E

Monday, December 9, 2013

FOR DAILY TIPS....................

**
কিছু দৈনন্দিন সাধারন তথ্যঃ
• প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।
• যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান। এমনিতেই ঘুম পাবে।
• তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন ঘরে রাখা যায় না। নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।
• ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝু মাছি সব দড়িতে বসবে।
• বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন। পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।
• পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ হবে না।
• সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না ইত্যাদিতে সহজেই ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়েমুড়ে রাখুন, ছত্রাক পড়বে না।
...........................THANKS.
**

৭টি কথাঃ
১. কারো চোখ, বা ঠোঁট
কিংবা সুগঠিত শরীর এর
কারনে ভালো লাগে -
তবে টা ভালবাসা নয়, বাছাই
করা... ২. কারো বুদ্ধিমত্তা বা জীবনের
দূরদর্শিতা থেকে কাউকে ভালো লাগে -
তবে তা ভালবাসা নয়,
প্রশংসা মাত্র...
৩. কারো অর্থ-
সম্পত্তি দেখে কাউকে ভালো লাগে - তবে তা ভালবাসা নয়, লোভ...
৪. কেউ
ছেড়ে যেতে চাচ্ছে বলে অপরজন
সবসময় কাঁদে -
তবে তা ভালবাসা নয়, করুণা... ৫.
মনঃবাসনা পূরণের জন্য কাউকে দরকার হলে -
তবে সেটা ভালবাসা না,
লালসা...
৬. যদি এটা ঘুমাতে,
খেতে কিংবা পড়তে ভুলিয়ে দেয় -
তবে তা ভালবাসা নয় মোহ... ৭. আপনি জানেন না কেন তবু
ওই মানুষটাকে ভালো লাগে -
তবে সেটাই ভালবাসা...
ভালবাসতে কেবল একটি কারন
লাগে আর তা হল অজানা...

...........................THANKS. 
**
 গরম পানির গোসল !

গরম পানির গোসল হচ্ছে জলচিকিৎসা, যা সব সময়ই ভালো। তবে তা ক্ষতির কারণ হতে পারে যদি এর ব্যবহারে গড়বড় করে ফেলেন। আসুন গরম পানির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।

১. পানি অতিরিক্ত গরম হবে না, অবশ্যই সহনীয় পর্যায়ে আরামদায়ক উষ্ণতার পানিতে গোসল সারতে হবে।

২. গর্ভবতী নারীদের ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট) ওপরে ওঠা উচিত নয়।

৩. অনিদ্রায় যারা ভোগেন, তাদের জন্য অধিক উষ্ণতায় গোসল আত্মহত্যার সামিল।

৪. পরিশ্রমের পর বেশি গরম পানি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।

৫. গরম পানি প্রথমে গায়ে ঢালুন। হাতে, পায়ে আর মাথায় নিন ঠাণ্ডা পানি । মাথা বা হাত বা পা অথবা তিনটিই গরম পানি থেকে দুরে রাখবেন। কারণ অধিক তাপ সাধারণত দেহের ওই তিন অংশ দিয়ে বের হয়ে যায়।

........................................THANKS. 
**
 শ্যাম্পু করার কিছু সতর্কতা

চুলকে সুন্দর, সুস্থ্য এবং স্বাভাবিক রাখা বর্তমান সময়ে খুবই কঠিন একটি কাজ। বাইরের ধূলোবালি আর দূষণের কারণে প্রতিদিনই চুলের ব্যপক ক্ষতি সাধিত হয়। এর সাথে আমাদের নিজেদের কিছু অসাবধানতা সেই মাত্রাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। তাই আগে থেকেই সাবধান হতে জেনে নিই শ্যাম্পু করার আগে কিছু প্রয়োজনীয় টিপস্।

চুল ভেঙে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে শ্যাম্পু করার পূর্বে চুল ভালভাবে ভিজিয়ে নিন। শ্যাম্পু সরাসরি চুলে না দিয়ে আগে হাতের তালুতে ঘষে নিন। তারপর সারা চুলে প্রয়োগ করুন। পুরো চুলে ফেনা করা হয়ে গেলে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই ধুয়ে ফেলুন।

শ্যাম্পু করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুলে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা দীর্ঘস্থায়ী হয়।

চুল পুরোপুরি না শুকানোর আগ পর্যন্ত চুল আচরাবেন না।

চুলে কালার করলে কমপক্ষে ৪৮ ঘন্টা পর শ্যাম্পু করুন। এতে কালার দীর্ঘস্থায়ী হবে।

আপনাকে যদি চুল ঠিক রাখতে অধিক হারে কন্ডিশনার, জেল, হেয়ার স্প্রে ইত্যাদি প্রসাধনী ব্যবহার করতে হয় তবে চুলের pH কমে গিয়ে ক্ষতি হতে পারে। এজন্য সপ্তাহে একবার ১ টেবিল চামচ খাবার সোডা মিশিয়ে শ্যাম্পু করুন। চুল ঠিক থাকবে।

মাঝে মাঝে শ্যাম্পু করার আধা ঘন্টা আগে মেয়োনিজ দিয়ে চুলকে কন্ডিশন করে নিন। এতে চুল সন্দর ও ঝরঝরা থাকবে।

..............thanks.
**

যারা জানেন না শুধু তাদের জন্য॥
টাটকা গরম পানি বা দুধ কাঁচের গ্লাসে নিলে অনেক সময় গ্লাস ফেঁটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে বা বিকট শব্দে ফেঁটে যায়। তাই গরম তরল কিছু কাঁচের গ্লাসে নেয়ার আগে একটা স্টিলের চামচ যদি গ্লাসে রাখি তাহলে আর গ্লাস ফেঁটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
স্টিল কাঁচের চাইতে অনেক দ্রুত তাপ গ্রহণ করতে পারে বিধায় গরম বস্তুটির তাপ চামচটিই শুষে নেয়। ফলে আর গ্লাসের কোনও ক্ষতি হয়না।
............thanks.
**

কোথাও পুড়ে গেলে চট
জলদি ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে
কথাঃ


অতীত কালে তো এত হরেক রকমের
চিকিৎসা ছিল না, নানান রকম
রোগ বালাইতে কি করতেন তখনকার
মানুষেরা? প্রাকৃতিক
উপায়ে ঘরোয়া চিকিৎসা করতেন!
দৈনন্দিন কাজের মাঝে প্রায়ই
পুড়ে যাওয়ার মতন
দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, আর কোথাও
পুড়ে গেলে চটজলদি জ্বলুনি কমানো
না। আজ রইলো এমন
একটি ঘরোয়া চিকিৎসা টিপস,
যা পোড়া স্থানের জ্বলুনি কমাবে,
সেই সাথে করবে দ্রুত আরোগ্য।
কোথাও পুড়ে গেলে ক্ষত
স্থানটি প্রথমে পানি দিয়ে ভাল
তারপর
আলতো করে মুছে লাগিয়ে দিন মধুর
একটা মোটা প্রলেপ। হ্যাঁ, মধু। এই মধু
জ্বলুনি কমাবে তৎক্ষণাৎ আর
ক্ষতস্থান ভরাটের কাজও শুরু
হয়ে যাবে।
মধুতে আছে ময়েশ্চারাইজিং ক্ষমতা
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুনাগুণ,
যা ক্ষতস্থান দ্রুত আরোগ্য
করবে এবং রোগ জীবাণুর সংক্রমণ
হতে দিবে না।

............THANKS

**
প্রপার্টি স্কেম এর বিরুদ্ধে ৫ টি টিপস**

১. কখনো একটি সম্পত্তি দেখার জন্য চার্জ পরিশোধ করবেন না
২. সম্পত্তি দেখা সম্ভব নয়, এজেন্টের এমন "অজুহাত" কখনও বিশ্বাস করবেন না
৩. সম্পত্তির নথি নির্ভরযোগ্য কিনা পরীক্ষা করুন
৪. সম্পত্তির বিল বকেয়া আছে কিনা পরীক্ষা করুন
৫. কন্ট্রাক্ট সাইন করার আগে কখনোই মুল্য পরিশোধ করবেন না
আপনাদের উপকার আমার
সর্ব্বোচ্চ কাম্য ।

........... thanks
**
 ১০টি শারীরিক কৌশল!

১) অনেক সময় গলার ভেতরে এমন জায়গায় হঠাৎ চুলকানী শুরু হয় যে, কি করবেন দিশেহারা হয়ে পড়েন। ওই জায়গাটি চুলকে নেওয়ার কোন উপায়ও থাকে না। কিছু সময় কানে টান দিয়ে ধরে রাখুন দেখবেন চুলাকনী উধাও।

২) অনেক শব্দের মধ্যে বা ফোনে কথা স্পষ্ট শুনতে পারছেন না? কথা শোনার জন্য ডান কান ব্যবহার করুন। দ্রুত কথা শোনার জন্য ডান কান খুব ভাল কাজ করে এবং গান শোনার জন্য বাম কাজ উত্তম।

৩) বড় কাজটি সারবেন, কিন্তু আশে পাশে টয়লেট নেই? আপনার ভালবাসার মানুষের কথা ভাবুন। মস্তিষ্ক আপনাকে চাপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

৪) পরের বার ডাক্তার যখন আপনার শরীরে সুঁই ফুটাবে তখন একটি কাশি দিন। ব্যথা কম লাগবে।

৫) বন্ধ নাক পরিষ্কার বা সাইনাসের চাপ থেকে মুক্তি পেতে মুখের ভেতরের তালুতে জিহ্বা চেপে ধরুন। এরপর দুই ভ্রুর মাঝখানে ২০ সেকেন্ড চেপে ধরুন। এভাবে কয়েক বার করুন, দেখুন কি হয়!

৬) রাতে অনেক খেয়ে ফেলেছেন এবং খাবার গলা দিয়ে উঠে যাচ্ছে। কিন্তু ঘুমাতেও হবে। বাম কাত হয়ে শুয়ে পড়ুন। অস্বস্তি দূর হবে।

৭) কোন কিছুর ভয়ে বিচলিত? বুক ধক ধক করছে? বুড়ো আঙ্গুল নাড়তে থাকুন এবং নাক দিয়ে পেট ভারে সজোরে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে ছাড়ুন। স্বাভাবিক হয়ে যাবেন।

৮) দাঁত ব্যথা? এক টুকরো বরফ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনীর মাঝামাঝি জায়গার উপর তালুতে ঘষুন। দেখুনতো ব্যথা কমলো কিনা!

৯) কোন কারণে চোখের সামনে পুরো পৃথিবী ঘুরছে? কোন শক্ত জায়গা বা জিনিসে কান সহ মাথা চেপে ধরুন। পৃথিবী ঘোরা বন্ধ করে দেবে।

১০) নাক ফেটে রক্ত পড়ছে? একটুখানি তুলা নাকের নিচ বরাবর যে দাঁত আছে তার মাড়ির পেছনে বসান, এবার জোরে ওখানে তুলাটি চেপে ধরুন। রক্তপাত বন্ধ!

............THANKS 
**

খাঁটি মধু চেনার উপায় !!
১. এক টুকরা কাগজের মধ্যে কয়েক
ফোঁটা মধু নিন। তারপর যেখানে পিঁপড়া
আছে সেখানে রেখে দিন।
পিঁপড়া যদি মধুর ধারে কাছে না ঘেসে
তবে তা খাঁটি মধু।
আর পিঁপড়া যদি তা পছন্দ করে
তবে মধুতে ভেজাল আছে।
২. মধুকে ফ্র্রিজের মধ্যে রেখে দিন।
খাঁটি মধু জমবে না। ভেজাল মধু
পুরাপুরি না জমলেও জমাট তলানী পড়বে।
৩. এক গ্লাস পানি নিয়ে এর মধ্যে
এক টেবিল চামচপরিমাণ মধু নিন।
খুব ধীরে ধীরে গ্লাসটি শেক করুন।
যদি মধু পানিতে পুরাপুরি দ্রবীভূত
হয়ে যায় তবে তা ভেজাল মধু।
আর মধু যদি পানিতে ছোট ছোট পিন্ডের
আকারে থাকে তবে তা খাঁটি মধু।
৪. এক টুকরা সাদা কাপড়ের উপর
সামান্য পরিমাণ মধু নিন এবং
কিছুক্ষন পর কাপড়টি ধৌত করুন।

র পর কাপড়টিতে যদি কোন দাগ
থাকে তবে মধুতে ভেজাল আছে।
আর যদি কোন দাগ না থাকে তবে মধু খাঁটি।

...........THANKS 

 **
ধোয়াকিছু দৈনন্দিন সাধারন তথ্যঃ
• প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ ঘষুন।
এটি ত্বকের জন্য ভালো।
• যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে যাবার
আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান। এমনিতেই
ঘুম পাবে।
• তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু
তা বেশিদিন ঘরে রাখা যায় না। নেতিয়ে যায়।
ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে হলে ফুলদানির
পানিতে একটু কর্পূর মিশিয়ে দিন। ফূল
অনেকদিন তাজা থাকবে।
• ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির
উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত
এড়াতে চাইলে ঘরে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝু
মাছি সব দড়িতে বসবে।
• বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত
হলে ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর
মুছুন। পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।
• পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার
পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ
হবে না।
• সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা,
ওড়না ইত্যাদিতে সহজেই ছত্রাক পড়ে। টিস্যু
পেপার দিয়েমুড়ে রাখুন, ছত্রাক পড়বে না।
আরও এমন ছোটবড় বিভিন্ন সব তথ্য
জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

...........thanks
**
আমাদের আজকের টিপস তেলাপোকার
উপদ্রব দূর করা প্রসঙ্গে।

তেলাপোকার উপদ্রবে অস্থির
হয়ে উঠেছেন?
রান্নাঘরে কিচেন কেবিনেট
থেকে শুরু
করে খাটের নিচ, কাপড়ের
আলমারি সবখানে এদের উপদ্রব?
অন্ধকার আর খাবার যেখানে মিলবে,
সেখানেই
থাকবে এই তেলাপোকা। আজ
রইলো তেলাপোকা দূর করার
একটা সহজ
উপায়। আর এই কাজে আপনার
সঙ্গী হবে কেক তৈরির
বেকিং সোডা!
ছোট বাটিতে বেকিং সোডা নিন,
তারপর
তেলাপোকার আক্রমণ
সবচাইতে বেশি হয়
যে স্থান গুলোয়,
সেখানে দিয়ে রাখুন।
বেকিং সোডা তেলাপোকার ভীষণ
অপছন্দের বস্তু। ১০/১২ দিন পর
পর
বেকিং সোডা বদলে নতুন করে দিন।
কেননা বাতাসের আদ্রর্তার
কারণে সোডার
কার্যকারিতা কমে যায়। যে কোন
সাধারণ
মুদীর দোকানেই কিনতে পারবেন
বেকিং সোডা। এখন
বাংলাদেশি অনেক
কোম্পানির বেকিং সোডাও
কিনতে পাওয়া যায়।

................thanks
**
 কিভাবে ইন্টারভিউ বা ভাইভার জন্য প্রস্তুত হবেন ...


এ টু জেড পরামর্শ ...

ক্যারিয়ার গঠনের
ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়। কিন্তু প্রার্থীর জন্য এটা অনেক
ক্ষেত্রেই আতঙ্কজনক। তবে আতঙ্ক
বা উদ্বেগকে দূরে সরিয়ে রেখে ইন্টারভিউতে ভাল
করার জন্য মানসিক দৃঢ়তা বজায় রাখা অত্যন্ত
জরুরি। এক্ষেত্রে সব সময় মাথা ঠান্ডা রেখে,
বিচলিত না হয়ে এবং ধীর-স্থিরভাবে ইন্টারভিউ
দিতে হবে। আর এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত
বিষয়গুলোর দিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য
রাখতে হবে—
ভাইভা দিতে আসার পূর্বে
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬1) পরিষ্কার
জামাকাপড় পরুন, তবে একেবারে নতুন
জামাকাপড় না পরাই ভালো, অনেক সময় নতুন
জামা অস্বস্তিকর হয়।
2) চুলের স্টাইল বা চেহারায় অন্য
কোনো রকম বদল আনার চেষ্টা না করাই
ভালো।
3) খুব গাঢ় বা উজ্জ্বল রঙের জামাকাপড়
না পরলেই ভালো।
4) পকেটে একটি কলম রাখুন।
5) একটি ফোল্ডারে জরুরি কাগজপত্র নিন।
6) কাগজপত্রগুলো পরপর সাজিয়ে রাখুন।
7) খামের মধ্যে কাগজপত্র না নেয়াই ভালো,
তাতে প্রয়োজনীয় কাগজটি দেখাতে অযথা সময়
নষ্ট হয়।
8) শুধু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন।
9) আপনার পাঠানো অ্যাপ্লিকেশন ও
বায়োডাটার প্রতিলিপি এবং মার্কশিট
ইত্যাদি জরুরি কাগজপত্র সঙ্গে নিতে ভুলবেন
না।
10) কোনো কাগজপত্র নিজে থেকে দেখাবেন
না, চাইলে তবেই কাগজপত্র দেখান।
11) ইন্টারভিউ শেষে সকল কাগজপত্র ফেরত
নিতে ভুলবেন না।
ইন্টারভিউ রুমে ঢোকা, বসা ও বেড়ানো
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬1) আপনার নাম
ডাকা হলেও অনুমতি নিয়ে ঘরে ঢুকবেন।
ঘরে ঢুকে প্রথমে ইন্টারভিউ যারা নেবেন তাদের
সাধারণ শিষ্টাচার মেনে সম্ভাষণ (সালাম
বা সুপ্রভাত ইত্যাদি) করুন।
2) বসতে বলা হলে তবেই বসুন, বসার
আগে ধন্যবাদ জানান, সোজা হয়ে বসুন, পায়ের
ওপর
পা তুলে অথবা পা দুটি আড়াআড়ি করে বসবেন
না।
3) ইন্টারভিউ যারা নেবেন তাদের
দিকে সোজাসুজি তাকান, মাটির দিকে বা ঘরের
ছাদের দিকে তাকাবেন না।
4) কাগজপত্র যা সঙ্গে নিয়ে গেছেন,
তা টেবিলে অথবা কোলের ওপর রাখুন।
5) প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় সামনের
দিকে সামান্য ঝুঁকে উত্তর দিন।
6) একজন প্রশ্নকর্তার উত্তর দেয়ার সময়
অন্যদের দিকে তাকাতেও ভুলবেন না।
7) মুদ্রাদোষগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত সচেতন
থাকুন, গোঁফে হাত বুলানো, চুল ঠিক করা, নাক
চুলকানো এসব একদম করবেন না।
8) হাতের মধ্যে কলম বা চাবির
গোছা নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে না যাওয়াই
ভালো।
9) ইন্টারভিউ শেষে উঠে দাঁড়ান, ইন্টারভিউ
যারা নিচ্ছেন তাদের ধন্যবাদ জানান
এবং তারপর ঘর ছাড়ুন।
উত্তর দেয়া
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬1) মন
দিয়ে প্রশ্ন শুনুন ও বোঝার চেষ্টা করুন।
প্রথমবারে যদি প্রশ্নটি বুঝতে না পারেন,
তবে নম্রভাবে আর একবার
প্রশ্নটি করতে বলুন।
2) সংক্ষেপে উত্তর দিন, প্রয়োজন
না হলে বড় উত্তর দেবেন না।
3) উত্তর দেয়ার সময় খেয়াল রাখুন আপনার
আত্নবিশ্বাস যেন প্রতিফলিত হয় কিন্তু
সবজান্তা ভাব করবেন না।
4) কোনো উত্তর সম্পর্কে স্থির নিশ্চিত
না হলে ‘আমার মনে হয়’ বা ‘আমার যতদূর
জানা আছে’ বলে উত্তর শুরু করুন। একই উত্তর
একাধিকবার আওড়াবেন না।
5) প্রত্যেকটি শব্দ স্পষ্ট করে উচ্চারণ করুন
এবং সবাই যাতে শুনতে পান সে বিষয়ে খেয়াল
রাখুন।
6) সময় নষ্ট না করে উত্তর দিন। উত্তর
দেয়ার সময়
অযথা ঠাট্টা বা মজা করে কোনো কথা বলবেন
না।
7) উত্তর দেয়ার সময় যারা ইন্টারভিউ নিচ্ছেন
তাদের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিন, ঘরের
আশপাশে বা বাইরে তাকিয়ে থাকবেন না।
8) আপনার বায়োডাটা সংক্রান্ত
কোনো বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর
থাকলে সে সম্পর্কে শুধু নির্ভরযোগ্য
তথ্যগুলো দিন।
9) ইন্টারভিউ যারা নিচ্ছেন তাদের
সামনে টেবিল থেকে কোনো কিছু
নেয়া অসৌজন্যমূলক।
10) কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় টাই
অথবা জামাকাপড় ঠিক করবেন না।
11) উঁচু গলায় প্রশ্ন এলেও উত্তর উঁচু গলায়
দেয়া যাবে না, স্বাভাবিক স্বরে উত্তর দিন।
ছোট সরল বাক্যে উত্তর দিন।
12) জানতে না চাইলে অতিরিক্ত তথ্য
জানাবেন না।
13) আপনার উত্তরের জন্য
বাহবা পেলে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না।
আচরণ ও কথোপকথন
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬
1) গোমড়া মুখে থাকবেন না, হাসি হাসি মুখ
করে থাকুন।
2) ইন্টারভিউ যারা নিচ্ছেন তাদের
সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়বেন না,
যদি বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন
তবে নম্রভাবে আপনার মত প্রকাশ করুন।
আপনার বিরুদ্ধ মত জানানোর আগে ‘মাফ
করবেন’ বা ‘কিছু মনে করবেন না’ বলে নিন।
3) একটি উত্তর দেয়ার
পরে পরবর্তী প্রশ্নে আগের উত্তরটির বিরুদ্ধ
মত প্রকাশ করা ঠিক নয়।
4) আপনার কোনো ভুল চিহ্নিত
হলে তা মেনে নিন।
5) এমনভাবে কথা বলুন যা সহজে বোঝা যায়
অথচ ফরম্যাল।
6) নিজে থেকে করমর্দন করার জন্য হাত
বাড়াবেন না, ইন্টারভিউ যারা নিচ্ছেন
তারা শেকহ্যান্ড করার জন্য হাত বাড়ালে তবেই
হাত বাড়ান।
7) আপনার আচরণে-কথাবার্তায় যেন আপনার
ব্যক্তিত্ব ধরা পড়ে।
8) উত্তর দেয়ার সময় আবেগ পরিত্যাগ করার
চেষ্টা করবেন। উত্তর দেয়ার সময় খেয়াল
রাখবেন যেন কোনো ব্যক্তি, সমষ্টি, জাতি,
ধর্ম বা রাষ্ট্র সম্পর্কে অবমাননাকর বেফাঁস
কথা বেরিয়ে না যায়।
9) আপনার কৃতিত্ব
সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে বিনীতভাবে যতটুকু
প্রমাণসাপেক্ষ ততটুকুই জানান,
অযথা নিজেকে জাহির করার চেষ্টা করবেন না।
10) যারা ইন্টারভিউ নিচ্ছেন তাদেরকে আপনার
পছন্দের বিষয় সম্পর্কে জানিয়ে সে বিষয়ে প্রশ্ন
করার অনুরোধ জানানো অন্যায় নয়,
তবে খেয়াল রাখবেন সেই বিষয়টি সম্পর্কে যেন
সত্যিই আপনার দখল থাকে।
11) ঠান্ডা মাথায় ইন্টারভিউ দিন। আপনার
মুখমন্ডল বা দেহভঙ্গি যেন কাঠ কাঠ
হয়ে না থাকে, যতটা সম্ভব সহজ-স্বাভাবিক
থাকুন এবং সহজভাবে সবকিছু মোকাবিলা করুন।
12) অতি উচ্ছবাস বা ক্রুদ্ধ কোনোটাই
হওয়া যাবে না, যদিও প্রশ্নকর্তারা আপনার
জন্য সুখকর বা বিব্রতকর কোনো প্রশ্ন
ছুঁড়ে দেন।
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬
এছাড়াও ইন্টারভিউতে অংশগ্রহণের
ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়ের দিকেও লক্ষ্য
রাখতে হবে—
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬
১. যে কোনোভাবে একটি চাকরি পেতে হবে—
এই মানসিকতা নিয়ে অনেকে খবরের
কাগজে বিজ্ঞাপন দেখে প্রচুর সংখ্যায় আবেদন
করতে থাকেন। এটা ঠিক নয়। বেশির ভাগ
ক্ষেত্রে দেখা যায়,
দরখাস্তকারী ইন্টারভিউতে ডাক পান না।
আবার দু্-এক জায়গায় ডাক পেলেও চাকরি পান
না। এতে মনে হতাশা জন্মায়, আত্নবিশ্বাস
নষ্ট হয়। যে ব্যক্তি যে বিষয়
নিয়ে পড়াশোনা করেছেন
এবং যিনি যে বিষয়ে পারদর্শী তার সেই বিষয়
সম্পর্কিত কোনো কাজের জন্য আবেদন
করা উচিত।
২. বিজ্ঞাপন দেখে ভালোভাবে বিচার-
বিবেচনা করে আবেদন করার পর
ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার জন্য
অপেক্ষা না করে প্রয়োজনীয়
বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করা উচিত।
অনেকে ভাবেন ইন্টারভিউতে ডাক পেলে তবেই
নিজেকে প্রস্তুত করবেন। এটা ঠিক নয়।
আত্নবিশ্বাস
বাড়াতে হলে নিজেকে ভালোভাবে তৈরি করতে হব
করার সঙ্গে সঙ্গেই।
৩. ইন্টারভিউকে জীবনের একটি বিশেষ
ঘটনা হিসেবে না ধরে স্বাভাবিক
পরিণতি মনে করতে হবে। অনেকের মনে এই
চিন্তা আসে, ‘এই
ইন্টারভিউতে একটা চাকরি পেতেই হবে,
না হলে আমার সব শেষ
হয়ে যাবে ভবিষ্যতে আর
কোনো ইন্টারভিউতে ডাক পাব না, চাকরিও
পাব না’ ইত্যাদি। এই ধরনের চিন্তার প্রশ্রয়
দেয়া ঠিক নয়। এতে জীবনে হতাশা বাড়ে।
৬. ইন্টারভিউ দেয়ার সময়
কোনো অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা একেবারেই
চলবে না। নিজেকে বুদ্ধিমান ও কাজের যোগ্য
হিসেবে প্রমাণিত করার জন্য যেটুকু
বলা প্রয়োজন সেটুকুই বলবেন।
৭. ইন্টারভিউর ফলাফল
কি হলো বা প্রার্থীকে কিভাবে তা জানানো হব
তা জিজ্ঞাসা করা একেবারেই উচিত নয়।
৮. যাবতীয় বস্তুগত প্রস্তুতির
পাশাপাশি মানসিকভাবেও প্রস্তুতি নিন।
কল্পনা করুন আপনি যথাযথভাবে ইন্টারভিউ
মোকাবেলা করছেন এবং আপনি সফল হয়েছেন।
এ ধরনের কল্পনা আপনার মানসিক
শক্তি বৃদ্ধি করবে এবং নার্ভাসনেস
কাটাতে সাহায্য করবে।
আসলে ইন্টারভিউ
নিয়ে আমরা যতটা আতঙ্কিত বা উদ্বিগ্ন হই,
ততটা আতঙ্ক বা উদ্বেগের বিষয় এটি একেবারেই
নয়। কারণ নিয়োগকর্তা উপযুক্ত
ব্যক্তিটিকে নিয়োগদানের জন্যই ইন্টারভিউয়ের
আয়োজন করেন, যাতে করে অনেকের মধ্য
থেকে যোগ্য লোকটিকে খুঁজে নিতে পারেন। তাই
অযথা আতঙ্ক বা উদ্বেগ নয়, বরং আপনার কাজ
হবে নিজেকে উপযুক্ত বা যোগ্য
করে গড়ে তোলা। আর নিজেকে যোগ্য
করে তোলার জন্য যেসব পদ্ধতি বা উপায়
গ্রহণ করা দরকার, সেগুলো গ্রহণ বা অনুসরণ
করার অর্থই হলো, আপনার প্রতিটি ধাপ
সাফল্যের সঙ্গে হাঁটা। তাই বলে সাফল্য
যে প্রথমবারেই পাওয়া যাবে, এই কঠিন
প্রতিযোগিতার যুগে এমনটি না ভাবাই ভালো।
তবে আপনি যদি নিজেকে উপযুক্ত
করে গড়ে তোলেন তাহলে সাফল্য যে আপনার
দরজায় কড়া নাড়বেই, এমন প্রত্যাশা আমরা খুব
সহজেই করতে পারি।

.........................thanks

No comments:

Post a Comment