫-১০ মিনিট পর শীতের সময় হলে গরম পানিতে এবং গরমের সময় ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে দিন। যদি মাথায় বেশি ময়লা থাকে তাহলে আর একবার এভাবে দিন। এতে চুল মোলায়েম রেশমের মতো হবে, উজ্জ্বলতা বাড়বে। সপ্তাহে ২ বার এই মুলতানি মাটির শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে।

*রীঠার শ্যাম্পু :
রাতে রীঠার খোসা টুকরো-টুকরো করে পানিতে ভিজিয়ে দিতে হবে। অনুপাত হবে ১ ভাগ রীঠার খোসার সঙ্গে ৪০ ভাগ পানি। সকাল ঐ পানি কচলে নিয়ে বা ফুটিয়ে নিয়ে মাথা ধুলে চুল ঘন এবং লম্বা হয়। রীঠা দেওয়ার আগে চুল একটু গরম পানিতে ধুয়ে নিলে ভালো হয়। প্রথমে রীঠার জল খানিকটা নিয়ে ৫-১০ মিনিট চুলে দিয়ে ঘষে নিতে হবে। তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে। পরে আবার অর্ধেকটা দিয়ে আগের মতো ম্যাসেজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

..........................................................THANKS.

**

 # অল্প বয়সে চুল পাকলে যা করবেন #

অল্প বয়সেই ছেলেদের চুল পাকার সমস্যা বেড়েই চলছে । এ নিয়ে চিন্তিত তরুণরা । এর সমাধানে কেন অল্প বয়সে চুল পাকে এর কারণ আগে জানতে হবে । এক্ষেত্রে প্রতিষেধকের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম । সাধারণত স্পাইসি ফুড বেশি খাওয়া , ঘুম কম হওয়া , চুলের যত্ন না করা , উন্নতমানের হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার না করা ।

শুরুতেই পরিচর্যা করলে অনেকাংশে চুল পাকা রোধ করা সম্ভব । সপ্তাহে দুই-তিন দিন তেল মাথার স্কালপে ভাল করে ম্যাসেজ করতে পারেন । তেল চুলের পুষ্টি যোগায় । আপনার ধরণ অনুযায়ী শ্যাম্পু বাছাই করুন । চুলে খুশকি দেখা দিলে শুরুতেই সাবধান হোন । কারণ অতিরিক্ত খুশকির কারণেও অসময়ে চুল পাকে । সে ক্ষেত্রে সপ্তাহে একদিন লেবুর রস বা পেঁয়াজের রস স্কালপে দিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে খুশকি কমে যাবে ইনশা আল্লাহ ।

প্রথম যখন দেখবেন চুল পাক্তে শুরু করেছে তখন হেনা , ডিমের কুসুম ও টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মাথায় লাগান । এরপর শেম্পু করে ধুয়ে ফেলুন । হেনা ব্যবহারের ফলে চুল পাকা রোধ হবে এবং চুলের সাদা ভাবটা কম বুঝা যাবে ।

যারা খুব বেশি রোদে কাজ করেন অর্থাৎ চুলে সরাসরি রোদ লাগে তাদের চুল দ্রুত পাকার প্রবণতা দেখা যায় । সে ক্ষেত্রে রোদে কাজ করলে মাথা ঢেকে রাখুন । টুপি হতে পারে এর অন্যতম কার্যকর । রোদ থেকে ফিরে ক্রিম সমৃদ্ধ শ্যাম্পু দিয়ে চুল শ্যাম্পু করুন । অনেকে চুলে নানা ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করেন । যেমন - জেল , ক্রিম , কালার ইত্যাদি । এসব ব্যবহার সতর্ক থাকতে হবে । সব সময় ভাল ব্রান্ড ব্যবহার করা উচিত । 

.........................THANKS.

**


চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।

........................thanks

 শীতকালে পা ফাটার সমস্যা ও সমাধান

গোড়ালির ফাটল, বা পা ফাটা কেবল একটি সাধারণ সৌন্দর্যসংক্রান্ত সমস্যা এবং একটি বিরক্তিকর উৎপাত হতে পারে, কিন্তু এ থেকে আবার গুরুতর শারীরিক সমস্যাও সৃষ্টি হতে পারে৷ পায়ের তলায় গোড়ালির বাইরের দিকের চামড়া শক্ত, শুষ্ক হয়ে গেলে ও ছাল উঠতে থাকলে পা ফাটে, এবং মাঝে মাঝে এত গভীর ফাটল হয় যে ব্যথা করে বা রক্ত বার হয়৷ শীতকালে এ সমস্যা আরো প্রকট হয়ে দাঁড়ায়। আসুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক এর প্রতিকার।

*নিয়মিত পা ময়েশ্চারাইজ় করলে গোড়ালি ফাটা আটকান যায়৷ একবার ফাটা দেখা দিলে, রোজ পিউমিস স্টোন দিয়ে ঘষে পুরু ও ফাটা চামড়ার স্তর আস্তে আস্তে কম করা যেতে পারে৷

* খালি পায়ে বা গোড়ালি খোলা জুতো, চটি বা পাতলা সোলওয়ালা জুতো পরে হাঁটা এড়িয়ে চলুন৷ ভাল শক অ্যাবজ়র্পশন ব্যবস্থা আছে এমন জুতো অবস্থাটিকে সারিয়ে তুলতে সাহায্য করবে৷

*দিনে অন্তত দুবার পা ময়েশ্চারাইজ় করলে ও ঘুমোনর সময় ময়েশ্চারাইজ়ারের উপর মোজা পরে শুলেও উপকার হবে৷

*পা ফাটা (প্রতিরোধের জন্য প্রতিদিন সকালে গোসলের আগে পায়ে ভাল করে ১ চা চামচ তিল তেল বা নারকেল তেলের সঙ্গে ৩-৪ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল বা আমন্ড অয়েল, ১ চা চামচ গিস্নসারিন, ১ চামচ গোলাপ পানি, সিকি চামচ ভিনিগার মিশিয়ে নিয়ে পুরো হাতে, পায়ে, পায়ের পাতায় লাগিয়ে রাখুন মিনিট দশেক। সামান্য গরম ঠা-া পানিতে হাত-পা ধুয়ে নিয়ে আলতো করে ময়েশ্চারাইজার ও গ্লিসারিন মালিশ করে নিন।

*বাড়িতে সব সময় স্লি পার বা সুতির মোজা পরা অভ্যেস করুন।

* ১ চা চামচ পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে ১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, ১ চা চামচ মধু, ২ চা চামচ গিস্নসারিন, ১ চা চামচ মুগডাল বাটা, ২ চা চামচ গোলাপ পানি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে পুরো পায়ে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে হাল্কা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এই প্যাক লাগালে পা ফাটা
যত্ন নিন

......................................THANKS.


FOR SKIN................

** 

ফর্সা, মসৃণ ও দ্যুতিময় ত্বকের জন্যে ১০টি উপায়
একঃ
বেসন, লেবুর রস ও কাঠবাদাম একসাথে পেস্ট করে ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে ফেলুন। বেসন ও লেবুর রস মুখের মৃত কোষ, কালোদাগ দুর করতে সহায়তা করে। কাজু বাদাম ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।

দুইঃ
কলা ও দুধ একত্রে পেস্ট করে মুখে ও ঘাড়ে ১৫ মিনিট রেখেদিন। তারপরে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মসৃন করতে কলার কোন জুড়ি নেই।

তিনঃ
মধুর ঔষধি গুনের কথা কে না জানে। ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃন করতেও মধু খুব কার্যকর। দই, মধু ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে ২০ মিনিট ধরে মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতকিছু হাতের কাছে না থাকলে শুধু মধুই ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে কিছুদিন পরেই দেখতে পাবেন আপনার ত্বক আগের থেকে অনেক বেশী উজ্জ্বল হয়ে গেছে।

চারঃ
আলু বা টমেটো শুধু ভাল সবজীই নয় বরং এক একটা রং ফসর্াকারী এজেন্ট। আলু এবং টমেটো পেস্ট প্রতিদিন ব্যবহার করলে আপনি পাবেন দ্যুতিময় ত্বক।

পাঁচঃ
মসুরের ডাল, দুধ লেবুর রস এবং চালের গুড়া একসাথে পেস্ট করলেই হয়ে যাবে সুন্দর ও কার্যকরী স্ক্রাব। সপ্তাহে তিন দিন ব্যাবহার করুন। আপনার ত্বক হবে আরো পরিষ্কার।

ছয়ঃ
ডিমের সাদা অংশ ও মধু একসাথে মিশিয়ে ২০ মিনিট মুখে মেখে রাখুন। তার পরে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক উজ্জ্বল ও টান টান ভাব আনতে সাহায্য করবে এই ফরমুলা।

সাতঃ
এক চামচ চিনির সাথে দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে আলতো ভাবে মুখে ডলতে থাকুন যতক্ষন পর্যন্ত চিনি পুরোপুরি গলে না যায়। এমনকি পুরো শরীরেও লাগাতে পারেন।

আটঃ
শিশুদের মত কোমল ও মসৃন ত্বক পেতে দুই চামচ চিনির মধ্যে তিন চামচ বেবী ওয়েল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে নিয়মিত ব্যবহার করুন।

নয়ঃ
মুখে ব্রনের দাগ থাকলে কর্ণফ্লাওয়ার এবং শসার মিশ্রন তৈরী করে প্রতিদিন মাখতে থাকুন। দ্রুত ভাল ফল পাবেন।

দশঃ
পানি, সবুজ সবজী, ফলের রস, মাছ, ডিম রক্ত পরিষ্কার করে থাকে তাই এইগুলো পর্যাপ্ত পরিমানে খেতে হবে।
গুরুত্বপুর্ণ তথ্যঃ দিনের বেলায় বাইরে যাবার আগে সানস্ক্রীন (SPF-30) না লাগালে উপরে বর্নিত সবগুলো উপায়ই ব্যর্থ হতে পারে। এমনকি বাসায় ও সানস্ক্রীন (SPF-15) ব্যবহার করতে হবে বিশেষ করে যারা রান্নবান্না করে থাকেন।

.......................thanks

**

 ত্বকের কালচে ভাব দূর করতে


অনেক সময় দেখা যায় আমাদের ত্বক অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল হলেও ত্বকের বিভিন্ন অংশ যেমন হাত, পা, হাঁটু, কনুই কালো হয়ে গিয়েছে। এর কারণ আমরা ত্বকের মূল অংশগুলোর যেরকম যত্ন নিই অন্যান্য অংশগুলো বাদ পরে যায়। যাই হোক দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই, যাদের ত্বকের বিভিন্ন অংশ যত্নের অভাবে কালচে হয়ে গেছে তারা খুব সহজেই নিচের প্যাকটি তৈরী করে ব্যবহার করতে পারেন।

এর জন্য যা লাগবে।

দুই চামচ পাকা পেঁপের শাঁস
এক চা চামচ তরমুজের রস
এক চা চামচ লেবুর রস
আধখানা ডিমের সাদা অংশ
এক চা চামচ মধু

-উক্ত উপাদানগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে নিন।
-যেখানে প্রয়োজন ঐ মিশ্রণটি লাগান।
-আধাঘন্টা ছায়ায় বসে থেকে শুকাতে দিন।
-তারপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

সপ্তাহে তিনদিন হিসাবে টানা দুইমাস ব্যবহার করলে কালো অংশগুলো শরীরের অন্যান্য অংশের মতো উজ্জ্বল হয়ে যাবে। তবে এর পরও রেগুলার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। মিশ্রণটি তৈরী করেই সাথে সাথে ব্যবহার করে ফেলতে হবে, ফ্রিজে রেখে দেয়া যাবেনা।
.......................THANKS. 
**
ত্বকের দাগ দূর করার শর্টকাট কিছু টিপস

•দৈনিক ২.৫ লিটার পানি পান করুন। এতে নতুন কোষ গঠন হয় দ্রুত।

•একটি তুলোর বল গ্রিন টি তে ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে ঘষে নিন। দাগ হালকা হবে।

•আক্রান্ত স্থান মধু দিয়ে ম্যাসাজ করুন দিনে ৬/৭ বার করে প্রতিদিন। মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দাগ দূর করে।

•ভিটামিন ই তেল কিংবা ক্যাপস্যুল ভেঙে আক্রান্ত স্থানে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। চামড়ার উঁচুনিচু ভাব দূর করে মসৃণতা ফিরিয়ে আনবে

•একটি কলা পিষে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। দাগ দূর হতে সাহায্য করবে।

**

রূপচর্চায় কলা


কলা এমন একটি ময়েশ্চারাইজিং এজেন্ট যা ত্বকের কোনও ইরিটেশন সৃষ্টি করে না এবং এটির প্রভাব থাকে অনেক দিন ।

* একটি কলা কেটে তার সঙ্গে মধু , লেবুর রস ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে মুখে এবং হাতে ও পায়ে লাগালে ত্বকের রুক্ষতা দূর হবে ।

* বাইরে রোদে ঘুরলে ত্বকে রোদে পোড়া ভাব হতে পারে , ধুলাবালু জমতে পারে । এই জন্য পাকা কলা চটকে নিয়ে মুখে মাখতে পারেন ।

* অর্ধেক পাকা কলা , দুই চা চামচ মধু ও এক চা চামচ চন্দনের গুঁড়া ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুবেন । এতে কালো ছোপ দূর হবে ।

* পাকা কলা , কাঁচা দুধ ও টক দই ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন ।

* পাকা কলা চটকে ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে ধুয়ে পেলুন । এতে ত্বক টানটান লাগবে ।
.............thanks
**

 শসা


শসার গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। শসা যেমন রান্না- বান্নায়, খাওয়া-দাওয়ায় ব্যবহৃত হয় তেমনি ব্যবহৃত হয় রূপচর্চায়।

১. মুখে কোনো কালো দাগ পড়লে কচি শসার রস মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট
রেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নেবেন। এভাবে কিছুদিন নিয়মিত লাগালে দাগ উঠে যায়।

২. শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মুখে মেখে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিলে মুখের রং উজ্জ্বল ও কোমল হয়। তবে নিয়মিত কিছুদিন করতে হবে।

৩. অনেক সময় দেখা যায় চোখের
নিচে অনেকেরই কালো দাগ পড়ে। শসার রস নিয়মিত মাখলে এ দাগ দূর হবে।

............thanks
**
BEST FOOD FOR BEAUTY SKIN..............

...........................THANKS.
**
 চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে

চোখের নিচে কালো দাগ আজকাল তরুণ-তরুণী এমনকি অনেক মধ্যবয়স্ক নারী-পুরুষের মুখের সৌন্দর্যের ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে৷ পুরো মুখটি অসম্ভব সুন্দর অথচ চোখের নীচে কালোদাগ- অনেকেই এটা মানতে পারেন না৷ তখন ছুটে যান কোন ত্বক বিশেষজ্ঞ বা বিউটিশিয়ানের কাছে৷ অনেকে আবার প্রশ্ন করেন চোখের নীচের কালোদাগের আসলেই কোন চিকিত্সা আছে কিনা?

বেশিরভাগ সময়ই আমরা আমাদের চোখের নিচের কালি ঢাকার জন্য কনসিলার, ফাউণ্ডেশন কিনে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করি, কিন্তু কখনো কি আমরা আমাদের চোখের নিচে কেন কালি জমে তার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি? আমাদের চোখের নিচের ত্বক অনেক বেশি স্পর্শকাতর এবং এর নিচে অনেক ছোট ছোট রক্তনালী বয়ে গেছে যারা আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং চোখের নিচের ত্বক কালো হতে থাকে। চোখের নিচের অংশে ফ্লুইড জমা হতে থাকার কারণে চোখের নিচটা ফুলে যেতে থাকে এবং চোখের নিচে কালি পড়ে। এর পিছনে অনেকগুলো কারণ আছে।

আপনি জেনে অবাক হবেন যে কেবল ঘুম না হওয়া, কম্পিউটারের মনিটরের সামনে বসে থাকাই চোখের নিচে কালি পড়া কিংবা চোখ ফুলে যাওয়ার প্রাথমিক কারণ নয়। বরং নাসারন্ধ্রিতে সমস্যা, বংশগত সমস্যা, এলার্জি, মূত্রগ্রন্থিতে সমস্যা কিংবা রক্ত চলাচলে সমস্যা থাকার কারণেও চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে। মূলত চোখের নিচের কালি হওয়ার পিছনে তিনটি কারণ থাকে।

মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা

চোখের নিচে কালি পড়ার খুব প্রচলিত একটি কারণ হলো কোন কারণে খুব বেশি চাপে থাকা বা কোন ব্যাপার নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা।

পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া

কেউ যদি দিনে কমপক্ষে আট ঘণ্টা না ঘুমায়, তাহলে তার চোখের নিচে কালি পড়ার সম্ভাবনা থাকে।আট ঘন্টা সম্ভব না হলে অন্ত ছয় ঘন্টা ঘুমানো উচিত।

পানিশূন্যতা

শরীর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক শুষ্ক এবং শরীর দূর্বল হয়ে যায়। এর ফলে চোখের নিচে কালি পড়ে। এখন গরম পরে গেছে, শরীর থেকে তাই ঘামও বের হয় প্রচুর। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেয়ে এর মাত্রাটা ব্যালেন্স করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চললেই আপনার চোখের নিচে কালি পরবে না-

-সকালে ঘুম থেকে উঠেই চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায় এবং এটি চোখের নিচের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

-চোখের নীচে কালোদাগ দুর করতে প্রচুর পরিমাণ পানি পান, সবুজ শাক-সবজি আহার এবং নিয়ম মাফিক ঘুমের অভ্যাস গড়ে তোলা ও মানসিক চাপ কমাতে হবে৷

-মাল্টিভিটামিন খেলে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম খাওয়াও চোখের নিচে কালি দূর করতে সাহায্য করে।

-বিভিন্ন ধরণের এলার্জির ওষুধ নাসারন্ধ্রির সমস্যা দূর করতে পারে।

-লবণ কম খেলে এবং ধূমপান ছেড়ে দিলে রক্ত চলাচল বাড়ে।

-যদি আপনার চোখ কচলানোর অভ্যাস থাকে, তাহলে সেটি বাদ দিন। কেননা এটি আপনার ত্বকের নিচের রক্ত কণাগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

কিন্তু যদি আপনার চোখের নিচে কালি পরেই যায় এরমধ্যে তাই আপনি কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে চোখের নিচের কালি দূর করতে পারেন –

•কয়েক টুকরা শসা এবং আলু নিন। ঠাণ্ডা পানিতে এগুলো এমনভাবে পেস্ট করে নিন যাতে একটি তরল মিশ্রণ তৈরি হয়। কিছু তুলা এই মিশ্রণে ভিজিয়ে নিন এবং চোখের নিচে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ কমে যাবে।

• চোখের নিচে যেখানে কালি পড়েছে, সেখানে আমলকী তেল লাগিয়ে ঘুমাতে যেতে পারেন। তাহলে চোখের নিচের কালি কমে যাবে বলে আশা করা যায়।

......................................THANKS. 
**

ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমাতে :


ডিমের সাদা অংশ ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর
করে ত্বককে করে তোলে কোমল ও মসৃণ।
একটি ডিমের পুরো সাদা অংশ
ভালো করে ফেটে নিন। এতে আধা চা চামচ
ময়দা ভালো করে মিশিয়ে নিন।
মিশ্রণটি মুখসহ গলা ও হাতে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। আপনার ত্বক
হয়ে উঠবে তেলমুক্ত ও মসৃণ।

স্ক্রাবার হিসেবে :
ডিমের সাদা অংশ
ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১
চা চামচ চালের গুঁড়া ও ২ চা চামচ দানাদার
চিনি মেশান। মিশ্রণটি মুখসহ
পুরো শরীরে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট মাসাজ করুন। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
এতে শরীরে লুকিয়ে থাকা ধুলো-ময়লা দূর
তো হবেই, সেই সাথে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও
মসৃণ!

চুলের রুক্ষতা দূর করতে :
একটি পুরো ডিম ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন।
এতে ১ টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস ও ২ টেবিল
চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মেশান।
মিশ্রণটি পুরো চুলে ভালো করে মেখে নিন।
২৫-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এতে আপনার চুল হবে কোমল ও ঝলমলে! যাঁদের
চুল বেশি তৈলাক্ত তাঁরা অলিভ অয়েলের
পরিবর্তে টক দই ব্যবহার করতে পারেন।
..............THANKS

**

 মুখের দাগ সারাতে!
অনেকের মুখেই কালো কালো দাগ
দেখা যা সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। ১ চা-
চামচ ধনিয়ার রসের সাথে এক চিমটে হলুদ
গুঁড়া মিশিয়ে সারারাত
মুখে লাগিয়ে রেখে দিন।
সকালে উঠে ঠান্ডা পানির ঝাপটায়
পুরো মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন
কয়েক দিন ব্যবহারেই উপকার পাচ্ছেন।
# যাদের মুখে মেচতা আছেঃ
তারা ১ চা চামচ সাদা জিরে গুঁড়া,
১চা-চামচ হলুদ গুঁড়া ১চা চামচ সরষে গুড়া ও
১ চা-চামচ আটা মিশিয়ে পেস্ট
বানিয়ে মেচতার উপর লাগান। বিশ
মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ
ধুয়ে ফেলুন।
# মুখে যদি ব্রণের দাগ থাকেঃ
তবে প্রতিদিন গোলাপ জল দিয়ে মুখ
ধুয়ে নিন। দেখবেন ব্রণের দাগ ক্রমশ
হালকা হয়ে যাচ্ছে।
# মুখে ক্লান্তির ছাপ পড়ে গেলেঃ
সেই ছাপ কাটাতে চন্দন বাটা,
তুলসি বাটা গোলাপ
জলে মিশিয়ে গলায় ও মুখে লাগান।
দেখবেন ত্বক চকচকে হয়ে গেছে।
........................................THANKS.

**
makeup tips.....

**
 কিছু গোপন কথা:

ত্বককে নরম এবং চকচকে করতে, ৫০ মিঃ গ্রাঃ টমেটো রসের সাথে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মিলিয়ে মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগিয়ে ৫-৭ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

বেসন, দই, লেবুর রস ও হলুদ একসাথে মিলিয়ে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করত ত্বক ফর্সা হয়।...

চন্দন, গোলাপ জল ও মুলতানী মাটি একসাথে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বক ফর্সা হয়।  ঘাড় ফর্সা করতে সম পরিমাণে লেবুর রস, মধু ও চিনি একসাথে মিলিয়ে ব্যবহার করে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

...................................THANKS.

ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ও লাবণ্য ফেরাতে ভেষজ উপায়

১. এক চা চামচ মধুর সাথে দুইফোটা লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন।

২. পাকা কলা ভালভাবে পেস্ট করে ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৩. আঙুর ও কমলার রস মিশিয়ে হালকা ভাবে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন।

৪. তিলের তেল ও লেবুর রস মিশিয়ে রাতের বেলা মুখে লাগিয়ে সকালবেলা ধুয়ে ফেলুন।

৫. ত্বক সুন্দর ও সুস্থ্য রাখতে প্রচুর পরিমান পানি পান করুন ও মৌসুমী ফল খান।

৬. দুশ্চিন্তা মুক্ত হয়ে রাতে ভাল করে ঘুমান।


....................................THANKS
**
.
ত্বকের যত্নে পানি !

পানির অপর নাম জীবন। বিশ্বব্যাপী ত্বকের যত্নে যখন নামী-দামী প্রশাধন সামগ্রীর ব্যবহার নজীরবিহীনভাবে বাড়ছে তখন বৃটিশ বিজ্ঞানীরা ত্বক সুন্দর রাখতে পানি নিয়ে একটি ভিন্নধর্মী তথ্য দিয়েছে। তারা গবেষণায় দেখেছেন শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পানি পানের ফলে ত্বকে পানির পরিমাণ স্বাভাবিক থাকলে ত্বকের সৌন্দর্য বেড়ে যায় এবং ত্বকের ভাঁজ কমতে সাহায্য করে। পানি পান শুধু সুস্থ কিডনীর জন্য প্রয়োজন তাই নয়, পানি ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা এবং খাদ্য পরিপাকে ও এসিডিটি লাঘবে সহায়ক। যারা ত্বক সুন্দর রাখতে চান তারা প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।
......................................THANKS.
**
 রূপ চর্চার ৬ টি চরম ইজি টিপস , জেনে নিন ও কাজে লাগান !!!

১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।

২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।

৩.ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে ।গ্যারান্টি ।

৪.পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার কাছে ঝামেলা লাগে ?আরে আমি আছি না ?আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।ফর্সা হবে পরিস্কার হবে

৫.পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন ।ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা ।

৬.প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ?ব্যাপার না ,নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস নিয়মিত দুই কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।
...............................thanks.

**
 সুন্দর হবার কিছু টিপস: ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য।

আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু সৌন্দর্য্য টিপস। শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন। কাজেই পড়ুন > কাজে লাগান > জানিয়ে দিন পৃথিবীকে আপনিও পারেন সব জয় করতে।

টিপস:- ১
যতটা পারে রোদ থেকে বাঁচুন। ছাতা এবং সানগ্লাস ব্যবহার করুন।যখনই বাহিরে যাবেন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
টিপস:-২
যখনই সুইমিং পুল, সমুদ্রের ধারে বা বরফ পড়ে এমন জায়গায় যাবেন, তখনই সান স্ক্রিন লাগাবেন। কারণ জল বা বরফে সূর্যরশ্মি বেশি প্রফলিত হয়।
টিপস:- ৩
তিল বেটে নিন অথবা গুড়ো করে নিন। এতে সামান্য জল মিশিয়ে ছেঁকে নিন। একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।
টিপস:- ৪
ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য দই লাগান মুখে। মিনিট কুড়ি রাখুন। তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।
টিপস:- ৫
নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেললেও ত্বক ফর্সা হয়।
টিপস:- ৬
যদি আপনার অয়েলি স্কিন হয় তা হলে ত্বক আরো উজ্জল ও আরো ফর্সা করার জন্য নিন্মলিখিত পদ্ধতি অনুকরণ করুনঃ
লেবুর রস আর ডিমের ডিমের সাদা অংশ সম পরিমাণে মেশান। তা মুখে লাগিয়ে রাখুন কুড়ি মিনিট এবং পরে ধুয়ে ফেলুন।
টিপস:- ৭
সারা গায়ের রং উজ্জল করতে বেসন, দই আর সামান্য হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। স্নানের সময় সাবানের বদলে এটি ব্যবহার করুন নিয়মিত।
টিপস:- ৮
অনেক সময় হাত, পা, হাঁটু, কনুই কালো হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আধ কাপ পেঁপের শাঁস, এক-চামচ তরমুজের রস, এক-চামচ লেবুর রস, আধখানা ডিমের সাদা অংশ, এক-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। যেখানে প্রয়োজন এই মিশ্রণটি লাগান। শুকোতে দিন, তারপর ধুয়ে ফেলুন।
টিপস:- ৯
যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, দু চা-চামচ কাঁচা দুধ, দু চা-চামচ আলুর রস ঠান্ডা করে এটি ব্যবহার করুন ক্লেনজার হিসেবে।
টিপস:- ১০
শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে চন্দন, মালাই আর সামান্য হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ত্বক আরো উজ্জল এবং আরো ফর্সা হবে।
টিপস:- ১১
এক চিমটে জাফরান, কাঁচা দুধে মিশিয়ে মুখে লাগান প্রত্যেকদিন। পনেরো দিন ধরে।
টিপস:- ১২
যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা মুগের ডাল গুড়ো করে সামান্য জলে মিশিয়ে প্রত্যেক সপ্তাহে একদিন করে মুখ স্ক্রাব করুন। কারণ ত্বকের উপরে মরা কোষের পরত জমে মুখের ত্বক কালো দেখায়।
টিপস:- ১৩
তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা আরেকভাবে ফর্সা হতে পারেন। এক চা-চামচ কমলালেবুর শুকনো খোসা গুড়ো, এক চা-চামচ মেথি গুড়ো, ও কমলালেবুর রস দিয়ে মেখে নিন। এই মিশ্রণ মুখে ও গলায় লাগান। পরে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
টিপস:- ১৪
আধ টুকরো পাকা কলা নিন। ভাল ভাবে চটকে নিয়ে এতে কয়েক ফোঁটা শসার রস মেশান। এরপর মুখে লাগান প্রায় আধা ঘন্টার মত। ঠান্তা জলে ধুয়ে ফেলুন।
টিপস:- ১৫
যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা এক চা-চামচ লাল মুসূর ডাল গুড়ো রাতভর দুধে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর মুখে ও গলায় মাখুন। বিশ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।
টিপস:- ১৬
মেওয়া আর দুধ একসঙ্গে বেটে নিন। রোজ দু মিনিট করে এই মিশ্রণ মুখে ও গায়ে মাসাজ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন শীতল জলে।
টিপস:- ১৭
সারা গায়ের ত্বক উজ্জল করতে বেসন ও খাঁটি সরষের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে স্নানের আগে সারা গায়ে মেখে নিন। মাখানো আবস্থায় আধ ঘন্টা রেখে স্নান করে ফেলুন।
টিপস:- ১৮
মধু আর কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো। মধু যখন আপনার ত্বক উজ্জল করবে, লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুন ত্বককে করবে আরও ফর্সা।
টিপস:- ১৯
লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক ফর্সা লোকেরও ঠোঁটের রং কালচে। কিন্তু সে জন্য কিছুমাত্র নিরাশ হবেন না। কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস, মধু ও মাসাজ ক্রীম মিশিয়ে দিনে দু’বার ঠোঁটে মাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাবেন। তবে ব্যবহারটা নিয়মিত ও নিষ্ঠার সাথে করতে হবে। এভাবে চোখের নিচের কালিও অপসারিত হবে।
টিপস:- ২০
হাতের কনুই, হাটু, পায়ের পাতার ত্বক কালো হলে খুব খারাপ দেখায়। কালো ছোপ পড়ে, চামড়া শক্ত হয়ে যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দু-চমচ লবন, দু-চামচ চিনি আর এক চামচ খাবার সোডা একটা কাঁচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। প্রতিদিন পাতিলেবুর রস ও শসার রস বোতল থেকে অথবা মিশ্রণটি বের করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এবার কালো হয়ে যাওয়া অংশে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে সামান্য ক্রিম দিয়ে মাসাজ করে নিন।

........................THANKS. 

**
 ডাব নারকেলের শত গুন ::
ক. ডাবের পানিতে ১৯টি খনিজ
উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন
অন্ততপক্ষে দুটো ডাব খেলে ত্বকের
কমনীয়তা বাড়ে।
খ. বসন্ত হলে কচি ডাবের
পানি দিয়ে মুখ ধুলে দাগ চলে যায়।
গ. মুখে ব্রণের দাগ হলে ডাবের
পানি দিয়ে ধুলে দাগ চলে যায়।
ঘ. একটু তুলো ডাবের
পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগিয়ে শুকোতেদিন।
তারপর হাত দিয়ে আস্তে আস্তে মুখ
ঘষে দেবেন। এতে মুখে সুন্দর উজ্জ্বল
একটা ভাব চলে আসবে। মুখের ত্বক কোমল
ও মসৃণ হবে.

..................................thanks.**
কনুই আর হাঁটুর কালো দাগ দূর করার উপায়

অনেকের হাঁটুতে আর কনুইয়ে কালো দাগ হয়ে থাকে। এই দাগের কারণ বিভিন্ন হতে পারে। যেমন – ঐ অংশের ত্বক মোটা হয়ে গেলে অথবা শুষ্ক হয়ে গেলে। তাছাড়া আমরা বেশির ভাগ সময় কনুইয়ে ভর দিয়ে অনেক কাজ করে থাকি। মাটিতে বা ফ্লোরে হাঁটু দিয়ে বসার অভ্যাস থাকলেও অনেক সময় হাঁটুতে দাগ হয়ে যায়। এই দাগ গুলো খুব সহজেই দূর করা যায়। আসুন জেনে নিই কী করতে হবে এই দাগ দূর করার জন্য।

পদ্ধতিঃ০১

প্রথমে একটি লেবু কেটে নিন। এবার লেবুটি কনুই এবং হাঁটুতে কিছুক্ষণ ঘষতে থাকুন। তবে খেয়াল রাখবেন যেন কোন কাটা চেরা থাকলে সেখানে লেবুর রস না লাগে। কালো দাগের উপর লেবুর রস লাগিয়ে ১০/১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। লেবুর রস শুকিয়ে গেলে চিনি এবং অলিভ অয়েল মিশিয়ে কালো দাগ গুলোর উপর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সেটা ম্যাসাজ করবেন। এতে ঐ অংশের মৃত ত্বকের অংশটুকু উঠে আসবে। এবার হাঁটু আর কনুই ভালো মত ধুয়ে ফেলুন। এবার ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম লাগান হাঁটু আর কনুইয়ে। ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম কেনার সময় অবশ্যই সেটা শুষ্ক ত্বকের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি কিনা দেখে কিনবেন কারণ শুষ্ক ত্বকের কারণেই এই কালো দাগ গুলো হয়ে থাকে। অল্প করে না দিয়ে একটু বেশি করে দিবেন এবং এমন ভাবে দিবেন যেন কালো দাগের পুরোটা ক্রিম দিয়ে ঢেকে যায়। এভাবে প্রতিদিন করতে থাকুন। আস্তে আস্তে দাগ হালকা হয়ে আসবে। এছাড়া আমন্ড পাউডার আর টক দই এক সাথে মিশিয়ে ক্রিম হিসেবে হাঁটুতে আর কনুইয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এতে দাগ হালকা হবে।

পদ্ধতিঃ ০২

১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা আর এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কালো দাগ গুলোর উপর ম্যাসাজ করুন। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন করতে থাকুন।

সতর্কতাঃ

০১. হাঁটু আর কনুইয়ে ভর দিয়ে কোন কাজ করবেন না।

০২. খেয়াল রাখবেন হাঁটু আর কনুই যেন কখনো শুষ্ক না হয়।

................................................thanks.
**
 সকালে খালি পেটে পানি খাবেন কারণ…

সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটা এক ধরণের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা যা হাঁপানি, ব্যথা এমন কি ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।

সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন। পানি খাওয়ার এক ঘন্টা পর নাস্তা করুন।

মনে রাখবেন, সকালে পানির বদলে জুস বা অন্য পানীয় না খাওয়াই শরীরের জন্য ভালো।

সকালে পানি খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি খেলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।
রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।
প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
প্রতিদিন সকালে অন্তত ১৬ আউন্স হালকা গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে।
প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়ে যায় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে সহজেই।
প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি খেলে বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আর্থাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে।

................................THANKS.


FOR TEETH.........
**
১. দাঁত ব্রাশ করাপ সময় পেস্টের উপর এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে নিন৷
ব্রাশ করার পর দাঁত ঝরঝকে হবে ৷
.........................THANKS.  

**
 

৫টি ঘরোয়া নিরাময়!


১. হাসতে গিয়েও হাsতে পারছেন না? একটু সরিষার তেল এবং লবন মিশিয়ে দাঁতে লাগান, দাঁত হবে ঝকঝকে সাদা আর মজবুত।

২. নিজকে কিছুটা স্বাধীনতা দিন! খালি পায়ে দৌঁড়াতে ভাল লাগে? এটি আপনার পা কে শক্তিশালী এবং সচল করে।

৩. জ্বর হলে বেশি করে পানীয় এবং ফলের রস যেমন, বেদানা বা কমলার রস খান।

৪. খাওয়ায় অরুচি ও ক্ষধা মন্দা হলে ১-৩গ্রাম আদা খোসা ছাড়িয়ে মিহি করে কুচিয়ে নিন এবং তার সাথে লবন এবং কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন একবার করে ৭-৮ দিন খান।

৫. মধু খাওয়ায় সতর্কতা।
নিন্ম লিখিত খাবারের সাথে মধু খাওয়া যাবে না।

ক) মধুর সাথে কোন গরম খাবার।

খ) সমান মাত্রায় মধু এবং ঘি।

গ) মধু ও খিচুরী।
.............thanks
♦•••♦ সুন্দর দাঁত পেতে ঘুমানোর পূর্বে ৪টি জরুরী যত্ন ♦•••♦

দাঁত ভালো রাখার জন্য দরকার নিয়মিত যত্ন। বিশেষ করে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁতের বিশেষ যত্ন প্রয়োজন। কারণ সারারাত ঘুমানোর লম্বা সময়টাতে দাঁতের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁতের বিশেষ যত্ন নিয়ে ঘুমানো উচিত। আসুন জেনে নেয়া যাক রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁতের জন্য প্রয়োজনীয় ৪টি যত্ন সম্পর্কে।

◘ দাঁত মাজুন

দাঁত ভালো রাখার জন্য ব্রাশ করার বিকল্প নেই। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে দাঁত মেজে নিন। দাঁত মাজার সময় ওপর থেকে নিচে এবং নিচ থেকে ওপরের দিকে ব্রাশ করুন। অন্তত ২ মিনিট সময় ধরে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। ভালো মানের ব্রাশ ও ফ্লোরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। দুই তিন মাস পর পর টুথপেস্টের ব্র্যান্ড বদলানো ভালো। তাহলে দাঁত ভালো থাকে।

◘ দাঁত ফ্লসিং করুন

দাঁতের ফাঁকে কিছু স্থান থেকে যেসব জায়গায় বিভিন্ন খাবার আটকে যায়। বিশেষ করে মাংস জাতীয় কিংবা আঠালো খাবার গুলো কেবল মাত্র দাঁত মেজে পরিষ্কার করা যায় না। এজন্য প্রয়োজন দাঁত ফ্লসিং করা। যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করুন। নাহলে দাঁতের ফাঁকের খাবার গুলোতে ব্যাকটেরিয়া জন্মে দাঁতের ক্ষতি করবে।

◘ জিভ পরিষ্কার করুন

অনেকেই দাঁত ব্রাশ করেন কিন্তু জিভ পরিষ্কার করেন না। খাওয়ার সময় আমাদের জিভেও খাদ্যকনা লেগে যায় এবং জিভে সাদা আস্তরণ পড়ে। জিভ পরিষ্কার না করে ঘুমালে সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মে রাতভর দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। তাই দাঁত ব্রাশ করার সময় জিভও পরিষ্কার করে নিন।

◘ দাঁত মাজার পরে কিছু খাবেন না

দাঁত মাজার পর অনেকেরই ক্ষুধা লাগে। বিশেষ করে যারা গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে তাঁরা ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা খাবার খান যেমন বিস্কুট, চা, রুটি, চকলেট ইত্যাদি। শোবার পূর্বে দাঁত ব্রাশ করে ফেলার পর পানি ছাড়া আর কোনও কিছুই খাওয়া উচিত নয়। আর খেতেই যদি হয় তাহলে খাওয়ার পর আবার দাঁত মেজে নেয়া উচিত। এছাড়াও দাঁত মাজার পর ঘুমাতে যাওয়ার আগে ধূমপান এড়িয়ে চলুন ও কোমল পানীয় পান করবেন না।
**
**

"winter tips........."

শীতের কিছু ফেইস প্যাক


শীতকালে আমাদের সবার ত্বকই সাধারণত শুষ্ক এবং মলিন হয়ে পড়ে। এমনকি দেখা যায় সারা বছর যাদের ত্বক তৈলাক্ত থাকে শীতকাল আসলেই তা হয়ে পড়ে শুষ্ক এবং রুক্ষ। তাই এসময় চাই ত্বকের ঠিকমতো যত্ন নেয়া। ত্বক যাতে সব সময় ময়েশ্চারাইজড থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাই আজ তেমনই কিছু ফেইস মাস্ক দেয়া হল যা ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আপনার রূপচর্চার রুটিনে এই ফেইস প্যাক গুলো যোগ করে শীতকালে সুরক্ষিত রাখুন নিজের ত্বককে।

•• মিল্ক ফেস প্যা
কঃ

- একটি বাটিতে এক চা চামচ দুধ নিন।
- এক চা চামচ আমনড পেস্ট করে এর সাথে মেশান।
- এক টেবিল চামচ মধু যোগ করুন।
- এর সাথে ১ চা চামচ এলোভেরা জেল নিন।
- এবার সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।

মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে। এছাড়াও এটি ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে ময়েশ্চার বজায় রাখে এবং চেহারায় উজ্জ্বল ভাব নিয়ে আসে।
...........................................THANKS.
**
 শীতে ঠোঁট ফাটা!

ঠোঁট ফাটার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় নেই। নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন:
১. শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় নিয়মিত রিপ বাম, ভ্যাসলিন, পেট্রোলিয়াম জেলি ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
২. প্রতিদিন পানিশূন্যতা রোধে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।
৩. খুব ঠান্ডা বাতাসে হাওয়া থেকে মুখ বাঁচাতে স্কার্ফ পরতে পারেন।
৪. প্রখর সূর্যালোকে বের হবার সময় অবশ্যই সানব্লক ব্যবহার করবেন।
৫. শীতের দিনে ঠোঁটে প্রসাধনী যেমন—লিপস্টিক ব্যবহার করতে সতর্ক হোন। এগুলো যেন বেশি শুষ্ক বা ম্যাট না হয়।
৬. জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজাবার চেষ্টা করবেন না বা ঠোঁটের চামড়া টেনে ওঠাবেন না।
.................................thanks.
**
 শীত কালে হট ওয়েল ম্যাসেজ

শীত কালে অনেকেরই চুল রুক্ষ হয়ে যায় এং আগা ফেটে যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শীতের রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলে নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল গরম করে ম্যাসাজ করেন নিন। চুলের আগায় ও গোড়ায় ভালো করে হালকা গরম তেল ম্যাসাজ করে ঘুমিয়ে যান। সারা রাত চুলে তেলের উপস্থিতিতে চুলের রুক্ষ ভাব কেটে যাবে এবং চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে উজ্জ্
.................THANKS.
**
অসাধারণ ১৯ টি টিপস দেরী না করে দেখে নিন।
১. ঠোটেঁ কালো ছোপ
পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবে এটি নিয়ম
করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।
২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ
মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।
৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ
হয়ে যায়। এজন্য
বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু
মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম
হবে।
৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায়
টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ
চলে গিয়ে কনুই
নরম হবে। ৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট
করে। এক্ষেত্রে রসুনের
কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ
তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।
৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ
থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু
ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ
গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার
ত্বকে লাগান। ৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায়
আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল
লাগান।
৮. তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়।
এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস
একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা।
আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। ৯.
যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই
সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের
খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন
কিছুক্ষণ।
১০. পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ
দিন এ
জায়গায়।
১১. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন
১৫ গ্রাম করে মেৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম
সময়ে রক্ত শুদ্ধ
হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
১২. মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল
বাটা পেষ্ট লাগান
র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। দাগ
থাকবেনা।
১৩. পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক
সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন।
এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।
১৪. মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য
আনতে একটা ভেষজ রুপটান
আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর
সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান। পনের মিনিট
পর
ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার
মুখকে আদ্র
রাখবে। ১৫. হাত পায়ের সৈন্দৌয্য অক্ষুন্ন
রাখতে হাতে ও
পায়ে আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে হাত ও
পা অনেক
বেশী ফর্সা দেখাবে।১৬. মুখের বাদামী দাগ
উঠাতে পাকা পেঁপে চটকে মুখে লাগান,
পরে ধুয়ে ফেলুন।
১৭. নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত
দুই
কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এসমস্য
থাকবেনা। ১৮. সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও
লেবুর রস
একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান
যেকোন
দাগ মিলিয়ে যাবে।
১৯. অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ
ও বেসনের
পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকের
বলিরেখা ও দূর
হয়ে যাবে। 
..............thanks. 
**

 ◘◘ শীতে ছেলেদের ত্বকের যত্ন ◘◘


শীতে ছেলেদের ত্বক হয় অনেক বেশি রুক্ষ; বিশেষ করে গোসলের পর ত্বক হয় খসখসে। এই শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তি পেতে হলে সঠিকভাবে এর যত্ন নেওয়া চাই।

ছেলেদের ত্বকের যত্নে তাঁর পরামর্শ হলো—

• খুব বেশি গরম পানি ব্যবহার করা যাবে না। অল্প সময় নিয়ে কুসুম গরম পানিতে গোসল করতে হবে।

• ক্রিম, লোশন, সাবান—সব ধরনের প্রসাধনীই বাড়তি ময়েশ্চারাইজারযুক্ত হতে হবে।

• শেভ করার পর ক্রিম লাগানো উচিত। তাহলে ত্বকে ফাটল ধরবে না।

• যাঁদের রোদে বেশি থাকা হয়, তাঁরা সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।

• গোসলের পর লোশন লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। সেটি যেন ত্বকে ভালোভাবে মিশে যায়। তারপর বাইরে বেরোতে হবে।

এবং -
•• রাতে ঘুমানোর আগে ম্যাসাজ ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকে এবং ব্রণ ওঠে না। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। যদি রোদে বেশি থাকা হয়, তাহলে সানস্ক্রিন লাগিয়ে ঘর থেকে বের হওয়াই ভালো।
•• অবসর পেলে ভেষজ কোনো প্যাক লাগানো যেতে পারে। যাঁরা প্যাক লাগাতে চান না, তাঁরা কমলালেবু কিংবা পাকা টমেটো মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। এতে ত্বক পরিষ্কার হবে। ত্বকের যত্নের জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
•• যতটা সম্ভব কম রাত জাগা উচিত; সঙ্গে খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে প্রতিবেলাতেই শাকসবজি রাখতে হবে। ফল খেতে হবে এবং শুকনো খাবার যতটা সম্ভব কম খেতে হবে। ত্বকের যত্নের জন্য মাসে দুবার ফেসিয়াল করা যেতে পারে।
..............thanks 
**

 পা ফাটা রোধে ঘরেই তৈরি করুন চমৎকার ফুট ক্রিম


শীতে সারা শরীরের ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বোধ হয় পায়ের ত্বক। ত্বক রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায় আর গোড়ালি ফেটে যায়। এতে পায়ের সৌন্দর্যহানি হওয়ার পাশাপাশি ব্যথা হয় প্রচণ্ড আর এতে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে তো কথাই নেই। রাসায়নিকে ভরা ফুট ক্রিম না কিনে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন একেবারে ঘরোয়া এবং ভীষণ উপকারী এই ফুট ক্রিম। কয়েকদিন ব্যবহারেই আপনার ফাটা গোড়ালি হয়ে উঠবে কোমল ও মসৃণ।

যা যা লাগবেঃ

- প্রাকৃতিক মধু ১ কাপ
- দুধ ১/২ টেবিল চামচ
- অর্ধেকটা কমলার রস

যা করতে হবেঃ

মধুটাকে হালকা গরম করে নিন। এতে কমলার রস এবং দুধটুকু মিশিয়ে ফেলুন। ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিন এবং কিছুক্ষন সেট হতে দিন।
ব্যবহারঃ

একটা স্ক্রাবার দিয়ে পায়ের গোড়ালি একটু ঘষে নিন। এরপর মিশ্রনটিকে ত্বকে প্রয়োগ করুন এবং হালকা ম্যাসাজ করে দিন। ৪৫ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন। এই কাজটি দিনে দুইবার করা গেলে ভালো। অথবা মিশ্রণটি গোড়ালিতে মেখে সারারাত রেখে ধুয়ে ফেলতে পারেন। তবে মিশ্রণটি বেশ চটচটে, সুতরাং প্রথম পদ্ধতিটিই বেশি সুবিধের।
উপকারিতাঃ

মধু- মধু আর্দ্রতা ধরে রাখে ত্বকে। ফাটা গোড়ালির হারানো আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার এবং ফাটল সারিয়ে তুলতে এটি সাহায্য শুধু তাই নয়, ব্যাকটেরিয়া দূরে রাখতেও মধু কার্যকর।

দুধ- দুধে আছে ভিটামিন এ যা ত্বক সুস্থ রাখে। ত্বকের ক্ষত মেরামত করতেও এটি কার্যকর।

কমলার রস- কমলায় আছে অনেকটা ভিটামিন সি। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে এটি সাহায্য করে। ত্বক ফাটা রোধ করতে এটা কাজ করবে।
...........................thanks
**
......................thanks



No comments:

Post a Comment