HEALTH TIPS
**
কাঁচা আদার কত গুণএক নজরে দেখে নিই কি গুন আছে আদায়:
» আদার রস শরীর শীতল করে এবং হার্টের জন্য উপকারী।
» কাশি এবং হাঁপানির জন্য আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে সেবন করলে বেশ উপশম হয়।
» ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
» বমি বমি ভাব দূর করতে এর ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
» অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস-এই অসুখগুলোয় সারা শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা। তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।
» মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিস জনিত কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
» দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।
» দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে আদা। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট, যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে।
» রক্তের অনুচক্রিকা এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক রাখতেও আদা দারুণ কার্যকর। মুখের রুচি বাড়াতে ও বদহজম রোধে আদা শুকিয়ে খেলে বাড়বে হজম শক্তি।
» আমাশয়, জন্ডিস, পেট ফাঁপা রোধে আদা চিবিয়ে বা রস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া যারা গলার চর্চা করেন তাদের গলা পরিষ্কার রাখার জন্য আদা খুবই উপকারী।
» ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা, টাইফয়েড জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয় আদা। ওভারির ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।
» আদার রস শরীর শীতল করে এবং হার্টের জন্য উপকারী।
» কাশি এবং হাঁপানির জন্য আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে সেবন করলে বেশ উপশম হয়।
» ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
» বমি বমি ভাব দূর করতে এর ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
» অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস-এই অসুখগুলোয় সারা শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা। তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।
» মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিস জনিত কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
» দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।
» দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে আদা। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট, যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে।
» রক্তের অনুচক্রিকা এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক রাখতেও আদা দারুণ কার্যকর। মুখের রুচি বাড়াতে ও বদহজম রোধে আদা শুকিয়ে খেলে বাড়বে হজম শক্তি।
» আমাশয়, জন্ডিস, পেট ফাঁপা রোধে আদা চিবিয়ে বা রস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া যারা গলার চর্চা করেন তাদের গলা পরিষ্কার রাখার জন্য আদা খুবই উপকারী।
» ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা, টাইফয়েড জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয় আদা। ওভারির ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।
..............................................thanks.
**
# আনারসের উপকার #
প্রকৃতিতে এসেছে পরিবর্তন । সূর্যের কঠোরতায় অনেকেরই জ্বর হচ্ছে । গরম-ঠাণ্ডার জ্বর , জ্বর-জ্বর ভাব দূর করে এ ফল । এতে রয়েছে ব্যথানাশক উপাদান । তাই শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য এর অবদান গুরুত্বপূর্ণ ।
আনারস কৃমিনাশক । কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে ( সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ) আনারস খাওয়া উচিত । দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এ ফল । রক্ত জমাট বাঁধতে বাঁধতে না পারার কারণে শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে ।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা দেহের কাটা , ইনফেকশনজনিত সমস্যা দূর করে । জিহব্বা তালু , দাঁত মাড়ির যে কোন অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আনারস । দাঁতের অপারেশনের পর আনারসের রস শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী । এতে রয়েছে খনিজ লবণ , ম্যাঙ্গানিজ যা দাঁত , হাড় , চুলকে করে শক্তিশালী ।
নিয়মিত আনারস খান এমন ব্যক্তিদের গলা ব্যথা সাইনোসাইটিস জাতীয় অসুখ গুলো কম হয় । এই ফলে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি যা আমাদের শক্তি যোগায় । প্রোটিন খাবার এ ফলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে , ত্বককে কুচকে যাওয়া থেকে বাচায় । আনারস টাটকা খাওয়া ভাল । আর আনারস খাওয়ার কিছুক্ষণ আগে ও পরে দুধ খাবেন না । কম থেকে হলেও এক ঘণ্টা পর খাবেন ।
...........................................thanks.
**
প্রতিদিন টমেটো :
সূর্যের আলট্রাভায়োলেট (ইউভি) রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে বাঁচাতে প্রতিদিন টমেটো খান। প্রতিদিন টমেটো খেলে সানস্ক্রিনের সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করা সম্ভব। অবশ্য ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই বেশি খুশি হবে কারণ টমেটো খেলে এতে মেয়েরাই বেশি সুফল পাবে। টমেটোর লাল রংয়ে যে লাইকোপেন থাকে তা সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকরী। তাই প্রতিদিন টমেটো খেলে মেয়েদের অটোমেটিক ৩০% সান প্রটেকশন বেড়ে যায়। টমেটোর বিকল্প হিসেবে তরমুজ ও জাম্বুরাও খাওয়া যায়।
...................................thanks.
**
কমলালেবুর খোসায় ৬টি দারুণ ঘরোয়া চিকিৎসা!
কমলালেবু খাওয়ার পর সাধারণত আমরা এর খোসা ফেলে দেই। বাচ্চাদের এই খোসা দিয়ে একটি মজার খেলা আছে। তারা কান্নার অভিনয়ের জন্য কমলার খোসা একজন অন্যজনের চোখে চিপে দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কমলার খোসা পুষ্টিগুনে আপেলের খোসারই মত উপকারি। বরঞ্চ কমলার খোসা একটু বেশিই গুনাগুন সম্পন্ন।
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা, কাশি বা অ্যাজমার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
দূর করে কফ ও পিত্ত সমস্যা-
কমলার খোসার তিতকুটে রসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এটি কফের সমস্যা ও পিত্তের যে কোন ধরনের সমস্যা দূর করে। পাতলা করে কমলার খোসা ছিলে নিন ভেজিটেবল পিলারের সাহায্যে, যেন নিচের সাদা অংশ না আসে। কিংবা গ্রেটারে ঘষে নিন, মিহি কুচি পাবেন। এই খোসার কুচি রঙ চা তৈরির সময় দিয়ে দিন। সাথে দিন অল্প একটু আদা। একটু ফুটিয়ে আদা ও কমলার গন্ধ ছড়ালেই পান করুন চায়ের মত। সাথে দিতে পারেন মধুও। কফ ও পিত্তের সমস্যার প্রতিকার হবে।
পেটের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর-
কমলালেবুর খোসা হজমের সমস্যার সমাধান করে এবং পেটের সমস্যা সরিয়ে ফেলা হয়। এছাড়া কমলার খোসা গ্যাস, অম্বল , বমি এবং আম্লিক উদ্গিরণ অপসারণ করতে সাহায্য করে। ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে কমলার খোসার জুড়ি নেই। প্রতিদিন সকালে খোসার মিহি কুচি এক চা চামচ পরিমাণ মধুর সাথে খেয়ে নিন। কিংবা যোগ করতে পারেন ফ্রুট সালাদেও।
অ্যাজমা ও কাশির সমস্যায়-
কমলার খোসা গুঁড়ো কাশির সমস্যা দূর করে। কমলার খোসা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও অ্যাজমা উপশমে কাজে লাগে। এসব কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পান করুন কমলার খোসায় তৈরি চা। কিংবা কমলার খোসা দিয়ে মোরব্বা বা টফি তৈরি করে রাখুন। প্রতিদিন সকালে এই টফি চা পানের সময় ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যাসিডিটি দূর করে-
কমলার খোসার তৈরি তেলে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা পেটের অ্যাসিডিটি দূরীকরণে সহায়তা করে। এছাড়া এই তেলে রয়েছে ডি-লিমোনেন যা অন্ত্রের স্বাভাবিক আন্দোলন বজায় রাখে ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক রাখে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় কমলার খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল ওয়েল পানিতে দু ফোঁটা মিশিয়ে পান করুন।
ওজন কমাতে সহায়ক-
গবেষণায় দেখা যায় কমলালেবুর খোসা কলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসেরাইড দ্রবীভূত পারে। ফলে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এবং যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কমলার খোসা অনেক কার্যকরী। জ্যাম, জেলি বা মারমালেড এর সাথে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিন তাজা কমলার খোসা। কিংবা পান করুন এই খোসার উপকারিতায় ভরা চা।
ক্যান্সার ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে-
এছাড়া কমলার খোসায় একটি ফ্লেভোনয়েড রয়েছে যা ‘হেস্পিরিডিন’ নামে পরিচিত। এবং এটি কোলন ক্যান্সার এবং অস্টিওপরোসিস বিরুদ্ধে কাজ করে।
অনিদ্রা দূর করতে-
কমলার খোসা গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে এটি অনিদ্রা দূর করে। খোসা গুলো কাঁটাচামচ দিয়ে ভালো করে কেঁচে নিন। তারপর গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানির তাপমাত্রা কুসুম গরম থাকতে থাকতে গোসল সেরে নিন। চাইলে মিশিয়ে দিতে পারেন খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও।
..........THANKS
**
- একটি গবেষণা অনুসারে,
কলা মানুষের ডিপ্রেশন
কমাতে সাহায্য করে। এর কারণ
হলো কলাতে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান
নামক এক ধরনের প্রোটিন যা মুড ইম্প্রুভ
করে ডিপ্রেশন কমিয়ে আনতে সাহায্য
করে।
- মশার কামড়ের জায়গায়
জ্বালা পোড়া কমাতে কলার
খোসা ঘষুন। ভালো ফল পাবেন।...
- কলাতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব কম
পরিমাণে লবন যা ব্লাড প্রেসার
নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
- কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন
যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের
প্রোডাকশন বাড়িয়ে দেয়। তাই
এনিমিয়া বা রক্তশুন্যতা প্রতিরোধে কল
করতে পারে।
- কলাতে থাকা ভিটামিন
বি নার্ভাস সিস্টেম শান্ত
রাখতে সাহায্য করে।
- একটি গবেষণা অনুযায়ী, রেগুলার
ডায়েট এর সাথে কলা যোগ করার
মাধ্যমে স্ট্রোকে মৃত্যুবরণ করার
সম্ভাবনা ৪০% কমে যায়।
.................thanks
**
...................................THANKS.
**
পেয়াজের কিছু সরল ব্যবহার...!!!
• পেয়াজের রস চুলে দিলে তা উকুন নাশক হিসেবে কাজ করবে পাশাপাশি চুল পরা কমাতেও সাহায্য করবে ...
• দৈনিক পেয়াজ খেলে তা আপনার যৌন সমস্যাগুলো দূর করবে ...
• লাল পেঁয়াজ মাসিক রোগ সংশোধন করতে সাহায্য করে. মাসিক শুরু হবার কিছু দিন আগে লাল পেয়াজ খান ...
• কারো নাক দিয়ে রক্ত পরলে কাচা পেয়াজ কেটে তার ঘ্রাণ নিতে দিন …
• প্রতিদিন একটা পেঁয়াজ আপনার
ঘুমের অভাব দূর করবে …
• পোকামাকড় কামড়ালে সেখানে পেঁয়াজের রস লাগিয়ে দিন
• সাদা পেয়াজ piles থেকে রক্ত
ঝরা বন্ধ করবার জন্যেও সুপারিশ
করা হয় ...
• পেয়াজ হজম শক্তি বাড়ায়
• শরীর থেকে অবাঞ্ছিত কলেস্টেরল সরিয়ে সাহায্য করে
• দৈনিক একটি লাল পেঁয়াজ
করোনারি হার্ট রোগ থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে …
• পেঁয়াজ শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে …
• জয়েন্ট পেইন দূর করে...
• হলুদের সাথে পেয়াজের রস
মিশ্রিত করে শরীরে কোন কাল দাগ
থাকলে সেখানে ব্যবহার করুন ...
• দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য
করে ...
• আপনার শিশুর কৃমি সমস্যা থাকলে এক চামচ পেঁয়াজের রস খেতে দিন ...
• পেয়াজ মেমরি ও স্নায়ুর উন্নতি ঘটায় ...
• কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস
করে …
• প্রতিদিন চিনি দিয়ে পেয়াজ
খেলে তা শিশুদের উচ্চতা লাভ
করতে সাহায্য করে …
...........................................thanks.
**
স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন !
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে। চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন নির্গত হবে না। এলিসিনই হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক। রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।
> যৌবনের প্রারম্ভ থেকেই যদি কেউ ১/২ চামচ কাচা আমলকির রসের সাথে ১/২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খায়, বার্ধক্য দেরিতে আসে। যৌবনের সজীবতা অনেকদিন বজায় থাকে।
>বীর্য পাতলা হলে, অল্প গরম দুধের সাথে ২/১ কোয়া রসুন বেটে নিয়মিত খেতে হবে। এভাবে খেলে যক্ষার প্রতিশেধক হিসেবেও কাজ করে।
>অনেক খাওয়া দাওয়ার পর ও শরীর শুকিয়ে যেতে থাকলে ১/২ কোয়া রসুন বেটে এক পোয়া দুধে ফুটিয়ে খেলে ওজন বাড়বে।
>বাতের ব্যাথায় গাওয়া ঘি এর সাথে ২/৩ কোয়া রসুন বাটা খেতে হবে। তাছাড়া সরিষার তেলে রসুন ভেজে মালিশ করা যেতে পারে।
>অনেকদিন যাবত হাল্কা জ্বর থাকলে ৫/৭ ফোটা রসুনের রসের সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে অল্পদিনেই ভালো হয়ে যায় (না হলে অবশ্যি ডাক্তার দেখাবেন)।
>দুই বা এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে একটু গরম দুধ খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, কৃমি দূর হয়, শরীরের জড়তা কাটে। তাছাড়াও চুলকানি ও রাতকানায় উপকার পাওয়া যায়।
>কুকুর কামড়ালে অবশ্যি ইঞ্জেকশন নেবেন। পাশাপাশি ২-৫ ফোটা রসুন এর রস অল্প দুধে মিশিয়ে খাবেন।
>এমফাইসিমা (এক ধরণের হাপানি যাতে শ্বাস ছাড়তে কষ্ট হয়) এর উপশমের জন্য ৫/৭ ফোটা রসুনের রস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে রোজ খেতে হবে।
>বাচ্চার হুপিং কাশিতে পায়ের নিচে ভেসলিন এর প্রলেপ লাগিয়ে ২/৩ কোয়া রসুন বেটে লাগাতে হবে।
..............................................THANKS.
**
এলাচের উপকারিতা:
এলাচকে বলা হয় মসলার রানী। এলাচ সুগন্ধিযুক্ত একটি মসলা। খাবারে অতিরিক্ত স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এলাচ। রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া ও এর রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। নিচে এলাচের উপকারিতা তুলে ধরা হলো :
1. আপনি কি মুখের দুর্গন্ধ, মাঢ়ি দিয়ে রক্তপাত অথবা দাঁত ক্ষয় হওয়ার মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে কালো এলাচ মুখে নিয়ে চাবাতে পারেন। কেননা এলাচের তেল মুখের সমস্যা দূর করতে কার্যকর একটি ওষুধ।
2. এলাচ ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এ জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত এলাচ খাওয়া উচিত।
3. শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
4. মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।
5. এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।
6. কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
7. কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।
8. এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।
9. রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।
.........................................THANKS.
**
লবঙ্গ সাধারণত রান্নার সময় অনেকে ফোড়নে ব্যবহার করেন। গরম মসলার মধ্যেও লবঙ্গ থাকে। তা রান্নার স্বাদ বাড়ায়। এছাড়া লবঙ্গের আরও বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে ভীষণ ফলদায়ী। চলুন সেগুলো জেনে নিই।
--খিদে বাড়ায়।
— হজমে লবঙ্গ সহায়তা করে ।
— লবঙ্গ কফ-কাশি দূর করে ।
— পেটের কৃমি নাশ করে দেয় ।
— মুখে দুর্গন্ধ দূর করে লবঙ্গ ।
— এটা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাজ করে। হাঁপানির মাত্রা কম করে।
— চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়।
— দাঁতের ক্ষেত্রে লবঙ্গ ভীষণ ভালো ওষুধ। দাঁতে ব্যথা হলে লবঙ্গ মুখে রাখুন কমে যাবে।
— লবঙ্গ পিষে মিশ্রি বা মধুর সঙ্গে খাওয়া ভীষণ ভালো। এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায়।
— পানির পিপাসা পেলে বা বুকে অস্বস্তি হলে লবঙ্গ খাওয়া দরকার। তাতে পিপাসা মেটে। শরীরে ফুর্তি নিয়ে আসে।
--কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে
--শরীরের উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে
--গলার সংরামক রোধখিসাবে কাজ করে
--পায়োরিয়ার ক্ষেত্রে উপকারী
--ক্রিয়েটিভিটি ও সেন্ত্রাল ফোকাস বাড়ায়
--এটি এন্টি বায়োটিক ঔষুধের কাজ করে,হাপানির
মাত্রা কম করে
--লবঙ্গর তেলে রয়েছে ব্যক্টোরিয়া নামক জিবানু ধংসের ক্ষমতা
--লবন পিষে মিশ্রি বা মধুর সাথে খাওয়া ভিষন ভালো,এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায়
--চন্দনের গুড়ো সাথে লবঙ্গ পিষে লাগালে তকের যেকোন সমস্যয়া দূর করে|
............thanks.
**
দারুচিনির অজানা গুনাগুণ :
১. প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর মাত্রা কমায়।
২. রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
৩. ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করে।
৪. মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার বিস্তার রোধ করে।
৫. রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করে।
৬. প্রতিদিন নাস্তায় আধা চামচ দারুচিনির গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খলে বাত ব্যথা দূর হয়।
৭. রান্নায় দারুচিনির ব্যবহার খাবারকে দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণে সহায়তা করে।
৮. দারুচিনির ঘ্রাণ স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
..................................THANKS.
**
কালজিরার গুণাগুণ:
১৫/১৬ টি কলোজিরা ছোট ১টি পেয়াজ ও ২ চামচ মধুসহ বিকালে/রাত্রে খেলে চির যৌবন রক্ষা হয়.
সকালে খালিপেটে ১২/১৫ ফোঁটা কালজিরার তেল ও ১৪/১৫ ফোঁটা মধু খেলে ডায়াবেটিসের উপকার হয়.
১০/১২ ফোঁটা কালজিরার তেল গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে বাত রোগের উপকার হয়.
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
২. রক্তের শর্করা কমায়ঃ কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনঃ কালোজিরা নিন্ম রক্তচাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্তচাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
৪. যৌন ক্ষমতাঃ কালোজিরা নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। এবং কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, ফলশ্রুতিতে পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সমূহ সম্ভাবনা সৃষ্টি করে।
৫. স্মরণ শক্তি উন্নয়নঃ কালোজিরা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তলতে সাহায্য করে।
৬. হাঁপানীঃ কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা সমাধনে সহায়তা করে।
৭. চুল পড়া বন্ধ করেঃ কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌছে দিয়ে চুলপড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৮. রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যাথাঃ কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৯. মায়ের দুধ বৃদ্ধিঃ কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
১০. শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিঃ কালোজিরা শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
১১. দেহের সাধারণ উন্নতিঃ নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
..........................THANKS.
**
12 HEALTH TIPS....................
**
# আনারসের উপকার #
প্রকৃতিতে এসেছে পরিবর্তন । সূর্যের কঠোরতায় অনেকেরই জ্বর হচ্ছে । গরম-ঠাণ্ডার জ্বর , জ্বর-জ্বর ভাব দূর করে এ ফল । এতে রয়েছে ব্যথানাশক উপাদান । তাই শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য এর অবদান গুরুত্বপূর্ণ ।
আনারস কৃমিনাশক । কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে ( সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ) আনারস খাওয়া উচিত । দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এ ফল । রক্ত জমাট বাঁধতে বাঁধতে না পারার কারণে শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে ।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা দেহের কাটা , ইনফেকশনজনিত সমস্যা দূর করে । জিহব্বা তালু , দাঁত মাড়ির যে কোন অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আনারস । দাঁতের অপারেশনের পর আনারসের রস শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী । এতে রয়েছে খনিজ লবণ , ম্যাঙ্গানিজ যা দাঁত , হাড় , চুলকে করে শক্তিশালী ।
নিয়মিত আনারস খান এমন ব্যক্তিদের গলা ব্যথা সাইনোসাইটিস জাতীয় অসুখ গুলো কম হয় । এই ফলে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি যা আমাদের শক্তি যোগায় । প্রোটিন খাবার এ ফলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে , ত্বককে কুচকে যাওয়া থেকে বাচায় । আনারস টাটকা খাওয়া ভাল । আর আনারস খাওয়ার কিছুক্ষণ আগে ও পরে দুধ খাবেন না । কম থেকে হলেও এক ঘণ্টা পর খাবেন ।
...........................................thanks.
**
প্রতিদিন টমেটো :
সূর্যের আলট্রাভায়োলেট (ইউভি) রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে বাঁচাতে প্রতিদিন টমেটো খান। প্রতিদিন টমেটো খেলে সানস্ক্রিনের সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করা সম্ভব। অবশ্য ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই বেশি খুশি হবে কারণ টমেটো খেলে এতে মেয়েরাই বেশি সুফল পাবে। টমেটোর লাল রংয়ে যে লাইকোপেন থাকে তা সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকরী। তাই প্রতিদিন টমেটো খেলে মেয়েদের অটোমেটিক ৩০% সান প্রটেকশন বেড়ে যায়। টমেটোর বিকল্প হিসেবে তরমুজ ও জাম্বুরাও খাওয়া যায়।
...................................thanks.
**
কমলালেবুর খোসায় ৬টি দারুণ ঘরোয়া চিকিৎসা!
কমলালেবু খাওয়ার পর সাধারণত আমরা এর খোসা ফেলে দেই। বাচ্চাদের এই খোসা দিয়ে একটি মজার খেলা আছে। তারা কান্নার অভিনয়ের জন্য কমলার খোসা একজন অন্যজনের চোখে চিপে দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কমলার খোসা পুষ্টিগুনে আপেলের খোসারই মত উপকারি। বরঞ্চ কমলার খোসা একটু বেশিই গুনাগুন সম্পন্ন।
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা, কাশি বা অ্যাজমার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
দূর করে কফ ও পিত্ত সমস্যা-
কমলার খোসার তিতকুটে রসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এটি কফের সমস্যা ও পিত্তের যে কোন ধরনের সমস্যা দূর করে। পাতলা করে কমলার খোসা ছিলে নিন ভেজিটেবল পিলারের সাহায্যে, যেন নিচের সাদা অংশ না আসে। কিংবা গ্রেটারে ঘষে নিন, মিহি কুচি পাবেন। এই খোসার কুচি রঙ চা তৈরির সময় দিয়ে দিন। সাথে দিন অল্প একটু আদা। একটু ফুটিয়ে আদা ও কমলার গন্ধ ছড়ালেই পান করুন চায়ের মত। সাথে দিতে পারেন মধুও। কফ ও পিত্তের সমস্যার প্রতিকার হবে।
পেটের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর-
কমলালেবুর খোসা হজমের সমস্যার সমাধান করে এবং পেটের সমস্যা সরিয়ে ফেলা হয়। এছাড়া কমলার খোসা গ্যাস, অম্বল , বমি এবং আম্লিক উদ্গিরণ অপসারণ করতে সাহায্য করে। ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে কমলার খোসার জুড়ি নেই। প্রতিদিন সকালে খোসার মিহি কুচি এক চা চামচ পরিমাণ মধুর সাথে খেয়ে নিন। কিংবা যোগ করতে পারেন ফ্রুট সালাদেও।
অ্যাজমা ও কাশির সমস্যায়-
কমলার খোসা গুঁড়ো কাশির সমস্যা দূর করে। কমলার খোসা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও অ্যাজমা উপশমে কাজে লাগে। এসব কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পান করুন কমলার খোসায় তৈরি চা। কিংবা কমলার খোসা দিয়ে মোরব্বা বা টফি তৈরি করে রাখুন। প্রতিদিন সকালে এই টফি চা পানের সময় ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যাসিডিটি দূর করে-
কমলার খোসার তৈরি তেলে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা পেটের অ্যাসিডিটি দূরীকরণে সহায়তা করে। এছাড়া এই তেলে রয়েছে ডি-লিমোনেন যা অন্ত্রের স্বাভাবিক আন্দোলন বজায় রাখে ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক রাখে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় কমলার খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল ওয়েল পানিতে দু ফোঁটা মিশিয়ে পান করুন।
ওজন কমাতে সহায়ক-
গবেষণায় দেখা যায় কমলালেবুর খোসা কলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসেরাইড দ্রবীভূত পারে। ফলে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এবং যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কমলার খোসা অনেক কার্যকরী। জ্যাম, জেলি বা মারমালেড এর সাথে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিন তাজা কমলার খোসা। কিংবা পান করুন এই খোসার উপকারিতায় ভরা চা।
ক্যান্সার ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে-
এছাড়া কমলার খোসায় একটি ফ্লেভোনয়েড রয়েছে যা ‘হেস্পিরিডিন’ নামে পরিচিত। এবং এটি কোলন ক্যান্সার এবং অস্টিওপরোসিস বিরুদ্ধে কাজ করে।
অনিদ্রা দূর করতে-
কমলার খোসা গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে এটি অনিদ্রা দূর করে। খোসা গুলো কাঁটাচামচ দিয়ে ভালো করে কেঁচে নিন। তারপর গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানির তাপমাত্রা কুসুম গরম থাকতে থাকতে গোসল সেরে নিন। চাইলে মিশিয়ে দিতে পারেন খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও।
..........THANKS
**
স্বাস্থ্য রক্ষায় কলাঃ
- একটি গবেষণা অনুসারে,
কলা মানুষের ডিপ্রেশন
কমাতে সাহায্য করে। এর কারণ
হলো কলাতে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান
নামক এক ধরনের প্রোটিন যা মুড ইম্প্রুভ
করে ডিপ্রেশন কমিয়ে আনতে সাহায্য
করে।
- মশার কামড়ের জায়গায়
জ্বালা পোড়া কমাতে কলার
খোসা ঘষুন। ভালো ফল পাবেন।...
- কলাতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব কম
পরিমাণে লবন যা ব্লাড প্রেসার
নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
- কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন
যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের
প্রোডাকশন বাড়িয়ে দেয়। তাই
এনিমিয়া বা রক্তশুন্যতা প্রতিরোধে কল
করতে পারে।
- কলাতে থাকা ভিটামিন
বি নার্ভাস সিস্টেম শান্ত
রাখতে সাহায্য করে।
- একটি গবেষণা অনুযায়ী, রেগুলার
ডায়েট এর সাথে কলা যোগ করার
মাধ্যমে স্ট্রোকে মৃত্যুবরণ করার
সম্ভাবনা ৪০% কমে যায়।
**
...................................THANKS.
**
পেয়াজের কিছু সরল ব্যবহার...!!!
• পেয়াজের রস চুলে দিলে তা উকুন নাশক হিসেবে কাজ করবে পাশাপাশি চুল পরা কমাতেও সাহায্য করবে ...
• দৈনিক পেয়াজ খেলে তা আপনার যৌন সমস্যাগুলো দূর করবে ...
• লাল পেঁয়াজ মাসিক রোগ সংশোধন করতে সাহায্য করে. মাসিক শুরু হবার কিছু দিন আগে লাল পেয়াজ খান ...
• কারো নাক দিয়ে রক্ত পরলে কাচা পেয়াজ কেটে তার ঘ্রাণ নিতে দিন …
• প্রতিদিন একটা পেঁয়াজ আপনার
ঘুমের অভাব দূর করবে …
• পোকামাকড় কামড়ালে সেখানে পেঁয়াজের রস লাগিয়ে দিন
• সাদা পেয়াজ piles থেকে রক্ত
ঝরা বন্ধ করবার জন্যেও সুপারিশ
করা হয় ...
• পেয়াজ হজম শক্তি বাড়ায়
• শরীর থেকে অবাঞ্ছিত কলেস্টেরল সরিয়ে সাহায্য করে
• দৈনিক একটি লাল পেঁয়াজ
করোনারি হার্ট রোগ থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে …
• পেঁয়াজ শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে …
• জয়েন্ট পেইন দূর করে...
• হলুদের সাথে পেয়াজের রস
মিশ্রিত করে শরীরে কোন কাল দাগ
থাকলে সেখানে ব্যবহার করুন ...
• দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য
করে ...
• আপনার শিশুর কৃমি সমস্যা থাকলে এক চামচ পেঁয়াজের রস খেতে দিন ...
• পেয়াজ মেমরি ও স্নায়ুর উন্নতি ঘটায় ...
• কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস
করে …
• প্রতিদিন চিনি দিয়ে পেয়াজ
খেলে তা শিশুদের উচ্চতা লাভ
করতে সাহায্য করে …
...........................................thanks.
**
স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন !
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে। চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন নির্গত হবে না। এলিসিনই হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক। রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।
> যৌবনের প্রারম্ভ থেকেই যদি কেউ ১/২ চামচ কাচা আমলকির রসের সাথে ১/২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খায়, বার্ধক্য দেরিতে আসে। যৌবনের সজীবতা অনেকদিন বজায় থাকে।
>বীর্য পাতলা হলে, অল্প গরম দুধের সাথে ২/১ কোয়া রসুন বেটে নিয়মিত খেতে হবে। এভাবে খেলে যক্ষার প্রতিশেধক হিসেবেও কাজ করে।
>অনেক খাওয়া দাওয়ার পর ও শরীর শুকিয়ে যেতে থাকলে ১/২ কোয়া রসুন বেটে এক পোয়া দুধে ফুটিয়ে খেলে ওজন বাড়বে।
>বাতের ব্যাথায় গাওয়া ঘি এর সাথে ২/৩ কোয়া রসুন বাটা খেতে হবে। তাছাড়া সরিষার তেলে রসুন ভেজে মালিশ করা যেতে পারে।
>অনেকদিন যাবত হাল্কা জ্বর থাকলে ৫/৭ ফোটা রসুনের রসের সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে অল্পদিনেই ভালো হয়ে যায় (না হলে অবশ্যি ডাক্তার দেখাবেন)।
>দুই বা এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে একটু গরম দুধ খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, কৃমি দূর হয়, শরীরের জড়তা কাটে। তাছাড়াও চুলকানি ও রাতকানায় উপকার পাওয়া যায়।
>কুকুর কামড়ালে অবশ্যি ইঞ্জেকশন নেবেন। পাশাপাশি ২-৫ ফোটা রসুন এর রস অল্প দুধে মিশিয়ে খাবেন।
>এমফাইসিমা (এক ধরণের হাপানি যাতে শ্বাস ছাড়তে কষ্ট হয়) এর উপশমের জন্য ৫/৭ ফোটা রসুনের রস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে রোজ খেতে হবে।
>বাচ্চার হুপিং কাশিতে পায়ের নিচে ভেসলিন এর প্রলেপ লাগিয়ে ২/৩ কোয়া রসুন বেটে লাগাতে হবে।
..............................................THANKS.
**
এলাচের উপকারিতা:
এলাচকে বলা হয় মসলার রানী। এলাচ সুগন্ধিযুক্ত একটি মসলা। খাবারে অতিরিক্ত স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এলাচ। রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া ও এর রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। নিচে এলাচের উপকারিতা তুলে ধরা হলো :
1. আপনি কি মুখের দুর্গন্ধ, মাঢ়ি দিয়ে রক্তপাত অথবা দাঁত ক্ষয় হওয়ার মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে কালো এলাচ মুখে নিয়ে চাবাতে পারেন। কেননা এলাচের তেল মুখের সমস্যা দূর করতে কার্যকর একটি ওষুধ।
2. এলাচ ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এ জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত এলাচ খাওয়া উচিত।
3. শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
4. মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।
5. এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।
6. কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
7. কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।
8. এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।
9. রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।
.........................................THANKS.
**
“”লবঙ্গের গুনাগুন””
লবঙ্গ সাধারণত রান্নার সময় অনেকে ফোড়নে ব্যবহার করেন। গরম মসলার মধ্যেও লবঙ্গ থাকে। তা রান্নার স্বাদ বাড়ায়। এছাড়া লবঙ্গের আরও বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে ভীষণ ফলদায়ী। চলুন সেগুলো জেনে নিই।
--খিদে বাড়ায়।
— হজমে লবঙ্গ সহায়তা করে ।
— লবঙ্গ কফ-কাশি দূর করে ।
— পেটের কৃমি নাশ করে দেয় ।
— মুখে দুর্গন্ধ দূর করে লবঙ্গ ।
— এটা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাজ করে। হাঁপানির মাত্রা কম করে।
— চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়।
— দাঁতের ক্ষেত্রে লবঙ্গ ভীষণ ভালো ওষুধ। দাঁতে ব্যথা হলে লবঙ্গ মুখে রাখুন কমে যাবে।
— লবঙ্গ পিষে মিশ্রি বা মধুর সঙ্গে খাওয়া ভীষণ ভালো। এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায়।
— পানির পিপাসা পেলে বা বুকে অস্বস্তি হলে লবঙ্গ খাওয়া দরকার। তাতে পিপাসা মেটে। শরীরে ফুর্তি নিয়ে আসে।
--কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে
--শরীরের উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে
--গলার সংরামক রোধখিসাবে কাজ করে
--পায়োরিয়ার ক্ষেত্রে উপকারী
--ক্রিয়েটিভিটি ও সেন্ত্রাল ফোকাস বাড়ায়
--এটি এন্টি বায়োটিক ঔষুধের কাজ করে,হাপানির
মাত্রা কম করে
--লবঙ্গর তেলে রয়েছে ব্যক্টোরিয়া নামক জিবানু ধংসের ক্ষমতা
--লবন পিষে মিশ্রি বা মধুর সাথে খাওয়া ভিষন ভালো,এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায়
--চন্দনের গুড়ো সাথে লবঙ্গ পিষে লাগালে তকের যেকোন সমস্যয়া দূর করে|
............thanks.
**
দারুচিনির অজানা গুনাগুণ :
১. প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর মাত্রা কমায়।
২. রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
৩. ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করে।
৪. মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার বিস্তার রোধ করে।
৫. রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করে।
৬. প্রতিদিন নাস্তায় আধা চামচ দারুচিনির গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খলে বাত ব্যথা দূর হয়।
৭. রান্নায় দারুচিনির ব্যবহার খাবারকে দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণে সহায়তা করে।
৮. দারুচিনির ঘ্রাণ স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
..................................THANKS.
**
কালজিরার গুণাগুণ:
১৫/১৬ টি কলোজিরা ছোট ১টি পেয়াজ ও ২ চামচ মধুসহ বিকালে/রাত্রে খেলে চির যৌবন রক্ষা হয়.
সকালে খালিপেটে ১২/১৫ ফোঁটা কালজিরার তেল ও ১৪/১৫ ফোঁটা মধু খেলে ডায়াবেটিসের উপকার হয়.
১০/১২ ফোঁটা কালজিরার তেল গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে বাত রোগের উপকার হয়.
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
২. রক্তের শর্করা কমায়ঃ কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনঃ কালোজিরা নিন্ম রক্তচাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্তচাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
৪. যৌন ক্ষমতাঃ কালোজিরা নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। এবং কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, ফলশ্রুতিতে পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সমূহ সম্ভাবনা সৃষ্টি করে।
৫. স্মরণ শক্তি উন্নয়নঃ কালোজিরা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তলতে সাহায্য করে।
৬. হাঁপানীঃ কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা সমাধনে সহায়তা করে।
৭. চুল পড়া বন্ধ করেঃ কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌছে দিয়ে চুলপড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৮. রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যাথাঃ কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৯. মায়ের দুধ বৃদ্ধিঃ কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
১০. শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিঃ কালোজিরা শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
১১. দেহের সাধারণ উন্নতিঃ নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
..........................THANKS.
**
12 HEALTH TIPS....................
**
.................................THANKS.
Healthy tips for kidney
**...............................THANKS.
আমাদের আজকের টিপস হলো হেঁচকি দূর করার কৌশল নিয়ে।
হেঁচকি একবার ওঠা শুরু হলে সেটা আর থামতেই চায় না। যতই চেষ্টা করুন না কেন, অনেকক্ষণ ধরে বিরক্তিকর এই ব্যাপারটা চলতে থাকে। এটা শরীরের জন্য যেমন অস্বস্তিকর তেমনি বিব্রতকরও বটে। বিশেষ করে যদি বাসার বাইরে কোথাও হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। দ্রুত হেঁচকি ওঠা বন্ধ করতে রয়েছে একটি সহজ কৌশল আর এর জন্য আপনার কাজে আসবে মাত্র এক চামচ চিনি!
একবেন না, কয়েক সেকেন্ড মুখে রেখে দিন। এর পরে পুরোটা একেবারে গিলে ফেলুন। গলার ভেতরে গিয়ে চিনি হেঁচকি থামিয়ে দেবে নিমিষেই......
............................................................thanks
**
৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস,
জেনে রাখা ভালো :::
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ
করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন
না ।
• বিকেল ৫টার পর
ভারী খাবারখাবেন
না (বিশেষ করে দুপরের
খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই
শুয়ে পড়বেন
না ।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ
তখন ফোন
রিসিভ না করাই ভালো, কারন
তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন
বেশি শক্তিশালী হয় !
..........................................THANKS.
**
৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস,
জেনে রাখা ভালো :::
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ
করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন
না ।
• বিকেল ৫টার পর
ভারী খাবারখাবেন
না (বিশেষ করে দুপরের
খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই
শুয়ে পড়বেন
না ।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ
তখন ফোন
রিসিভ না করাই ভালো, কারন
তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন
বেশি শক্তিশালী হয় !
..........................................THANKS.
***
** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় & আপনার হজমে সাহায্য করবে।
** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার
পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার
পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।
...............................THANKS.
কী করে বুঝবেন আপনার সন্তানের চোখে সত্যিই কোনও সমস্যা হচ্ছে, নাকি এটা নিছকই মনের ভুল বা দুষ্টুমি? সমস্যা কতটা গুরুতর হলেই বা যাবেন চিকিত্সকের কাছে?
টুবলু এবার ক্লাস থ্রি থেকে ফোরে উঠল বেশ কষ্ট করে৷ আগের তিন বছর সে বরাবর ফার্স্ট হত৷ কেন হঠাত্ এই অধঃপতন ভেবেই পেল না ওর বাবা-মা৷ স্কুল থেকে এই প্রথম বলা হলো যে টুবলু অমনোযোগী৷ বোর্ডে কিছু লেখা হলে কপি করে না৷ বাবা-মা এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে টুবলুর উত্তর সে তো ভালো করে দেখতেই পায় না বোর্ডে কী লেখা হচ্ছে! সঙ্গে সঙ্গে চোখ পরীক্ষা করানো হয়৷ করানো মাত্র চোখের দৃষ্টি যে বেশ কম এবং পাওয়ার ও বেশ বেশী সেটাই ধরা পড়লো |
টুবলুর মত অনেক শিশুই আছে যাদের চোখ যতক্ষণ না মারাত্মক খারাপ হচ্ছে ততক্ষণ চিকিত্সাই শুরু হয় না | এতে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জন্মগত লেজি আই (আমব্লায়োপিয়া) , কাটারাক্ট (ছানি), গ্লুকোমা, রেটিনার ক্যান্সার ( রেটিনোব্লাস্টোমা) এর মত দুরারোগ্য ব্যাধিও হতে পারে৷
কখন চোখ পরীক্ষা করাবেন
- যদি বাবা-মা দুজনেই কিংবা বাবা অথবা মার অনেক বেশি পাওয়ার এর চশমা থাকে৷
- পরিবারের কারুর জন্মান্ধতা জনিত রোগ, রেটিনাইটিস পিগ্মেন্টোসা, জন্মগত ছানি, গ্লকোমা, রেটিনাতে ক্যান্সার (রেটিনোব্লাস্টোমা ) থাকলে৷
- বাবা, মায়ের বিয়ে নিজেদের আত্মীয়র মধ্যে হলে৷
- মায়েরর গর্ভধারণকালে যদি ডায়াবেটিস,থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ, আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি রোগ আর সিগারেট, মদ এর নেশা থাকলে৷
- পরিণত হবার আগেই যদি শিশুর জন্ম হলে৷
- জন্মের সময় বাচ্চার ওজন যদি দেড় কেজির কম হয়৷
- হার্ট, কিডনি, মাথায় জন্মগত ত্রুটি থাকলে৷
- যখন তখন শিশুর অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার সমস্যা থাকলে৷
- সন্তানের হাঁটা, চলা, কথা বলা দেরিতে শুরু হলে |
কখন সতর্ক হবেন
- একটু যদি ট্যারা ভাব দ্যাখেন |
- মাথা এলিয়ে যদি কোনও জিনিস ভালোভাবে দেখার চেষ্টা করে অথবা চোখের এক কোণ দিয়ে বই পড়ছে বা টিভি দেখছে কি না |
- যদি পড়ার বই বা গল্পের বই পড়তে না চায়৷
- হাতের লেখা ক্রমশ খারাপ হয়৷
- লিখতে বা আঁকতে না চায়৷
- স্কুলে বোর্ড থেকে কপি করতে না পারে ঠিক মত৷
- বাড়িতে খুব কাছ থেকে টিভি দেখলে
- চোখের পাতায় মাঝে মাঝে আঞ্জনি হলে, চোখ দিয়ে জল পড়লে, চোখ কুঁচকে দেখতে হলে৷
- দূরের জিনিস পড়তে না পারলে৷
- উজ্জ্বল আলোর দিকে একদমই তাকাতে না পারলে৷
- চোখের পাতা যদি বেশি পিটপিট করলে অথবা চোখ বন্ধ রাখতে বেশি ভালোবাসলে৷
এর মধ্যে যে কোনও একটি কারণ থাকলেই দেরি না করে সন্তানের চোখ দেখিয়ে নেওয়া উচিত৷ যদি জন্মানোর সময় চোখের কোনও গোলমাল না থাকে তাহলে স্কুলে ভর্তি করার আগে আই চেক-আপ করিয়ে নিন৷ ঠিক সময়ে রোগ ধরা পড়লে সেরে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে৷
........................................THANKS.
**
আমরা সুন্দরের পুজারী। আর আমাদের সৌন্দর্যের বড় জায়গা জুড়ে রয়েছে ত্বক। কিন্তু ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই কমে যায় ব্রণ সমস্যায়। গরমে বাইরে ধুলা আর রোদের জন্য ত্বক ঘেমে তেল তেলে হয়ে যায়। এ সময়ে ত্বকে ময়লাও জমে খুব সহজে। আর এসব ময়লা এবং তেল ভালোভাবে পরিস্কার করা না হলে তৈরি হয় ব্রণের সমস্যা।
ব্রণ থেকে ত্বকে দাগ হয় এবং দেখতে খারাপ লাগে। ব্রণের জন্য অনেকে হীনমন্যতায় ভোগেন। এ সমস্যার সমাধানে আমরা যা করতে পারি:
বাইরে থেকে ফিরে অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিস্কার করতে হবে
ভাজা ও তেলযুক্ত খাবার কম খান
নিয়মিত দুইবার গোসল করুন
বারবার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন
ত্বকে নিয়মিত ময়দা, দুধ ও মধুর পেস্ট লাগান
এতে ব্রণের দাগ চলে যাবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে
ব্রণ যে স্থানে ওঠে, সেখানে বরফ ঘষলে উপকার পাবেন
ব্রণের দাগ হালকা করতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন
প্রচুর পানি ও ফলের জুস খান
প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ফল খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন
নিয়মিত আপেল খেলে ত্বকের ব্রণের সমস্যা কমে যাবে
ত্বকও মসৃণ হবে
খাবারে বেশি বেশি টাটকা শাক-সবজি রাখুন
রোদে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
ব্যাগে ছাতা রাখুন
রান্না করার পর অবশ্যই ত্বক ভালো করে পরিস্কার করবেন
মসুর ডাল আর চাল ভিজিয়ে ব্লেন্ড করা পেস্ট ত্বকে লাগান
মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়া এবং দুধের প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে নিন।
ব্রণ হলে কখনোই নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না।
নিয়মিত ত্বক পরিস্কার রেখে খাবারে সচেতন হলে ত্বকের ব্রণের সমস্যার তো সমাধান হবেই সেই সঙ্গে ত্বক হবে আরও উজ্জ্বল ও কোমল।
....................................THANKS.
**
নিজেই তৈরী করুর ব্রনের ঔষুধঃ
এটির নাম নিম পাতার প্যাক। এটি মেখে আপনি খুব সহজে ব্রন থেকে পরিত্রান পেতে পারেন। আসুন জেনে নেই কিভাবে এটি তৈরী করা যায়। ৫ থেকে ৭ টি নিমপাতা পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। এখন নিমপাতাগুলিকে ভালো করে পিষে নিন। এর সাথে এক চামচ পরিমান মূলতানি মাটি ও সামান্য গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। ব্যাস। হয়ে গেল নিমপাতার প্যাক। এখন আপনার তৈরীকৃত প্যাকটি মুখে ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা পর সামান্য গরম পানি দিয়ে প্যাকটি তুলে ফেলুন। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করুন। আশা করি ব্রন থেকে মুক্তি পাবেন।
.......................................THANKS.
**
ব্রণের মহোঔষধ “জায়ফল”
জায়ফল” – রন্ধন শিল্পে যারা পারদর্শী তাদের কাছে অতিপরিচিত একটি মসলার নাম। খাবারের স্বাদ আর সুগন্ধ বৃদ্ধিতে আর মাংস নরম করতে যার কোন জুড়ি নেই। এবার আসি জায়ফলের একটি যুগান্তকারী গুনের কথায়। সেই গুণটি হলো মুখের ব্রণের চিকিৎসায় এর ব্যবহার।
জায়ফলের মধ্যে “মেইস” নামক একটি উপাদান আছে, যা ফাংগাস এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী। ব্রণের মূল কারণ হলো মুখের ত্বকে ব্যাকটেরিয়া এবং ফাংগাসের আক্রমণ। সুতরাং বুঝতেই পারছেন জায়ফল কিভাবে ব্রণের বিরুদ্ধে কাজ করে।
প্রথমে একটি বাটিতে জায়ফল গুড়া, মধু এবং একটু দুধ নিন।এবার ভালোকরে এগুলো এমনভাবে মেশান যেন তা পেস্টের মতো হয়।এইরকম পেস্ট বানিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণে আক্রান্ত জায়গাগুলোতে ভালভাবে লাগান।পরদিন সকালে হালকা ভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন।এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে আপনি নিজেই ফলাফল টের পাবেন।“উক্ত পেস্টটিকে আপনি স্পট ক্রিম হিসাবে মুখের দাগ দূর করতেও ব্যবহার করতে পারেন”
................THANKS.
১) হজমে সহায়ক :
শরীর থেকে অযাচিত পদার্থ এবং টক্সিন বের করে দেয় লেবুর রস। আমাদের হজমের জন্য ব্যবহৃত লালা এবং পাচক রসের সাথে বেশ মিল আছে এর গঠন এবং কাজের। আর যকৃতের থেকে হজমে সহায়ক এক ধরণের পদার্থ নিঃসরণেও এটি সহায়তা করে।
২) ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করে :
শরীরে মুত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এছাড়া মূত্রনালির স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও এটি সহায়ক।
৩) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
লেবুতে থাকে অনেকটা ভিটামিন সি এবং লৌহ যা ঠাণ্ডাজ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকর। এতে আরও আছে পটাসিয়াম যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যাসকরবিক এসিড প্রদাহ দূর করে এবং অ্যাজমা বা এজাতীয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়। এছাড়াও কফ কমাতে সাহায্য করে লেবু।
৪) শরীরের পিএইচ মাত্রা ঠিক রাখে :
এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবু। লেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় না। অম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ।
৫) ত্বক পরিষ্কার করে :
ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সি। ব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করে। আর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী।
৬) আপনার মন ভালো করে দেয় :
সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেই। খাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবু। আর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেই। দুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য।
৭) সেরে ওঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে :
ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য করে অ্যাসকরবিক এসিড। আর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়ক। স্ট্রেস এবং যে কোনও ধরণের ব্যাথার উপশম করে ভিটামিন সি।
৮) নিঃশ্বাসে আনে তরতাজা ভাব :
নিঃশ্বাসে লেবুর সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়। তবে এটা পানের পর পরই দাঁত ব্রাশ করবেন না কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলে। আগে দাঁত ব্রাশ করে তার পর এটা পান করা ভালো। আর লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস।
৯) শরীরে তরলের পরিমাণ ঠিক রাখে :
রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে।
১০) ওজন কমাতে সহায়ক :
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকে। আঁশজাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। ফলে ওজন কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্লজাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি।
...........................THANKS.
কোথাও পুড়ে গেলে চট
জলদি ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু
কথাঃ
অতীত কালে তো এত হরেক রকমের
চিকিৎসা ছিল না, নানান রকম রোগ
বালাইতে কি করতেন তখনকার
মানুষেরা? প্রাকৃতিক
উপায়ে ঘরোয়া চিকিৎসা করতেন!
দৈনন্দিন কাজের মাঝে প্রায়ই
পুড়ে যাওয়ার মতন
দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, আর কোথাও
পুড়ে গেলে চটজলদি জ্বলুনি কমানো যায়
না। আজ রইলো এমন
একটি ঘরোয়া চিকিৎসা টিপস,
যা পোড়া স্থানের জ্বলুনি কমাবে,
সেই সাথে করবে দ্রুত আরোগ্য।
কোথাও পুড়ে গেলে ক্ষত
স্থানটি প্রথমে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন।
তারপর আলতো করে মুছে লাগিয়ে দিন
মধুর একটা মোটা প্রলেপ। হ্যাঁ,
মধু। এই মধু
জ্বলুনি কমাবে তৎক্ষণাৎ আর
ক্ষতস্থান ভরাটের কাজও শুরু
হয়ে যাবে।
মধুতে আছে ময়েশ্চারাইজিং ক্ষমতা ও
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
গুনাগুণ, যা ক্ষতস্থান দ্রুত
আরোগ্য করবে এবং রোগ জীবাণুর
সংক্রমণ হতে দিবে না।
....................................................THANKS.
তলপেটে হঠাৎ করে ব্যথা উঠলেই অনেকে মনে করে থাকেন অ্যাপেনডিসাইটিসের ব্যথা।
জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন দরকার।
আসলে কথাটা সঠিক নয়। পেটে ব্যথা অ্যাপেনডিসাইটিস ছাড়াও বহুবিধ কারণে হতে পারে।
ওষুধের মাধ্যমেও পেটের ব্যথা থেকে নিরাময় হওয়া যায় অনেক ক্ষেত্রে।
অ্যাপেনন্ডিক্স হচ্ছে ছোট নলাকার একটি অঙ্গ যা বৃহদন্ত্রের সাথে সংযুক্ত থাকে। লম্বায় ২-২০ সে.মি.।
কোনো কারণে অ্যাপেনন্ডিক্সের মধ্যে ইনফেকশন হলে এটি ফুলে যায়, প্রদাহ হয়, তখন একে বলা হয় অ্যাপেনডিসাইটিস।
উপসর্গগুলো
সাধারণত প্রথমে ব্যথা নাভির চারপাশে অনুভব হয় এবং কয়েক ঘণ্টা পর ব্যথাটা তলপেটের ডান পাশে চলে আসে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে পেটের অন্য অংশেও ব্যথা হতে পারে।
১. বমি বমি ভাব হতে পারে;
২. বমিও হতে পারে;
৩. অরুচি হতে পারে;
৪. পাতলা পায়খানা হতে পারে এবং
৫.
জ্বর হতে পারে।
এ রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের রোগীর ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষাই বেশি জরুরি।
আলট্রাসনোগ্রাম কিংবা রক্ত পরীক্ষা অ্যাপেনডিসাইটিস নির্ণয়ে সহায়ক হতে পারে। তবে এ রোগ নির্ণয়ে চিকিৎসকের অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ।
পেটের ডান দিকে নিচের অংশে অনেক কারণে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে।
তাই এ রোগে অপারেশনের আগে চিকিৎসককে অবশ্যই অন্য কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। তবে অ্যাপেনডিসাইটিস হলে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন।
কারো অ্যাপেনডিসাইটিস হলে যদি অপারেশন করা না হয় তাহলে অ্যাপেনন্ডিক্স ছিদ্র হয়ে যেতে পারে, ইনফেকশন পুরো পেটে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং জীবন বিপন্ন হতে পারে।
...........................................THANKS.
**
পেয়ারা সম্পর্কে কিছু জেনে রাখুনঃ
১/ কাঁচা পেয়ারা হৃদ রোগের উপকার।
২/ কাঁচা পেয়ারা লবন দিয়ে খান কাশের ভাল উপকার হবে।
৩/ কাঁচা পেয়ারা রক্ত বর্ধক।
৪/ পেয়ারা বাত পিত্ত কফ নাশক।
৫/ শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য কাঁচা পেয়ারা অত্যন্ত উপকারী।
৬/ যাদের হাতে পায়ে জ্বালা কাঁচা পেয়ারায় উপকার পাবেন।
৭/ পেয়ারা পাতা দাঁতের মাড়ি ব্যথায় উপকার।
৮/ তুলশি গিলই এবং পেয়ারা পাতা সেদ্ধ জল জ্বরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৯/ কাঁচা পেয়ারা আনন্দ দায়ক।
১০/ নেশা মুক্তির জন্য কাঁচা পেয়ারার পাতা সেদ্ধ জল খাওয়ান।
.......................................THANKS.
**
FOR EYE...............
**চোখের যত্ন নিন
কী করে বুঝবেন আপনার সন্তানের চোখে সত্যিই কোনও সমস্যা হচ্ছে, নাকি এটা নিছকই মনের ভুল বা দুষ্টুমি? সমস্যা কতটা গুরুতর হলেই বা যাবেন চিকিত্সকের কাছে?
টুবলু এবার ক্লাস থ্রি থেকে ফোরে উঠল বেশ কষ্ট করে৷ আগের তিন বছর সে বরাবর ফার্স্ট হত৷ কেন হঠাত্ এই অধঃপতন ভেবেই পেল না ওর বাবা-মা৷ স্কুল থেকে এই প্রথম বলা হলো যে টুবলু অমনোযোগী৷ বোর্ডে কিছু লেখা হলে কপি করে না৷ বাবা-মা এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে টুবলুর উত্তর সে তো ভালো করে দেখতেই পায় না বোর্ডে কী লেখা হচ্ছে! সঙ্গে সঙ্গে চোখ পরীক্ষা করানো হয়৷ করানো মাত্র চোখের দৃষ্টি যে বেশ কম এবং পাওয়ার ও বেশ বেশী সেটাই ধরা পড়লো |
টুবলুর মত অনেক শিশুই আছে যাদের চোখ যতক্ষণ না মারাত্মক খারাপ হচ্ছে ততক্ষণ চিকিত্সাই শুরু হয় না | এতে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জন্মগত লেজি আই (আমব্লায়োপিয়া) , কাটারাক্ট (ছানি), গ্লুকোমা, রেটিনার ক্যান্সার ( রেটিনোব্লাস্টোমা) এর মত দুরারোগ্য ব্যাধিও হতে পারে৷
কখন চোখ পরীক্ষা করাবেন
- যদি বাবা-মা দুজনেই কিংবা বাবা অথবা মার অনেক বেশি পাওয়ার এর চশমা থাকে৷
- পরিবারের কারুর জন্মান্ধতা জনিত রোগ, রেটিনাইটিস পিগ্মেন্টোসা, জন্মগত ছানি, গ্লকোমা, রেটিনাতে ক্যান্সার (রেটিনোব্লাস্টোমা ) থাকলে৷
- বাবা, মায়ের বিয়ে নিজেদের আত্মীয়র মধ্যে হলে৷
- মায়েরর গর্ভধারণকালে যদি ডায়াবেটিস,থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ, আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি রোগ আর সিগারেট, মদ এর নেশা থাকলে৷
- পরিণত হবার আগেই যদি শিশুর জন্ম হলে৷
- জন্মের সময় বাচ্চার ওজন যদি দেড় কেজির কম হয়৷
- হার্ট, কিডনি, মাথায় জন্মগত ত্রুটি থাকলে৷
- যখন তখন শিশুর অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার সমস্যা থাকলে৷
- সন্তানের হাঁটা, চলা, কথা বলা দেরিতে শুরু হলে |
কখন সতর্ক হবেন
- একটু যদি ট্যারা ভাব দ্যাখেন |
- মাথা এলিয়ে যদি কোনও জিনিস ভালোভাবে দেখার চেষ্টা করে অথবা চোখের এক কোণ দিয়ে বই পড়ছে বা টিভি দেখছে কি না |
- যদি পড়ার বই বা গল্পের বই পড়তে না চায়৷
- হাতের লেখা ক্রমশ খারাপ হয়৷
- লিখতে বা আঁকতে না চায়৷
- স্কুলে বোর্ড থেকে কপি করতে না পারে ঠিক মত৷
- বাড়িতে খুব কাছ থেকে টিভি দেখলে
- চোখের পাতায় মাঝে মাঝে আঞ্জনি হলে, চোখ দিয়ে জল পড়লে, চোখ কুঁচকে দেখতে হলে৷
- দূরের জিনিস পড়তে না পারলে৷
- উজ্জ্বল আলোর দিকে একদমই তাকাতে না পারলে৷
- চোখের পাতা যদি বেশি পিটপিট করলে অথবা চোখ বন্ধ রাখতে বেশি ভালোবাসলে৷
এর মধ্যে যে কোনও একটি কারণ থাকলেই দেরি না করে সন্তানের চোখ দেখিয়ে নেওয়া উচিত৷ যদি জন্মানোর সময় চোখের কোনও গোলমাল না থাকে তাহলে স্কুলে ভর্তি করার আগে আই চেক-আপ করিয়ে নিন৷ ঠিক সময়ে রোগ ধরা পড়লে সেরে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে৷
........................................THANKS.
**
**
ব্রণ থেকে বাঁচতে::
আমরা সুন্দরের পুজারী। আর আমাদের সৌন্দর্যের বড় জায়গা জুড়ে রয়েছে ত্বক। কিন্তু ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই কমে যায় ব্রণ সমস্যায়। গরমে বাইরে ধুলা আর রোদের জন্য ত্বক ঘেমে তেল তেলে হয়ে যায়। এ সময়ে ত্বকে ময়লাও জমে খুব সহজে। আর এসব ময়লা এবং তেল ভালোভাবে পরিস্কার করা না হলে তৈরি হয় ব্রণের সমস্যা।
ব্রণ থেকে ত্বকে দাগ হয় এবং দেখতে খারাপ লাগে। ব্রণের জন্য অনেকে হীনমন্যতায় ভোগেন। এ সমস্যার সমাধানে আমরা যা করতে পারি:
বাইরে থেকে ফিরে অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিস্কার করতে হবে
ভাজা ও তেলযুক্ত খাবার কম খান
নিয়মিত দুইবার গোসল করুন
বারবার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন
ত্বকে নিয়মিত ময়দা, দুধ ও মধুর পেস্ট লাগান
এতে ব্রণের দাগ চলে যাবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে
ব্রণ যে স্থানে ওঠে, সেখানে বরফ ঘষলে উপকার পাবেন
ব্রণের দাগ হালকা করতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন
প্রচুর পানি ও ফলের জুস খান
প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ফল খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন
নিয়মিত আপেল খেলে ত্বকের ব্রণের সমস্যা কমে যাবে
ত্বকও মসৃণ হবে
খাবারে বেশি বেশি টাটকা শাক-সবজি রাখুন
রোদে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
ব্যাগে ছাতা রাখুন
রান্না করার পর অবশ্যই ত্বক ভালো করে পরিস্কার করবেন
মসুর ডাল আর চাল ভিজিয়ে ব্লেন্ড করা পেস্ট ত্বকে লাগান
মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়া এবং দুধের প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে নিন।
ব্রণ হলে কখনোই নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না।
নিয়মিত ত্বক পরিস্কার রেখে খাবারে সচেতন হলে ত্বকের ব্রণের সমস্যার তো সমাধান হবেই সেই সঙ্গে ত্বক হবে আরও উজ্জ্বল ও কোমল।
....................................THANKS.
**
নিজেই তৈরী করুর ব্রনের ঔষুধঃ
এটির নাম নিম পাতার প্যাক। এটি মেখে আপনি খুব সহজে ব্রন থেকে পরিত্রান পেতে পারেন। আসুন জেনে নেই কিভাবে এটি তৈরী করা যায়। ৫ থেকে ৭ টি নিমপাতা পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। এখন নিমপাতাগুলিকে ভালো করে পিষে নিন। এর সাথে এক চামচ পরিমান মূলতানি মাটি ও সামান্য গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। ব্যাস। হয়ে গেল নিমপাতার প্যাক। এখন আপনার তৈরীকৃত প্যাকটি মুখে ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা পর সামান্য গরম পানি দিয়ে প্যাকটি তুলে ফেলুন। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করুন। আশা করি ব্রন থেকে মুক্তি পাবেন।
.......................................THANKS.
**
ব্রণের মহোঔষধ “জায়ফল”
জায়ফল” – রন্ধন শিল্পে যারা পারদর্শী তাদের কাছে অতিপরিচিত একটি মসলার নাম। খাবারের স্বাদ আর সুগন্ধ বৃদ্ধিতে আর মাংস নরম করতে যার কোন জুড়ি নেই। এবার আসি জায়ফলের একটি যুগান্তকারী গুনের কথায়। সেই গুণটি হলো মুখের ব্রণের চিকিৎসায় এর ব্যবহার।
জায়ফলের মধ্যে “মেইস” নামক একটি উপাদান আছে, যা ফাংগাস এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী। ব্রণের মূল কারণ হলো মুখের ত্বকে ব্যাকটেরিয়া এবং ফাংগাসের আক্রমণ। সুতরাং বুঝতেই পারছেন জায়ফল কিভাবে ব্রণের বিরুদ্ধে কাজ করে।
প্রথমে একটি বাটিতে জায়ফল গুড়া, মধু এবং একটু দুধ নিন।এবার ভালোকরে এগুলো এমনভাবে মেশান যেন তা পেস্টের মতো হয়।এইরকম পেস্ট বানিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণে আক্রান্ত জায়গাগুলোতে ভালভাবে লাগান।পরদিন সকালে হালকা ভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন।এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে আপনি নিজেই ফলাফল টের পাবেন।“উক্ত পেস্টটিকে আপনি স্পট ক্রিম হিসাবে মুখের দাগ দূর করতেও ব্যবহার করতে পারেন”
................THANKS.
**
সকালে এক গ্লাস উষ্ণ লেবু পানির ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা১) হজমে সহায়ক :
শরীর থেকে অযাচিত পদার্থ এবং টক্সিন বের করে দেয় লেবুর রস। আমাদের হজমের জন্য ব্যবহৃত লালা এবং পাচক রসের সাথে বেশ মিল আছে এর গঠন এবং কাজের। আর যকৃতের থেকে হজমে সহায়ক এক ধরণের পদার্থ নিঃসরণেও এটি সহায়তা করে।
২) ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করে :
শরীরে মুত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এছাড়া মূত্রনালির স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও এটি সহায়ক।
৩) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
লেবুতে থাকে অনেকটা ভিটামিন সি এবং লৌহ যা ঠাণ্ডাজ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকর। এতে আরও আছে পটাসিয়াম যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যাসকরবিক এসিড প্রদাহ দূর করে এবং অ্যাজমা বা এজাতীয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়। এছাড়াও কফ কমাতে সাহায্য করে লেবু।
৪) শরীরের পিএইচ মাত্রা ঠিক রাখে :
এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবু। লেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় না। অম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ।
৫) ত্বক পরিষ্কার করে :
ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সি। ব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করে। আর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী।
৬) আপনার মন ভালো করে দেয় :
সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেই। খাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবু। আর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেই। দুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য।
৭) সেরে ওঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে :
ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য করে অ্যাসকরবিক এসিড। আর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়ক। স্ট্রেস এবং যে কোনও ধরণের ব্যাথার উপশম করে ভিটামিন সি।
৮) নিঃশ্বাসে আনে তরতাজা ভাব :
নিঃশ্বাসে লেবুর সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়। তবে এটা পানের পর পরই দাঁত ব্রাশ করবেন না কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলে। আগে দাঁত ব্রাশ করে তার পর এটা পান করা ভালো। আর লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস।
৯) শরীরে তরলের পরিমাণ ঠিক রাখে :
রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে।
১০) ওজন কমাতে সহায়ক :
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকে। আঁশজাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। ফলে ওজন কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্লজাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি।
...........................THANKS.
**
BURN:
কোথাও পুড়ে গেলে চট
জলদি ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু
কথাঃ
অতীত কালে তো এত হরেক রকমের
চিকিৎসা ছিল না, নানান রকম রোগ
বালাইতে কি করতেন তখনকার
মানুষেরা? প্রাকৃতিক
উপায়ে ঘরোয়া চিকিৎসা করতেন!
দৈনন্দিন কাজের মাঝে প্রায়ই
পুড়ে যাওয়ার মতন
দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, আর কোথাও
পুড়ে গেলে চটজলদি জ্বলুনি কমানো যায়
না। আজ রইলো এমন
একটি ঘরোয়া চিকিৎসা টিপস,
যা পোড়া স্থানের জ্বলুনি কমাবে,
সেই সাথে করবে দ্রুত আরোগ্য।
কোথাও পুড়ে গেলে ক্ষত
স্থানটি প্রথমে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন।
তারপর আলতো করে মুছে লাগিয়ে দিন
মধুর একটা মোটা প্রলেপ। হ্যাঁ,
মধু। এই মধু
জ্বলুনি কমাবে তৎক্ষণাৎ আর
ক্ষতস্থান ভরাটের কাজও শুরু
হয়ে যাবে।
মধুতে আছে ময়েশ্চারাইজিং ক্ষমতা ও
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
গুনাগুণ, যা ক্ষতস্থান দ্রুত
আরোগ্য করবে এবং রোগ জীবাণুর
সংক্রমণ হতে দিবে না।
....................................................THANKS.
**
অ্যাপেনডিসাইটিসতলপেটে হঠাৎ করে ব্যথা উঠলেই অনেকে মনে করে থাকেন অ্যাপেনডিসাইটিসের ব্যথা।
জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন দরকার।
আসলে কথাটা সঠিক নয়। পেটে ব্যথা অ্যাপেনডিসাইটিস ছাড়াও বহুবিধ কারণে হতে পারে।
ওষুধের মাধ্যমেও পেটের ব্যথা থেকে নিরাময় হওয়া যায় অনেক ক্ষেত্রে।
অ্যাপেনন্ডিক্স হচ্ছে ছোট নলাকার একটি অঙ্গ যা বৃহদন্ত্রের সাথে সংযুক্ত থাকে। লম্বায় ২-২০ সে.মি.।
কোনো কারণে অ্যাপেনন্ডিক্সের মধ্যে ইনফেকশন হলে এটি ফুলে যায়, প্রদাহ হয়, তখন একে বলা হয় অ্যাপেনডিসাইটিস।
উপসর্গগুলো
সাধারণত প্রথমে ব্যথা নাভির চারপাশে অনুভব হয় এবং কয়েক ঘণ্টা পর ব্যথাটা তলপেটের ডান পাশে চলে আসে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে পেটের অন্য অংশেও ব্যথা হতে পারে।
১. বমি বমি ভাব হতে পারে;
২. বমিও হতে পারে;
৩. অরুচি হতে পারে;
৪. পাতলা পায়খানা হতে পারে এবং
৫.
জ্বর হতে পারে।
এ রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের রোগীর ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষাই বেশি জরুরি।
আলট্রাসনোগ্রাম কিংবা রক্ত পরীক্ষা অ্যাপেনডিসাইটিস নির্ণয়ে সহায়ক হতে পারে। তবে এ রোগ নির্ণয়ে চিকিৎসকের অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ।
পেটের ডান দিকে নিচের অংশে অনেক কারণে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে।
তাই এ রোগে অপারেশনের আগে চিকিৎসককে অবশ্যই অন্য কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। তবে অ্যাপেনডিসাইটিস হলে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন।
কারো অ্যাপেনডিসাইটিস হলে যদি অপারেশন করা না হয় তাহলে অ্যাপেনন্ডিক্স ছিদ্র হয়ে যেতে পারে, ইনফেকশন পুরো পেটে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং জীবন বিপন্ন হতে পারে।
...........................................THANKS.
**
পেয়ারা সম্পর্কে কিছু জেনে রাখুনঃ
১/ কাঁচা পেয়ারা হৃদ রোগের উপকার।
২/ কাঁচা পেয়ারা লবন দিয়ে খান কাশের ভাল উপকার হবে।
৩/ কাঁচা পেয়ারা রক্ত বর্ধক।
৪/ পেয়ারা বাত পিত্ত কফ নাশক।
৫/ শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য কাঁচা পেয়ারা অত্যন্ত উপকারী।
৬/ যাদের হাতে পায়ে জ্বালা কাঁচা পেয়ারায় উপকার পাবেন।
৭/ পেয়ারা পাতা দাঁতের মাড়ি ব্যথায় উপকার।
৮/ তুলশি গিলই এবং পেয়ারা পাতা সেদ্ধ জল জ্বরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৯/ কাঁচা পেয়ারা আনন্দ দায়ক।
১০/ নেশা মুক্তির জন্য কাঁচা পেয়ারার পাতা সেদ্ধ জল খাওয়ান।
.......................................THANKS.
**
১. উচ্চ রক্তচাপ কমে।
২. দ্রুত হাটা ও ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কমিয়ে ৬০% উচ্চ রক্তচাপ রোগী ঔষধ ছাড়াই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রেখেছেন।
৩. দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। এতে ব্রেন ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
৪. হার্ট ভাল থাকে এবং হার্টে ব্লক হতে পারে না।
৫. শরীরের মেদভূড়ি কমে। রক্তে চর্বির মাত্রা হ্রাস পাওয়ার ফলে ধমনীতে ফলক সৃষ্টি হতে পারে না।
৬. যাদের বুকে ও পেটে চর্বির পরিমান বেশী তাদের হৃদরোগের ঝুকির পরিমান বেশী। প্রতিদিন ১ ঘন্টা দ্রম্নত হাটলে চর্বি কমে গিয়ে ঝুকি কমে যায়।
৭. যারা নিয়মিত হাটেন তাদের মধ্যে ৬৪% লোকের স্ট্রোকের ঝুকি থাকে না।
৮. সকল ধরনের বুকের ব্যথা ও ধরফর করা ভাল হয়।
৯. হার্ট ২০,০০০-৩০,০০০ বার প্রতিদিন স্পন্দন থেকে বিরত থাকে। ফলে হার্টের উপর থেকে অনেক বাড়তি কাজের চাপ হ্রাস পায়।
১০. গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার হাটেন তাদের আয়ু বেশী।
১১. ডায়াবেটিস রোগ হতে পারে না ও রোগ থাকলে নিয়ন্ত্রনে থাকে।
১২. হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ও ক্ষুধা বাড়ায়।
১৫. খুব ভাল ঘুম হয়।
...................................THANKS.
**
TIPS::
** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় & আপনার হজমে সাহায্য করবে।** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার
পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।
......................................THANKS.
**
আমি আপনাদের ২০ টি সুপার ফুড এবং তাদের সবচে ভাল গুন তুলে ধরব।
আসুন জেনে নেই এসব জাদুকরী খাবারের নাম এবং তাদের গুণ.........
১. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি-----ব্লু বেরি
২. ত্বক রক্ষাকারী-----আঙ্গুর
৩. ভুঁড়ি কমানো------বার্লি
৪. ক্যান্সার ফাইটার----কালো শিম
৫. কোলেস্টেরল কমানো----তিল বীজ
৬. হাড় রক্ষাকারী-----পনির
৭. ক্যান্সার ফাইটার----ব্রকলি
৮. খাদ্য আঁশে ভরপুর----আপেল
৯. ব্যায়ামের শক্তি যোগায়----ওটস/ কর্ণ ফ্লেক্স
১০. ব্যায়ামের পরের খাদ্য----পিনাট বাটার
১১. ব্যাথা দূরীকরণে-----আদা
১২. ক্লান্তি নিবারক----চকলেট মিল্ক শেক
১৩. ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে লড়াই----চিকেন সুপ
১৪. ঘুম আসে না??????-----চেরি ফলের জুস
১৫. আলসার কমাতে----পেঁয়াজ
১৬. আয়রনের ঘাটতি কমাতে----শিমের বিচি/কলা
১৭. বয়স এর ছাপ কমাতে-----পেয়ারা
১৮. মাংসপেশী বানাতে---পুঁইশাক
১৯. মুখের দুর্গন্ধ দূর-----লেটুস
২০. রক্তবান্ধব----- কেল(রঙ্গিন বাধাকপি)
.............................................................thanks.
**
ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন না
পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের
প্রধান খাবার ভাত
৷চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর
পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন।
এগুলো হলো:
১. ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা ১/২
ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভাত খাওয়ার
পরপর কোনো ফল খেলে গ্যাস্ট্রিকের
সমস্যা হতে পারে।
২. সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট
খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর
একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক
বেশী ক্ষতি করে। তাই ধূমপান করবেন না।
৩. চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড
থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০
গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম
হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময়
লাগে। তাই ভাত খাওয়ার পর চা খাবেন না।
৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর
ঢিলা করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট
কিংবা প্যান্টের কোমর
ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেস্টাইন
(পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত
খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেঁকে যেতে পারে,
পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও
হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের
সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন
বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই
কোমরের বাধন ঢিলা করে নিতে পারেন।
৫. গোসল করবেন না। ভাত খাওয়ার পরপরই
গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের
মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির
চারপাশের রক্তের পরিমাণ
কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল
করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময়
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।
......................................................THANKS.
**
নিয়মিত না হাঁটলে অকালমৃত্যু !
নিয়মিত না হাঁটলে মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। হতে পারে অকালমৃত্যু। সম্প্রতি র্যামব্লার্স এবং ম্যামিলান নামে এক গবেষণা সংস্থা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কেউ প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ মিনিট হাঁটে তবে তার শরীরে রোগব্যাধির পরিমাণ কম হয়। বড় ধরনের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। কিন্তু প্রতি তিনজনেও একজন অফিস, স্কুল বা অন্যান্য কাজসহ সপ্তাহে ৩০ মিনিট হাঁটে না।
নিয়মিত না হাঁটার কারণে অকালমৃত্যু হতে পারে। আর এই অকালমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবার নিয়মিত কমপক্ষে ২০ মিনিট করে হাঁটা উচিত।
নিয়মিত না হাঁটলে মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। হতে পারে অকালমৃত্যু। সম্প্রতি র্যামব্লার্স এবং ম্যামিলান নামে এক গবেষণা সংস্থা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কেউ প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ মিনিট হাঁটে তবে তার শরীরে রোগব্যাধির পরিমাণ কম হয়। বড় ধরনের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। কিন্তু প্রতি তিনজনেও একজন অফিস, স্কুল বা অন্যান্য কাজসহ সপ্তাহে ৩০ মিনিট হাঁটে না।
নিয়মিত না হাঁটার কারণে অকালমৃত্যু হতে পারে। আর এই অকালমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবার নিয়মিত কমপক্ষে ২০ মিনিট করে হাঁটা উচিত।
..................................THANKS.
**
কফের নিরাময়ে পুদিনা !
কফ-কাশিতে আমরা সাধারণত এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকি। এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ হলো গলা থেকে কফ বের করে দেয়া। কিন্তু এর একটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এসব ওষুধ খেলে ঘুম ঘুম ভাব হয়। তাই এর বিকল্প হিসেবে আপনি পুদিনা পাতার সাহায্য নিতে পারেন। গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে পান করুন। পুদিনা পাতা এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ করবে। বোনাস হিসেবে আপনি পেতে পারেন আরো একটি বড় ধরনের উপকার। আর তা হলো পুদিনা পাতা আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে।
কফ-কাশিতে আমরা সাধারণত এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকি। এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ হলো গলা থেকে কফ বের করে দেয়া। কিন্তু এর একটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এসব ওষুধ খেলে ঘুম ঘুম ভাব হয়। তাই এর বিকল্প হিসেবে আপনি পুদিনা পাতার সাহায্য নিতে পারেন। গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে পান করুন। পুদিনা পাতা এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ করবে। বোনাস হিসেবে আপনি পেতে পারেন আরো একটি বড় ধরনের উপকার। আর তা হলো পুদিনা পাতা আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে।
..........................................THANKS.
**
বাদাম মৃত্যু ঝুঁকি কমায় :
যারা কখনোই বাদাম খান না তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে একবারেরও কম বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ৭ শতাংশ, যারা সপ্তাহে অন্তত একবার বাদাম খান তাদের ঝুঁকি ১১ শতাংশ, যারা সপ্তাহে ২ বা ৪ বার বাদাম খান তাদের ১৩ শতাংশ এবং যারা প্রতিদিন বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়।
বাদাম খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং হৃদরোগীদের ঝুঁকি বাড়ায়– দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে বোস্টনের একটি হাসপাতালের গবেষণা। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বাদাম খেলে মানুষ হালকা পাতলা গড়নের হয় এবং তাদের ক্যান্সার ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে।
ডা. ইয়াং বাও এই গবেষণা পরিচালনা করেন এবং তা নিউ ইংল্যাণ্ড মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশেষ করে বয়স্ক লোকদের হৃদ রোগ হলে যে ঝুঁকি থাকে তা কেটে যায় বাদাম খেলে। এক্ষেত্রে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে যায়। এর আগে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম খেলে হৃদ রোগ, ডায়বেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের কিছুটা ঝুঁকি বাড়ে।
.............................................THANKS.
**
মাদকের চেয়ে চিনি ক্ষতিকর :
চিনিজাতীয় খাবার ও পানীয় যদি নেশায় পরিণত হয় তাহলে এটা মাদকের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘমেয়াদে এটি স্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। মানুষকে এর ফলে অতিরিক্ত মোটা হয়ে যায়। একটা সময় তা মানুষের শরীরে মাদকের চেয়েও বেশি ক্ষতিসাধন করে। তাই মাদকের মতো চিনিজাতীয় খাবারের প্রতি মানুষের আসক্তি বন্ধে সমান সতর্কতা জারি করা উচিত।
সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা চিনি নিয়ে গবেষণা করে এসব কথা বলেছেন।
আমস্টারডাম স্বাস্থ্যসেবার প্রধান পল ভেনডার ভেলপেনের নেতৃত্বে গবেষণাটি সম্পন্ন হয়েছে। ভেলপেন বলেন, চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে মানুষের একধরনের আসক্তি চলে আসে। এটি মাদকের মতো মানব শরীরে স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে। মানুষকে অতিরিক্ত মোটা করে ফেলে।
গবেষণার পর ভেলপেন বলেন, ক্ষতিকর দিকটি বিবেচনায় এনে চিনিজাতীয় খাবারের ওপর উচ্চ করারোপ করা উচিত। সেই সঙ্গে অ্যালকোহল ও তামাকের মতো চিনির বেচাকেনায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা দরকার। চিনি জাতীয় খাবার খেতে মানুষকে নিরুৎসাহিত করা উচিত। ভেলপেন আরো বলেন, কথাগুলোকে অতিরঞ্জিত বলে মনে হতে পারে কিন্তু এটিই সত্য যে, চিনি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ক্ষতিকর খাবার।
.......................................THANKS.
**
কমলালেবুর খোসায় ৬টি দারুণ ঘরোয়া চিকিৎসা!
কমলালেবু খাওয়ার পর সাধারণত আমরা এর খোসা ফেলে দেই। বাচ্চাদের এই খোসা দিয়ে একটি মজার খেলা আছে। তারা কান্নার অভিনয়ের জন্য কমলার খোসা একজন অন্যজনের চোখে চিপে দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কমলার খোসা পুষ্টিগুনে আপেলের খোসারই মত উপকারি। বরঞ্চ কমলার খোসা একটু বেশিই গুনাগুন সম্পন্ন।
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা, কাশি বা অ্যাজমার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
দূর করে কফ ও পিত্ত সমস্যা-
কমলার খোসার তিতকুটে রসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এটি কফের সমস্যা ও পিত্তের যে কোন ধরনের সমস্যা দূর করে। পাতলা করে কমলার খোসা ছিলে নিন ভেজিটেবল পিলারের সাহায্যে, যেন নিচের সাদা অংশ না আসে। কিংবা গ্রেটারে ঘষে নিন, মিহি কুচি পাবেন। এই খোসার কুচি রঙ চা তৈরির সময় দিয়ে দিন। সাথে দিন অল্প একটু আদা। একটু ফুটিয়ে আদা ও কমলার গন্ধ ছড়ালেই পান করুন চায়ের মত। সাথে দিতে পারেন মধুও। কফ ও পিত্তের সমস্যার প্রতিকার হবে।
পেটের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর-
কমলালেবুর খোসা হজমের সমস্যার সমাধান করে এবং পেটের সমস্যা সরিয়ে ফেলা হয়। এছাড়া কমলার খোসা গ্যাস, অম্বল , বমি এবং আম্লিক উদ্গিরণ অপসারণ করতে সাহায্য করে। ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে কমলার খোসার জুড়ি নেই। প্রতিদিন সকালে খোসার মিহি কুচি এক চা চামচ পরিমাণ মধুর সাথে খেয়ে নিন। কিংবা যোগ করতে পারেন ফ্রুট সালাদেও।
অ্যাজমা ও কাশির সমস্যায়-
কমলার খোসা গুঁড়ো কাশির সমস্যা দূর করে। কমলার খোসা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও অ্যাজমা উপশমে কাজে লাগে। এসব কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পান করুন কমলার খোসায় তৈরি চা। কিংবা কমলার খোসা দিয়ে মোরব্বা বা টফি তৈরি করে রাখুন। প্রতিদিন সকালে এই টফি চা পানের সময় ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যাসিডিটি দূর করে-
কমলার খোসার তৈরি তেলে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা পেটের অ্যাসিডিটি দূরীকরণে সহায়তা করে। এছাড়া এই তেলে রয়েছে ডি-লিমোনেন যা অন্ত্রের স্বাভাবিক আন্দোলন বজায় রাখে ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক রাখে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় কমলার খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল ওয়েল পানিতে দু ফোঁটা মিশিয়ে পান করুন।
ওজন কমাতে সহায়ক-
গবেষণায় দেখা যায় কমলালেবুর খোসা কলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসেরাইড দ্রবীভূত পারে। ফলে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এবং যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কমলার খোসা অনেক কার্যকরী। জ্যাম, জেলি বা মারমালেড এর সাথে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিন তাজা কমলার খোসা। কিংবা পান করুন এই খোসার উপকারিতায় ভরা চা।
ক্যান্সার ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে-
এছাড়া কমলার খোসায় একটি ফ্লেভোনয়েড রয়েছে যা ‘হেস্পিরিডিন’ নামে পরিচিত। এবং এটি কোলন ক্যান্সার এবং অস্টিওপরোসিস বিরুদ্ধে কাজ করে।
অনিদ্রা দূর করতে-
কমলার খোসা গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে এটি অনিদ্রা দূর করে। খোসা গুলো কাঁটাচামচ দিয়ে ভালো করে কেঁচে নিন। তারপর গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানির তাপমাত্রা কুসুম গরম থাকতে থাকতে গোসল সেরে নিন। চাইলে মিশিয়ে দিতে পারেন খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও।
..............................................THANKS.
**
1. পেটে গ্যাস হলে কয়েকটা লবঙ্গদানা, আদা কুচি বা পুদিনা পাতা ওষুধের মতো কাজে দেবে।
2. জিরা গরম তাওয়ায় সেঁকে হালকাভাবে ছেঁচে নিত প্রতিবার
খাবার আগে এক গ্লাস পানিতে এটি এক চা চামচ মিশিয়ে খেলে দ্রুত গ্যাসের উপশম হয়।
3. গ্যাসের ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে গুড় খাবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের এটি এড়িয়ে যেতে হবে।
4. দাওয়াতে আমরা বোরহানি খে এর টকদই হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস দূর করে।
5. পেটের যে কোনো সমস্যা উপশমে প্রতি ৫-৬টি বা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা বাসক পাতা বেটে, রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিয়মি পানি বা সমস্যা স্থায়ীভাবে দূর হবে।
6. প্রতিবার খাওয়ার পর বাটার মিল্কের সঙ্গে সামান্য গোল মরিচ
মিশিয়ে খেলে খেলে এসিডিটি দূর হয় আপনাদের উপকার আমার সর্ব্বোচ্চ কাম্য।
দাঁত ব্যাথার কারণঃ
দাঁত ব্যথার প্রধান কারণ হলো ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগ। দাঁত ক্ষয় রোগে সাধারণত দাঁতের কোনো অংশে গর্ত হয়ে যায় ও দাঁত ব্যথা করে। দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলো হচ্ছে আক্কেল দাঁতের সমস্যা, মাঢ়িতে ইনফেকশন, পুঁজ হওয়া, আঘাতের কারণে দাঁতে ফাটল, ক্যারিজ ইত্যাদি।
দাঁত ব্যথার প্রাকৃতিক নিরাময়ঃ
দাঁত ব্যথা হলে ঘরেই আপনার ব্যথা কমিয়ে ফেলতে পারবেন। নিরাপদ প্রাকৃতিক ব্যথা নিরোধক দিয়ে দাঁত ব্যথা কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব। আসুন দেখে নেয়া যাক প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত ব্যথা কমানোর উপায়গুলো।
গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলি করতে থাকুন যতক্ষণ সম্ভব। দাঁত ব্যথা কমে যাবে।
ভ্যানিলা ভিজিয়ে রাখা পানি তুলায় ভিজিয়ে দাঁতে ধরে রাখুন। দাঁত ব্যথা কমে আসবে।
আপেল সাইডার ভিনেগার তুলায় লাগিয়ে দাঁতের সাথে ধরে রাখলে ব্যথা কমে আসে।
আক্রান্ত দাঁত দিয়ে একটুকরো আদা চিবিয়ে নিন।
রসুন থেঁতো করে লবণ দিয়ে দাঁতের গোঁড়ায় চেপে রাখুন। দাঁত ব্যাথায় আরাম পাবেন।
চিনি ও দুধ ছাড়া গরম চায়ের লিকার খান। দাঁত ব্যথায় সাময়িক আরাম পাবেন।
লবঙ্গের তেলের সাথে এক চিমটি গোলমরিচ গুড়ো মিশিয়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের গোড়ায় লাগাতে হয়। এতে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।
সরিষার তেলের সাথে এক চিমটি লবন মিশিয়ে আক্রান্ত দাঁতের গোড়ায় ডলে দিতে হয়। এতে দাঁত ব্যথা কমে যায়।
কয়েক ফোঁটা লেবুর রস আক্রান্ত দাঁতে দিলে দাঁতব্যথা কমানো যায়।
এক টুকরা তাজা পেঁয়াজ আক্রান্ত মাড়ি বা দাঁতে রেখে দাঁতব্যথা কমানো সম্ভব।
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমাতে যান। সকালের নাস্তার পরে আবার দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত থাকতে দাঁতের মূল্য না বুঝলে পরে আফসোস করতে হবে।
**
বাদাম মৃত্যু ঝুঁকি কমায় :
যারা কখনোই বাদাম খান না তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে একবারেরও কম বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ৭ শতাংশ, যারা সপ্তাহে অন্তত একবার বাদাম খান তাদের ঝুঁকি ১১ শতাংশ, যারা সপ্তাহে ২ বা ৪ বার বাদাম খান তাদের ১৩ শতাংশ এবং যারা প্রতিদিন বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়।
বাদাম খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং হৃদরোগীদের ঝুঁকি বাড়ায়– দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে বোস্টনের একটি হাসপাতালের গবেষণা। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বাদাম খেলে মানুষ হালকা পাতলা গড়নের হয় এবং তাদের ক্যান্সার ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে।
ডা. ইয়াং বাও এই গবেষণা পরিচালনা করেন এবং তা নিউ ইংল্যাণ্ড মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশেষ করে বয়স্ক লোকদের হৃদ রোগ হলে যে ঝুঁকি থাকে তা কেটে যায় বাদাম খেলে। এক্ষেত্রে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে যায়। এর আগে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম খেলে হৃদ রোগ, ডায়বেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের কিছুটা ঝুঁকি বাড়ে।
.............................................THANKS.
**
মাদকের চেয়ে চিনি ক্ষতিকর :
চিনিজাতীয় খাবার ও পানীয় যদি নেশায় পরিণত হয় তাহলে এটা মাদকের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘমেয়াদে এটি স্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। মানুষকে এর ফলে অতিরিক্ত মোটা হয়ে যায়। একটা সময় তা মানুষের শরীরে মাদকের চেয়েও বেশি ক্ষতিসাধন করে। তাই মাদকের মতো চিনিজাতীয় খাবারের প্রতি মানুষের আসক্তি বন্ধে সমান সতর্কতা জারি করা উচিত।
সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা চিনি নিয়ে গবেষণা করে এসব কথা বলেছেন।
আমস্টারডাম স্বাস্থ্যসেবার প্রধান পল ভেনডার ভেলপেনের নেতৃত্বে গবেষণাটি সম্পন্ন হয়েছে। ভেলপেন বলেন, চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে মানুষের একধরনের আসক্তি চলে আসে। এটি মাদকের মতো মানব শরীরে স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে। মানুষকে অতিরিক্ত মোটা করে ফেলে।
গবেষণার পর ভেলপেন বলেন, ক্ষতিকর দিকটি বিবেচনায় এনে চিনিজাতীয় খাবারের ওপর উচ্চ করারোপ করা উচিত। সেই সঙ্গে অ্যালকোহল ও তামাকের মতো চিনির বেচাকেনায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা দরকার। চিনি জাতীয় খাবার খেতে মানুষকে নিরুৎসাহিত করা উচিত। ভেলপেন আরো বলেন, কথাগুলোকে অতিরঞ্জিত বলে মনে হতে পারে কিন্তু এটিই সত্য যে, চিনি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ক্ষতিকর খাবার।
.......................................THANKS.
**
কমলালেবুর খোসায় ৬টি দারুণ ঘরোয়া চিকিৎসা!
কমলালেবু খাওয়ার পর সাধারণত আমরা এর খোসা ফেলে দেই। বাচ্চাদের এই খোসা দিয়ে একটি মজার খেলা আছে। তারা কান্নার অভিনয়ের জন্য কমলার খোসা একজন অন্যজনের চোখে চিপে দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কমলার খোসা পুষ্টিগুনে আপেলের খোসারই মত উপকারি। বরঞ্চ কমলার খোসা একটু বেশিই গুনাগুন সম্পন্ন।
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা, কাশি বা অ্যাজমার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
দূর করে কফ ও পিত্ত সমস্যা-
কমলার খোসার তিতকুটে রসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এটি কফের সমস্যা ও পিত্তের যে কোন ধরনের সমস্যা দূর করে। পাতলা করে কমলার খোসা ছিলে নিন ভেজিটেবল পিলারের সাহায্যে, যেন নিচের সাদা অংশ না আসে। কিংবা গ্রেটারে ঘষে নিন, মিহি কুচি পাবেন। এই খোসার কুচি রঙ চা তৈরির সময় দিয়ে দিন। সাথে দিন অল্প একটু আদা। একটু ফুটিয়ে আদা ও কমলার গন্ধ ছড়ালেই পান করুন চায়ের মত। সাথে দিতে পারেন মধুও। কফ ও পিত্তের সমস্যার প্রতিকার হবে।
পেটের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর-
কমলালেবুর খোসা হজমের সমস্যার সমাধান করে এবং পেটের সমস্যা সরিয়ে ফেলা হয়। এছাড়া কমলার খোসা গ্যাস, অম্বল , বমি এবং আম্লিক উদ্গিরণ অপসারণ করতে সাহায্য করে। ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে কমলার খোসার জুড়ি নেই। প্রতিদিন সকালে খোসার মিহি কুচি এক চা চামচ পরিমাণ মধুর সাথে খেয়ে নিন। কিংবা যোগ করতে পারেন ফ্রুট সালাদেও।
অ্যাজমা ও কাশির সমস্যায়-
কমলার খোসা গুঁড়ো কাশির সমস্যা দূর করে। কমলার খোসা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও অ্যাজমা উপশমে কাজে লাগে। এসব কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পান করুন কমলার খোসায় তৈরি চা। কিংবা কমলার খোসা দিয়ে মোরব্বা বা টফি তৈরি করে রাখুন। প্রতিদিন সকালে এই টফি চা পানের সময় ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যাসিডিটি দূর করে-
কমলার খোসার তৈরি তেলে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা পেটের অ্যাসিডিটি দূরীকরণে সহায়তা করে। এছাড়া এই তেলে রয়েছে ডি-লিমোনেন যা অন্ত্রের স্বাভাবিক আন্দোলন বজায় রাখে ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক রাখে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় কমলার খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল ওয়েল পানিতে দু ফোঁটা মিশিয়ে পান করুন।
ওজন কমাতে সহায়ক-
গবেষণায় দেখা যায় কমলালেবুর খোসা কলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসেরাইড দ্রবীভূত পারে। ফলে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এবং যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কমলার খোসা অনেক কার্যকরী। জ্যাম, জেলি বা মারমালেড এর সাথে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিন তাজা কমলার খোসা। কিংবা পান করুন এই খোসার উপকারিতায় ভরা চা।
ক্যান্সার ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে-
এছাড়া কমলার খোসায় একটি ফ্লেভোনয়েড রয়েছে যা ‘হেস্পিরিডিন’ নামে পরিচিত। এবং এটি কোলন ক্যান্সার এবং অস্টিওপরোসিস বিরুদ্ধে কাজ করে।
অনিদ্রা দূর করতে-
কমলার খোসা গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে এটি অনিদ্রা দূর করে। খোসা গুলো কাঁটাচামচ দিয়ে ভালো করে কেঁচে নিন। তারপর গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানির তাপমাত্রা কুসুম গরম থাকতে থাকতে গোসল সেরে নিন। চাইলে মিশিয়ে দিতে পারেন খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও।
..............................................THANKS.
**
এসিডিটি কে গুডবাই !!!
1. পেটে গ্যাস হলে কয়েকটা লবঙ্গদানা, আদা কুচি বা পুদিনা পাতা ওষুধের মতো কাজে দেবে।
2. জিরা গরম তাওয়ায় সেঁকে হালকাভাবে ছেঁচে নিত প্রতিবার
খাবার আগে এক গ্লাস পানিতে এটি এক চা চামচ মিশিয়ে খেলে দ্রুত গ্যাসের উপশম হয়।
3. গ্যাসের ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে গুড় খাবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের এটি এড়িয়ে যেতে হবে।
4. দাওয়াতে আমরা বোরহানি খে এর টকদই হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস দূর করে।
5. পেটের যে কোনো সমস্যা উপশমে প্রতি ৫-৬টি বা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা বাসক পাতা বেটে, রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিয়মি পানি বা সমস্যা স্থায়ীভাবে দূর হবে।
6. প্রতিবার খাওয়ার পর বাটার মিল্কের সঙ্গে সামান্য গোল মরিচ
মিশিয়ে খেলে খেলে এসিডিটি দূর হয় আপনাদের উপকার আমার সর্ব্বোচ্চ কাম্য।
.....................................THANKS.
গ্যাস্ট্রিকের ৫টি ঘরোয়া সমাধান
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬
গ্যাস্ট্রিক
বা অ্যাসিডিটির সাথে সবাই-ই কম বেশি পরিচিত। এই
সমস্যাটি প্রায় মানুষের মধ্যেই রয়েছে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের বদৌলতে গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির
অসংখ্য ঔষধ রয়েছে। পাশাপাশি আমরা চাইলে ঘরোয়াভাবে এই রোগটি প্রতিরোধ
করতে পারি।
পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতার রস গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর
করতে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিদিন
পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও
বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
গুড়: গুড় আপনার বুক
জ্বালাপোড়া এবং এসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। যখন
বুক জ্বালাপোড়া করবে সাথে সাথে একটুকরো গুড়
মুখে নিয়ে রাখুন যতক্ষণ না সম্পূর্ণ গলে যায়।
তবে ডায়বেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি নিষিদ্ধ।
জিরা: এক চা চামচ জিরা ভেঁজে গুড়া করে নিন। এই
গুড়াটি একগ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাবারের সময়
পান করুন। এতে অনেকটাই সমাধান পাবেন আপনি। লং: আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে,
তবে লং হতে পারে আপনার সঠিক পথ্য।
দুইটি লং মুখে নিয়ে চিবালে এর রস
অনেকটা উপকারে আসতে পারে আপনার।
মাঠা: দুধ এবং মাখন দিয়ে তৈরি মাঠা আমাদের দেশে খুবই
জনপ্রিয়। এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করে যদি এর
সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া যোগ করেন। কোনো রোগকেই অবহেলা করা উচিত নয়। ছোটখাটো গ্যাস্টিক
অনেক সময় বড় রোগের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে তাই প্রথম
অবস্থাতেই এর সমাধান চিন্তা করুন। ডাক্তারি মেডিসিনের
চেয়ে প্রাকৃতিক ঔষধের কার্যকারিতা বহুলাংশে বেশি।
.................thanks
**
পেটে গ্যাস হওয়া এবং গ্যাস হওয়া থেকে ব্যথা
◘ লক্ষণ ও উপসর্গ
১. দুর্গন্ধযুক্ত বা গন্ধহীন ঢেকুর ওঠা |
২. পেট ফেঁপে ওঠা |
৩. পেট ফেঁপে ওঠার দরূন তলপেটে বা উদরে ব্যথা হওয়া |
◘ কী করা উচিত
১. গ্যাসের ব্যথার থেকে রেহাই পেতে পিপারমিন্ট, কেমোমাইল কিংবা ফিনেল দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন|
২. যদি আপনি গ্যাস নির্গমনের চাপ অনুভব করেন সেক্ষেত্রে সেটা চেপে রাখবেন না, প্রয়োজনে রুমের বাইরে গিয়ে হলেও কাজটা সেরে ফেলুন!
৩. যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে আপনার ব্যথাটা তীব্র হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে পা দুটোকে বুকের সাথে মেলাতে পারেন এবং ওভাবে কিছুক্ষণ অবþহান নিতে পারেন, এই ব্যায়াম চর্চার মাধ্যমে পেটে জমে থাকা গ্যাস বের হওয়া সহজ হয়।
◘ কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে ব্যাথা আপনার নাভির কাছ থেকে শুরু হয়ে তলপেটের নিচের দিকের ডান পাশে পর্যন্ত সরতে থাকে সেক্ষেত্রে এটা হয়তো এপেনডিসাইটিসের লক্ষণ|
২. যদি আপনার তিনদিনেরও বেশি সময় ধরে ক্রমাগত আপনার পেটের স্ফিতী থেকে যায়|
৩. যদি গ্যাস নির্গমনের সময় কিংবা মল ত্যাগের সময় আপনার তলপেটে তীব্র ও আকস্মিক ব্যথা জেগে ওঠে সেক্ষেত্রে এটা হয়তো আইবিএস বা ইরিটেবল বাউয়েল সিনড্রম-এর লক্ষণ।
৪. যদি আপনার পেটে প্রায়ই গ্যাস জন্মায়, এবং আপনার ওজন যদি কমতে থাকে, এবং আপনার মলের রঙ যদি ম্লান হয় এবং দুর্গন্ধ যুক্ত হয় সেক্ষেত্রে আপনি হয়তো বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন (ম্যালএ্যাবজরশন ডিজওর্ডার বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ হজমে অসমর্থতা)।
◘ কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. তীব্র গ্যাস এবং গ্যাস সংক্রান্ত ব্যথা থেকে আপনি কেবল আপনার খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করেই মুক্তি পেতে পারেন। মনে রাখবেন যে যদিও বেশি আঁশযুক্ত খাবারগুলো গ্যাস তৈরি করে কিন্তু এই খাবারগুলোই আবার একটি স্বাþহকর খাদ্য তালিকার জন্যে অপরিহার্য খাবার। ফল এবং শাকসব্জি এবং বিচি জাতীয় খাবার এবং আস্ত খাদ্যকণা যেগুলো সেগুলো বাদ না দিয়ে বরং পেটে যাতে গ্যাস না হয় সেজন্যে খাদ্য তালিকায় নিম্নোক্ত পরিবর্তনগুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন:
২. শুকনো সিমের বিচি কিনুন। সারারাত সেগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার পানি ফেলে দিয়ে পরিস্কার পানিতে বিচিগুলো রান্নার জন্যে চড়িয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেন বিচিগুলো যেন পুরোপুরি সেদ্ধ হয়।
৩. প্রচুর পরিমাণ পানি বা পানীয় পান করুন।
৪. যেসব খাবার বা স্ন্যাকস-কে মিষ্টি করার জন্যে ফন্সুকটোজ (ফলের চিনি) ব্যবহার করা হয় বা সরবিটল (কৃত্তিম চিনি) ব্যবহার করা হয় সেগুলো পেট ফাঁপার জন্যে দায়ী।
৫. আস্তে আস্তে খান, খাবার পুরোপুরি চর্বন করুন, এবং বেশি খাওয়া পরিত্যাগ করুন। (মনে রাখবেন যে খাবার পর পেট ভরেছে এই অনুভূতি আসতে প্রায় ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে।)
৬. খাবার পর হালকা হাটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধ্যম ধরনের শরীর চর্চা হজমি শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে এবং গ্যাস দ্রুত নির্গমনে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
৭. কার্বোনেটেড পানীয় (যেমন কোকা কোলা, পেপসি ইত্যাদি), চুইং গাম, এবং স্ট্র দিয়ে সিপ করে করে পান করার অভ্যাস ত্যাগ করুন। এগুলোর প্রত্যেকটিই আপনার পাকস্থলিতে গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
গ্যাস্ট্রিকের ৫টি ঘরোয়া সমাধান
▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬
গ্যাস্ট্রিক
বা অ্যাসিডিটির সাথে সবাই-ই কম বেশি পরিচিত। এই
সমস্যাটি প্রায় মানুষের মধ্যেই রয়েছে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের বদৌলতে গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির
অসংখ্য ঔষধ রয়েছে। পাশাপাশি আমরা চাইলে ঘরোয়াভাবে এই রোগটি প্রতিরোধ
করতে পারি।
পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতার রস গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর
করতে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিদিন
পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও
বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
গুড়: গুড় আপনার বুক
জ্বালাপোড়া এবং এসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। যখন
বুক জ্বালাপোড়া করবে সাথে সাথে একটুকরো গুড়
মুখে নিয়ে রাখুন যতক্ষণ না সম্পূর্ণ গলে যায়।
তবে ডায়বেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি নিষিদ্ধ।
জিরা: এক চা চামচ জিরা ভেঁজে গুড়া করে নিন। এই
গুড়াটি একগ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাবারের সময়
পান করুন। এতে অনেকটাই সমাধান পাবেন আপনি। লং: আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে,
তবে লং হতে পারে আপনার সঠিক পথ্য।
দুইটি লং মুখে নিয়ে চিবালে এর রস
অনেকটা উপকারে আসতে পারে আপনার।
মাঠা: দুধ এবং মাখন দিয়ে তৈরি মাঠা আমাদের দেশে খুবই
জনপ্রিয়। এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করে যদি এর
সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া যোগ করেন। কোনো রোগকেই অবহেলা করা উচিত নয়। ছোটখাটো গ্যাস্টিক
অনেক সময় বড় রোগের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে তাই প্রথম
অবস্থাতেই এর সমাধান চিন্তা করুন। ডাক্তারি মেডিসিনের
চেয়ে প্রাকৃতিক ঔষধের কার্যকারিতা বহুলাংশে বেশি।
.................thanks
**
পেটে গ্যাস হওয়া এবং গ্যাস হওয়া থেকে ব্যথা
◘ লক্ষণ ও উপসর্গ
১. দুর্গন্ধযুক্ত বা গন্ধহীন ঢেকুর ওঠা |
২. পেট ফেঁপে ওঠা |
৩. পেট ফেঁপে ওঠার দরূন তলপেটে বা উদরে ব্যথা হওয়া |
◘ কী করা উচিত
১. গ্যাসের ব্যথার থেকে রেহাই পেতে পিপারমিন্ট, কেমোমাইল কিংবা ফিনেল দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন|
২. যদি আপনি গ্যাস নির্গমনের চাপ অনুভব করেন সেক্ষেত্রে সেটা চেপে রাখবেন না, প্রয়োজনে রুমের বাইরে গিয়ে হলেও কাজটা সেরে ফেলুন!
৩. যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে আপনার ব্যথাটা তীব্র হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে পা দুটোকে বুকের সাথে মেলাতে পারেন এবং ওভাবে কিছুক্ষণ অবþহান নিতে পারেন, এই ব্যায়াম চর্চার মাধ্যমে পেটে জমে থাকা গ্যাস বের হওয়া সহজ হয়।
◘ কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে ব্যাথা আপনার নাভির কাছ থেকে শুরু হয়ে তলপেটের নিচের দিকের ডান পাশে পর্যন্ত সরতে থাকে সেক্ষেত্রে এটা হয়তো এপেনডিসাইটিসের লক্ষণ|
২. যদি আপনার তিনদিনেরও বেশি সময় ধরে ক্রমাগত আপনার পেটের স্ফিতী থেকে যায়|
৩. যদি গ্যাস নির্গমনের সময় কিংবা মল ত্যাগের সময় আপনার তলপেটে তীব্র ও আকস্মিক ব্যথা জেগে ওঠে সেক্ষেত্রে এটা হয়তো আইবিএস বা ইরিটেবল বাউয়েল সিনড্রম-এর লক্ষণ।
৪. যদি আপনার পেটে প্রায়ই গ্যাস জন্মায়, এবং আপনার ওজন যদি কমতে থাকে, এবং আপনার মলের রঙ যদি ম্লান হয় এবং দুর্গন্ধ যুক্ত হয় সেক্ষেত্রে আপনি হয়তো বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন (ম্যালএ্যাবজরশন ডিজওর্ডার বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ হজমে অসমর্থতা)।
◘ কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. তীব্র গ্যাস এবং গ্যাস সংক্রান্ত ব্যথা থেকে আপনি কেবল আপনার খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করেই মুক্তি পেতে পারেন। মনে রাখবেন যে যদিও বেশি আঁশযুক্ত খাবারগুলো গ্যাস তৈরি করে কিন্তু এই খাবারগুলোই আবার একটি স্বাþহকর খাদ্য তালিকার জন্যে অপরিহার্য খাবার। ফল এবং শাকসব্জি এবং বিচি জাতীয় খাবার এবং আস্ত খাদ্যকণা যেগুলো সেগুলো বাদ না দিয়ে বরং পেটে যাতে গ্যাস না হয় সেজন্যে খাদ্য তালিকায় নিম্নোক্ত পরিবর্তনগুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন:
২. শুকনো সিমের বিচি কিনুন। সারারাত সেগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার পানি ফেলে দিয়ে পরিস্কার পানিতে বিচিগুলো রান্নার জন্যে চড়িয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেন বিচিগুলো যেন পুরোপুরি সেদ্ধ হয়।
৩. প্রচুর পরিমাণ পানি বা পানীয় পান করুন।
৪. যেসব খাবার বা স্ন্যাকস-কে মিষ্টি করার জন্যে ফন্সুকটোজ (ফলের চিনি) ব্যবহার করা হয় বা সরবিটল (কৃত্তিম চিনি) ব্যবহার করা হয় সেগুলো পেট ফাঁপার জন্যে দায়ী।
৫. আস্তে আস্তে খান, খাবার পুরোপুরি চর্বন করুন, এবং বেশি খাওয়া পরিত্যাগ করুন। (মনে রাখবেন যে খাবার পর পেট ভরেছে এই অনুভূতি আসতে প্রায় ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে।)
৬. খাবার পর হালকা হাটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধ্যম ধরনের শরীর চর্চা হজমি শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে এবং গ্যাস দ্রুত নির্গমনে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
৭. কার্বোনেটেড পানীয় (যেমন কোকা কোলা, পেপসি ইত্যাদি), চুইং গাম, এবং স্ট্র দিয়ে সিপ করে করে পান করার অভ্যাস ত্যাগ করুন। এগুলোর প্রত্যেকটিই আপনার পাকস্থলিতে গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
**
দাঁত ব্যথার ১০টি প্রাকৃতিক নিরাময়
দাঁত ব্যাথার কারণঃ
দাঁত ব্যথার প্রধান কারণ হলো ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগ। দাঁত ক্ষয় রোগে সাধারণত দাঁতের কোনো অংশে গর্ত হয়ে যায় ও দাঁত ব্যথা করে। দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলো হচ্ছে আক্কেল দাঁতের সমস্যা, মাঢ়িতে ইনফেকশন, পুঁজ হওয়া, আঘাতের কারণে দাঁতে ফাটল, ক্যারিজ ইত্যাদি।
দাঁত ব্যথার প্রাকৃতিক নিরাময়ঃ
দাঁত ব্যথা হলে ঘরেই আপনার ব্যথা কমিয়ে ফেলতে পারবেন। নিরাপদ প্রাকৃতিক ব্যথা নিরোধক দিয়ে দাঁত ব্যথা কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব। আসুন দেখে নেয়া যাক প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত ব্যথা কমানোর উপায়গুলো।
গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলি করতে থাকুন যতক্ষণ সম্ভব। দাঁত ব্যথা কমে যাবে।
ভ্যানিলা ভিজিয়ে রাখা পানি তুলায় ভিজিয়ে দাঁতে ধরে রাখুন। দাঁত ব্যথা কমে আসবে।
আপেল সাইডার ভিনেগার তুলায় লাগিয়ে দাঁতের সাথে ধরে রাখলে ব্যথা কমে আসে।
আক্রান্ত দাঁত দিয়ে একটুকরো আদা চিবিয়ে নিন।
রসুন থেঁতো করে লবণ দিয়ে দাঁতের গোঁড়ায় চেপে রাখুন। দাঁত ব্যাথায় আরাম পাবেন।
চিনি ও দুধ ছাড়া গরম চায়ের লিকার খান। দাঁত ব্যথায় সাময়িক আরাম পাবেন।
লবঙ্গের তেলের সাথে এক চিমটি গোলমরিচ গুড়ো মিশিয়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের গোড়ায় লাগাতে হয়। এতে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।
সরিষার তেলের সাথে এক চিমটি লবন মিশিয়ে আক্রান্ত দাঁতের গোড়ায় ডলে দিতে হয়। এতে দাঁত ব্যথা কমে যায়।
কয়েক ফোঁটা লেবুর রস আক্রান্ত দাঁতে দিলে দাঁতব্যথা কমানো যায়।
এক টুকরা তাজা পেঁয়াজ আক্রান্ত মাড়ি বা দাঁতে রেখে দাঁতব্যথা কমানো সম্ভব।
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমাতে যান। সকালের নাস্তার পরে আবার দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত থাকতে দাঁতের মূল্য না বুঝলে পরে আফসোস করতে হবে।
................................THANKS.
**
ঘুম প্রতিটা প্রাণীর জন্যেই গুরুত্বপূর্ন।
১। আপনি যখন ঘুমান তখন আপনার শরিরে কি হয় তা জানেন?
•→ আপনার ব্রেইন শক্তি লাভ করে।
•→ আপনার শরিরের নষ্ট হওয়া সেল গুলো নিজে নিজে ঠিক হয়।
•→ আপনার শরীর গুরুত্বপূর্ন হরমন মুক্ত করে।
২। বয়স অনুপাতে আপনার ভিন্ন ধরনের ঘুম দরকার।
•→ বাচ্চাদের – ১৬ ঘন্টা।
•→ ৩ থেকে ১২ বছর– ১০ ঘন্টা।
•→ ১৩ থেকে ১৮ বছর – ১০ ঘন্টা।
•→ ১৯ থেকে ৫৫ বছর – ৮ ঘন্টা
•→ ৬৫ বছরের উপরে – ৬ ঘন্টা।
৩। পুরুষ তার স্বপ্নে অন্য পুরুষ কে দেখে ৭০% সময়, কিন্তু নারী তার স্বপ্নে পুরুষ
এবং নারী উভয়কেই সমান সময় দেখে।
৪। আমরা স্বপ্নে তাদের ই দেখি যাদের মুখ আমাদের পরিচিত।তবে যার মুখ আপনি প্রতিদিন দেখেন না তাকেও আপনি স্বপ্নে দেখেন।
৫। প্যারাসমনিয়া একটা ঘুমের রোগ যা আপনাকে ঘুমের মধ্যে অস্বাভাবিক কাজ করায়। এই রোগের কারনে সংঘটিত হওয়া অপরাধ সমূহ
•→ ঘুমের মধ্যে গাড়ী চালানো।
•→ ভুল চেক লেখা।
•→ হত্যা।
•→ শিশু নির্যাতন।
•→ ধর্ষন।
৬। ১২% মানুষ সাদা কালো তে স্বপ্ন দেখে। এই রেট আরো বারতে পারে,কিন্তু রঙ্গীন টেলিভিশন স্বপ্নকে রঙ্গীন করতে সাহাজ্য
করেছে।
৭। স্বপ্ন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যে মানুষ স্বপ্ন দেখে না সে অস্বাভাবিক।
৮। ঘুমের পোজিশন আপনার পারসনালিটি বহন করে।
৯। প্রতি ৪ জন বিবাহিত দম্পত্তির মধ্যে ১টি দম্পত্তি আলাদা খাটে ঘুমায়।
১০। ব্রিটিশ সৈন্য রাই প্রথম একটি উপায় আবিষ্কার করে একটানা ৩৬ ঘন্টা না ঘুমিয়ে থাকার। যখন ক্লান্তি অনুভব করতো, তখন তারা একটা স্পেশাল মুখঢাকনি ব্যাবহার
করতো যা সূর্যের আলোর তীব্রতা বাড়িয়ে দিত এবং তাদের জাগিয়ে তুলতো।
১১। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঘুমায় :
•→ কোয়ালাস : দিনে ২২ ঘন্টা ঘুমায়।
•→ ব্রাউন ব্যাট : দিনে ১৯.৯ ঘন্টা ঘুমায়।
•→ প্যানগোলিন্স : এরা দিনে ১৮ ঘন্টা ঘুমায়।
সব চেয়ে কম ঘুমায় এমন
স্তন্যপায়ী প্রানী :
•→ গিরাফেস : ১.৯ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।ঘুমের সময় ৫-১০ মিনিট।
•→ রো হরিন : ৩.০৯ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।
•→ এশিয়াটিক এলিফেন্ট : ৩.১ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।
১২। ডলফিন যখন ঘুমায়, তখন তার ব্রেইন এর অর্ধেক বন্ধ থাকে।বাকি অর্ধেক তাকে শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
১৩। আপনি না খেয়ে মরবেন না কিন্তু না ঘুমিয়ে মরবেন। ২ সপ্তাহ না খেয়ে থাকতে পারবেন কিন্তু ১০ দিন না ঘুমালে মারা পড়বেন।
১৪। অন্ধ মানুষ স্বপ্নে দেখতে পায়।
১৫। ঘুম থেকে ওঠার ৫ মিনিটের মধ্যে আপনি স্বপ্নের ৫০% ভুলে যাবেন। ১০ মিনিটের মধ্যে ৯০% ভাগ ভুলে যাবেন।
....................................thanks.
**
ব্যক্তিত্ব ও সৌন্দর্যের অনেক খানিই নির্ভর করে মুখের স্বাস্থ্যগত অবস্থা তথা দুর্গন্ধমুক্ত মুখগহ্বরের ওপর। কিন্তু দুর্গন্ধ বা দুর্গন্ধযুক্ত শ্বাস অনেক সময়ই বিরক্তিকর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। কেউ কেউ হয়তো এমন অবস্থা সম্পর্কে খুব একটা অবগত থাকেন না। কিছু নিয়মকানুন মেনে চললেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
# মুখে দুর্গন্ধ কেন হয়ঃ
১. প্রতিবার খাবার গ্রহণে মুখের ভেতরে খাদ্য আবরণ দাঁতের ফাঁকে, মাড়ির ভেতর জমে দন্তমল সৃষ্টি হয়। পরে তা থেকে মাড়ির প্রদাহ দেখা দেয়।
২. মুখের যেকোনো ধরনের ঘা বা ক্ষত।
৩. আঁকাবাঁকা দাঁত থাকার কারণে খাদ্যকণা ও জীবাণুর অবস্থান।
৪. মুখের ভেতরে ছত্রাক ও ফাঙ্গাস।
৫. মুখের ক্যানসার।৬. ডেন্টাল সিস্ট বা টিউমার।
৭. দুর্ঘটনার কারণে ক্ষত।
এ ছাড়া দেহের অন্যান্য রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে, যেমন: পেপটিক আলসার বা পরিপাকতন্ত্রের রোগ, লিভারের রোগ, গর্ভাবস্থা, কিডনির জটিলতা, বাতজনিত রোগ, ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র, উচ্চ রক্তচাপ, গলা বা পাকস্থলীর ক্যানসার, এইডস, হূদেরাগ, মানসিক রোগ, নাক, কান, গলার রোগ ইত্যাদি।
# মুখে দুর্গন্ধ হলে আপনি যা করবেনঃ
১. পরিষ্কার উন্নতমানের একটি ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সব কটি অংশ ভেতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন (তিন বেলা খাবারের পর)।
২. জিব পরিষ্কারের জন্য জিব ছোলা ব্যবহার করুন। বাজারে স্টেনলেস স্টিল অথবা প্লাস্টিকের জিব ছোলা পাওয়া যায়।
৩. যেকোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোরহেক্সিডিন জাতীয়) দুই চামচ মুখে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণপানিতে কুলকুচি করুন। প্রতিদিন অন্তত দুবার, সকালে ও রাতে খাবারের পর।
৪. অবসর সময়ে মুখের ভেতরে একটি লং বা এলাচির দানা রাখুন।
৫. প্রতিবার আহারের পর (যা কিছু খাবেন, যেমন: বিস্কুট, ফলমূলজাতীয় খাবার) সম্ভব হলে দাঁত ব্রাশ করুন অথবা কুলকুচি করে ফেলুন।
৬. ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য জর্দা, পান ইত্যাদি ত্যাগ করুন।
৭. দাঁতের ফাঁকে বা মাড়ির ভেতরে অনেক সময় খাদ্যকণা জমে পচন শুরু হয়। ডেন্টাল ফ্লস, টুথ পিকসের (একধরনের জীবাণুমুক্ত শলাকা) সাহায্যে খাদ্যকণাগুলো বের করুন।
..........................thanks.
**
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার
ইনস্টিটিউটের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সব ধরনের ক্যানসারের সঙ্গেই খাদ্যের একটা যোগ রয়েছে। সাম্প্রতিক কালে ১৭টি দেশের ১৭০টি গবেষণায় দেখা যায়, খাদ্যতালিকা একটু পাল্টে নিলেই ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে। ক্যানসার প্রতিরোধী বিভিন্ন খাবার প্রতিদিন কিছু পরিমাণে গ্রহণ করলে ঝুঁকি অনেকাংশে কমবে। আসুন, জেনে নিই সেই খাদ্য তালিকা।
গাজর, হলুদ ও কমলা রঙের সবজি এসবে রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধী বিটাক্যারোটিন, যা ক্যানসার কোষের ওপর চড়াও হয়।
টমেটো, তরমুজ
টমেটো ও তরমুজে রয়েছে লাইকোপেন, যার পরিমাণ রক্তে কম হলে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় পাঁচ গুণ বেড়ে যায়।
সবুজ শাকসবজি
গাঢ় সবুজ শাকসবজিতে ক্যানসাররোধী বিটাক্যারোটি ফোলেট ও লিউটেইন থাকে। যে শাকসবজি যত সবুজ, তাতে তত বেশি উপাদান রয়েছে।
বাঁধাকপি, ফুলকপি, শালগম
অল্প সেদ্ধ করলে সবজির উপাদান ঠিক থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এই সবজি নিয়মিত গ্রহণে খাদ্যনালির ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় ৭০ শতাংশ কমে।
সয়াবিন
সয়াবিনে ক্যানসাররোধী অন্তত পাঁচটি উপাদান রয়েছে। এসবের মধ্যে একটি উপাদানের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য
স্তন ক্যানসারে ব্যবহূত ওষুধ টেমোক্সিফেনের মতো।
রসুন ও পেঁয়াজ
রসুন-পেঁয়াজ জাতীয় সবজিতে রয়েছে খাদ্যনালি, পাকস্থলী, ফুসফুস ও যকৃতের ক্যানসাররোধী কয়েকটি উপাদান, যা রসুনের নির্যাস স্তন ক্যানসারের ঝুঁকির প্রায় ৭১ শতাংশ কমিয়ে দেয়।
ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ ফল
যারা প্রতিদিন কিছু না কিছু ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ ফল খায়, তাদের অগ্ন্যাশয় ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক বা দুই- তৃতীয়াংশ কমে যায়।
স্বল্প চর্বিসম্পন্ন দুধ স্বল্প চর্বিসম্পন্ন দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম, রিবোফ্ল্যাবিন, ভিটামিন এ, সি, ডি প্রভৃতি উপাদান, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
.............thanks.
**
**
ঘুম সম্পর্কে ১৫ টি তথ্যঃ
ঘুম প্রতিটা প্রাণীর জন্যেই গুরুত্বপূর্ন।
১। আপনি যখন ঘুমান তখন আপনার শরিরে কি হয় তা জানেন?
•→ আপনার ব্রেইন শক্তি লাভ করে।
•→ আপনার শরিরের নষ্ট হওয়া সেল গুলো নিজে নিজে ঠিক হয়।
•→ আপনার শরীর গুরুত্বপূর্ন হরমন মুক্ত করে।
২। বয়স অনুপাতে আপনার ভিন্ন ধরনের ঘুম দরকার।
•→ বাচ্চাদের – ১৬ ঘন্টা।
•→ ৩ থেকে ১২ বছর– ১০ ঘন্টা।
•→ ১৩ থেকে ১৮ বছর – ১০ ঘন্টা।
•→ ১৯ থেকে ৫৫ বছর – ৮ ঘন্টা
•→ ৬৫ বছরের উপরে – ৬ ঘন্টা।
৩। পুরুষ তার স্বপ্নে অন্য পুরুষ কে দেখে ৭০% সময়, কিন্তু নারী তার স্বপ্নে পুরুষ
এবং নারী উভয়কেই সমান সময় দেখে।
৪। আমরা স্বপ্নে তাদের ই দেখি যাদের মুখ আমাদের পরিচিত।তবে যার মুখ আপনি প্রতিদিন দেখেন না তাকেও আপনি স্বপ্নে দেখেন।
৫। প্যারাসমনিয়া একটা ঘুমের রোগ যা আপনাকে ঘুমের মধ্যে অস্বাভাবিক কাজ করায়। এই রোগের কারনে সংঘটিত হওয়া অপরাধ সমূহ
•→ ঘুমের মধ্যে গাড়ী চালানো।
•→ ভুল চেক লেখা।
•→ হত্যা।
•→ শিশু নির্যাতন।
•→ ধর্ষন।
৬। ১২% মানুষ সাদা কালো তে স্বপ্ন দেখে। এই রেট আরো বারতে পারে,কিন্তু রঙ্গীন টেলিভিশন স্বপ্নকে রঙ্গীন করতে সাহাজ্য
করেছে।
৭। স্বপ্ন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যে মানুষ স্বপ্ন দেখে না সে অস্বাভাবিক।
৮। ঘুমের পোজিশন আপনার পারসনালিটি বহন করে।
৯। প্রতি ৪ জন বিবাহিত দম্পত্তির মধ্যে ১টি দম্পত্তি আলাদা খাটে ঘুমায়।
১০। ব্রিটিশ সৈন্য রাই প্রথম একটি উপায় আবিষ্কার করে একটানা ৩৬ ঘন্টা না ঘুমিয়ে থাকার। যখন ক্লান্তি অনুভব করতো, তখন তারা একটা স্পেশাল মুখঢাকনি ব্যাবহার
করতো যা সূর্যের আলোর তীব্রতা বাড়িয়ে দিত এবং তাদের জাগিয়ে তুলতো।
১১। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঘুমায় :
•→ কোয়ালাস : দিনে ২২ ঘন্টা ঘুমায়।
•→ ব্রাউন ব্যাট : দিনে ১৯.৯ ঘন্টা ঘুমায়।
•→ প্যানগোলিন্স : এরা দিনে ১৮ ঘন্টা ঘুমায়।
সব চেয়ে কম ঘুমায় এমন
স্তন্যপায়ী প্রানী :
•→ গিরাফেস : ১.৯ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।ঘুমের সময় ৫-১০ মিনিট।
•→ রো হরিন : ৩.০৯ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।
•→ এশিয়াটিক এলিফেন্ট : ৩.১ ঘন্টা ঘুমায় দিনে।
১২। ডলফিন যখন ঘুমায়, তখন তার ব্রেইন এর অর্ধেক বন্ধ থাকে।বাকি অর্ধেক তাকে শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
১৩। আপনি না খেয়ে মরবেন না কিন্তু না ঘুমিয়ে মরবেন। ২ সপ্তাহ না খেয়ে থাকতে পারবেন কিন্তু ১০ দিন না ঘুমালে মারা পড়বেন।
১৪। অন্ধ মানুষ স্বপ্নে দেখতে পায়।
১৫। ঘুম থেকে ওঠার ৫ মিনিটের মধ্যে আপনি স্বপ্নের ৫০% ভুলে যাবেন। ১০ মিনিটের মধ্যে ৯০% ভাগ ভুলে যাবেন।
....................................thanks.
**
আর নয় মুখের দুর্গন্ধ ...
ব্যক্তিত্ব ও সৌন্দর্যের অনেক খানিই নির্ভর করে মুখের স্বাস্থ্যগত অবস্থা তথা দুর্গন্ধমুক্ত মুখগহ্বরের ওপর। কিন্তু দুর্গন্ধ বা দুর্গন্ধযুক্ত শ্বাস অনেক সময়ই বিরক্তিকর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। কেউ কেউ হয়তো এমন অবস্থা সম্পর্কে খুব একটা অবগত থাকেন না। কিছু নিয়মকানুন মেনে চললেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
# মুখে দুর্গন্ধ কেন হয়ঃ
১. প্রতিবার খাবার গ্রহণে মুখের ভেতরে খাদ্য আবরণ দাঁতের ফাঁকে, মাড়ির ভেতর জমে দন্তমল সৃষ্টি হয়। পরে তা থেকে মাড়ির প্রদাহ দেখা দেয়।
২. মুখের যেকোনো ধরনের ঘা বা ক্ষত।
৩. আঁকাবাঁকা দাঁত থাকার কারণে খাদ্যকণা ও জীবাণুর অবস্থান।
৪. মুখের ভেতরে ছত্রাক ও ফাঙ্গাস।
৫. মুখের ক্যানসার।৬. ডেন্টাল সিস্ট বা টিউমার।
৭. দুর্ঘটনার কারণে ক্ষত।
এ ছাড়া দেহের অন্যান্য রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে, যেমন: পেপটিক আলসার বা পরিপাকতন্ত্রের রোগ, লিভারের রোগ, গর্ভাবস্থা, কিডনির জটিলতা, বাতজনিত রোগ, ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র, উচ্চ রক্তচাপ, গলা বা পাকস্থলীর ক্যানসার, এইডস, হূদেরাগ, মানসিক রোগ, নাক, কান, গলার রোগ ইত্যাদি।
# মুখে দুর্গন্ধ হলে আপনি যা করবেনঃ
১. পরিষ্কার উন্নতমানের একটি ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সব কটি অংশ ভেতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন (তিন বেলা খাবারের পর)।
২. জিব পরিষ্কারের জন্য জিব ছোলা ব্যবহার করুন। বাজারে স্টেনলেস স্টিল অথবা প্লাস্টিকের জিব ছোলা পাওয়া যায়।
৩. যেকোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোরহেক্সিডিন জাতীয়) দুই চামচ মুখে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণপানিতে কুলকুচি করুন। প্রতিদিন অন্তত দুবার, সকালে ও রাতে খাবারের পর।
৪. অবসর সময়ে মুখের ভেতরে একটি লং বা এলাচির দানা রাখুন।
৫. প্রতিবার আহারের পর (যা কিছু খাবেন, যেমন: বিস্কুট, ফলমূলজাতীয় খাবার) সম্ভব হলে দাঁত ব্রাশ করুন অথবা কুলকুচি করে ফেলুন।
৬. ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য জর্দা, পান ইত্যাদি ত্যাগ করুন।
৭. দাঁতের ফাঁকে বা মাড়ির ভেতরে অনেক সময় খাদ্যকণা জমে পচন শুরু হয়। ডেন্টাল ফ্লস, টুথ পিকসের (একধরনের জীবাণুমুক্ত শলাকা) সাহায্যে খাদ্যকণাগুলো বের করুন।
..........................thanks.
**
ক্যানসার প্রতিরোধে ১৩ খাদ্য
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার
ইনস্টিটিউটের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সব ধরনের ক্যানসারের সঙ্গেই খাদ্যের একটা যোগ রয়েছে। সাম্প্রতিক কালে ১৭টি দেশের ১৭০টি গবেষণায় দেখা যায়, খাদ্যতালিকা একটু পাল্টে নিলেই ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে। ক্যানসার প্রতিরোধী বিভিন্ন খাবার প্রতিদিন কিছু পরিমাণে গ্রহণ করলে ঝুঁকি অনেকাংশে কমবে। আসুন, জেনে নিই সেই খাদ্য তালিকা।
গাজর, হলুদ ও কমলা রঙের সবজি এসবে রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধী বিটাক্যারোটিন, যা ক্যানসার কোষের ওপর চড়াও হয়।
টমেটো, তরমুজ
টমেটো ও তরমুজে রয়েছে লাইকোপেন, যার পরিমাণ রক্তে কম হলে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় পাঁচ গুণ বেড়ে যায়।
সবুজ শাকসবজি
গাঢ় সবুজ শাকসবজিতে ক্যানসাররোধী বিটাক্যারোটি ফোলেট ও লিউটেইন থাকে। যে শাকসবজি যত সবুজ, তাতে তত বেশি উপাদান রয়েছে।
বাঁধাকপি, ফুলকপি, শালগম
অল্প সেদ্ধ করলে সবজির উপাদান ঠিক থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এই সবজি নিয়মিত গ্রহণে খাদ্যনালির ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় ৭০ শতাংশ কমে।
সয়াবিন
সয়াবিনে ক্যানসাররোধী অন্তত পাঁচটি উপাদান রয়েছে। এসবের মধ্যে একটি উপাদানের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য
স্তন ক্যানসারে ব্যবহূত ওষুধ টেমোক্সিফেনের মতো।
রসুন ও পেঁয়াজ
রসুন-পেঁয়াজ জাতীয় সবজিতে রয়েছে খাদ্যনালি, পাকস্থলী, ফুসফুস ও যকৃতের ক্যানসাররোধী কয়েকটি উপাদান, যা রসুনের নির্যাস স্তন ক্যানসারের ঝুঁকির প্রায় ৭১ শতাংশ কমিয়ে দেয়।
ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ ফল
যারা প্রতিদিন কিছু না কিছু ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ ফল খায়, তাদের অগ্ন্যাশয় ক্যানসারের ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক বা দুই- তৃতীয়াংশ কমে যায়।
স্বল্প চর্বিসম্পন্ন দুধ স্বল্প চর্বিসম্পন্ন দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম, রিবোফ্ল্যাবিন, ভিটামিন এ, সি, ডি প্রভৃতি উপাদান, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
**
১৫. ধর্মীয় গ্রন’ নিয়মিত পাঠ এবং অনুশীলন।
•••গলা ব্যাথা ও কাশির জন্য উপকারী কয়েকটি টিপস••
◘রসুনঃ
২/৩ কোয়া রসুন এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিয়ে এরপর নরমাল ঠান্ডা করে সাথে একটু মধু মিশিয়ে পান করবেন ।
◘আদাঃ
একটু আদা হালকা করে বেটে নিয়ে এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে পান করবেন । গলা ব্যাথা থেকে মুক্তির জন্য দিনে তিন চারবার এইভাবে খাবেন ।
আদা চিবিয়ে খেলেও কাজ হতে পারে ।
◘লেবুঃ
দু টেবল চামচ লেবুর রসের সাথে এক টেবল চামচ মধু মিশিয়ে হালকা গরম করে পান করবেন,দিনে চারবার অন্তত এইভাবে পান করবেন।
অথবা প্রতিবার চায়ের সাথে আদা,লেবুর রস ও সামান্য মধু মিশিয়ে পান করবেন ।
◘মধু ও গরম দুধঃ
ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন ।
সাথে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক চামচ মধু খেয়ে নিতে পারেন ।
◘পেয়াজঃ
আধা চা চমচ পেয়াজের রসের সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে দিনে অন্তত দুবার পান করবেন ।
...............thanks.
**
ওজন বাড়াতে চান ?
যেখানে বেশির ভাগ মানুষ
শরীরের বাড়তি মেদ ঝরানোর জন্য
সর্বক্ষণ ব্যতিব্যস্ত থাকেন,
সেখানে এমন অনেকেই আছেন
যারা শরীরে একটু ওজন বাড়ানোর
জন্য উদগ্রীব থাকেন।
শরীরের উচ্চতার
সঙ্গে মিলিয়ে ব্যালান্সড ওজনের
জন্য দুটি জিনিস থাকা অত্যাবশ্যক।
একটি হলো ভালোভাবে খাবার
হজম করার
ক্ষমতা এবং আরেকটি হলো শারীরি
পরিশ্রম করার ক্ষমতা। অনেকেই
আছেন যারা হেলথি ডায়েট চার্ট
মেনে চলেন। কিন্তু হাই
মেটাবলিজমের জন্য দ্রুতই
ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলেন। আবার
অনেকেই আছেন
যারা ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অরুচির
জন্য খেতে পারেন না। তাই
যারা আন্ডারওয়েট তাদের জন্য
কাঙ্খিত ওজন বাড়াতে প্রয়োজন দৃঢ়
মানসিক শক্তি।
মেদ ঝরানো নিয়ে গবেষক,
চিকিত্সক, পুষ্টিবিদ, হেলথ
সেন্টারগুলো সার্বক্ষণিক
নানা টিপস দিয়ে থাকেন
যা আমরা পত্র-পত্রিকায় প্রায়শই
পড়ে থাকি। কিন্তু যারা খুব শুকনা ও
ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী তাদের
জন্য বিশেষ
কোনো নির্দেশনা চোখে পড়ে না।
তাই যারা শরীরে বাড়তি কিছু ওজন
যোগ করতে চান
এবং নিজেকে সুস্বাস্থ্যের
অধিকারীদের দলে অন্তর্ভুক্ত
করতে চান, তাদের জন্য কিছু টিপস
দেয়া হলো।
১. শুধু ক্ষুধা লাগলেই খেতে হবে। কখনই
জোর
করে বা ক্ষুধা না লাগলে খাওয়া উচ
নয়। পেট ভরে না খেয়ে শতকরা ২০
ভাগ খালি রেখে খাওয়া শেষ
করতে হবে। এতে হজম শক্তি বাড়বে।
যারা একসঙ্গে অধিক খেতে পারেন
না, তারা সেই খাবারটি ছোট ছোট
ভাগে ৫-৬ বারে খেতে পারেন।
২. খাদ্যে ফ্যাট ইনটেক
বাড়িয়ে দিতে হবে। বাটার, পনির,
ফুল ক্রিম দুধ, পুডিং, পায়েস,
কাস্টার্ড, আইস ক্রিম খেতে পারেন।
খাবারের মেনুতে প্রচুর শাক-সবজি,
ফল, ভাত, মুরগি ও ডিম রাখুন।
৩. জাংক ফুড এড়িয়ে চলুন।
৪. যে সব খাদ্যে চর্বি কাটে, সেসব
খাবার পরিহার করতে পারেন।
যেমন, শসা। সেই সাথে চা,
কফি খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
৫. রাতে ঘুমানোর ঠিক
আগে খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
৬. খাওয়ার সময় খুব ধীরে ও
শান্তভাবে খাওয়া শেষ করুন।
তারাহুড়া করে হাপুস হুপুস
করে খাওয়া ঠিক নয়।
৭. প্রচুর পানি পান করুন।
৮. নিয়মিত হাঁটুন ও অন্যান্য ব্যায়াম
করুন। এতে খাবার হজম
হবে এবং ক্ষুধাও বাড়বে।
৯. ধুমপান পরিহার করুন।
১০. যেকোনো ধরনের টেনশন
বা স্ট্রেস থেকে দূরে থাকুন।
সর্বদা প্রফুল্ল থাকার চেষ্টা করুন।
সর্বক্ষণ ব্যতিব্যস্ত থাকেন,
সেখানে এমন অনেকেই আছেন
যারা শরীরে একটু ওজন বাড়ানোর
জন্য উদগ্রীব থাকেন।
শরীরের উচ্চতার
সঙ্গে মিলিয়ে ব্যালান্সড ওজনের
জন্য দুটি জিনিস থাকা অত্যাবশ্যক।
একটি হলো ভালোভাবে খাবার
হজম করার
ক্ষমতা এবং আরেকটি হলো শারীরি
পরিশ্রম করার ক্ষমতা। অনেকেই
আছেন যারা হেলথি ডায়েট চার্ট
মেনে চলেন। কিন্তু হাই
মেটাবলিজমের জন্য দ্রুতই
ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলেন। আবার
অনেকেই আছেন
যারা ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অরুচির
জন্য খেতে পারেন না। তাই
যারা আন্ডারওয়েট তাদের জন্য
কাঙ্খিত ওজন বাড়াতে প্রয়োজন দৃঢ়
মানসিক শক্তি।
মেদ ঝরানো নিয়ে গবেষক,
চিকিত্সক, পুষ্টিবিদ, হেলথ
সেন্টারগুলো সার্বক্ষণিক
নানা টিপস দিয়ে থাকেন
যা আমরা পত্র-পত্রিকায় প্রায়শই
পড়ে থাকি। কিন্তু যারা খুব শুকনা ও
ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী তাদের
জন্য বিশেষ
কোনো নির্দেশনা চোখে পড়ে না।
তাই যারা শরীরে বাড়তি কিছু ওজন
যোগ করতে চান
এবং নিজেকে সুস্বাস্থ্যের
অধিকারীদের দলে অন্তর্ভুক্ত
করতে চান, তাদের জন্য কিছু টিপস
দেয়া হলো।
১. শুধু ক্ষুধা লাগলেই খেতে হবে। কখনই
জোর
করে বা ক্ষুধা না লাগলে খাওয়া উচ
নয়। পেট ভরে না খেয়ে শতকরা ২০
ভাগ খালি রেখে খাওয়া শেষ
করতে হবে। এতে হজম শক্তি বাড়বে।
যারা একসঙ্গে অধিক খেতে পারেন
না, তারা সেই খাবারটি ছোট ছোট
ভাগে ৫-৬ বারে খেতে পারেন।
২. খাদ্যে ফ্যাট ইনটেক
বাড়িয়ে দিতে হবে। বাটার, পনির,
ফুল ক্রিম দুধ, পুডিং, পায়েস,
কাস্টার্ড, আইস ক্রিম খেতে পারেন।
খাবারের মেনুতে প্রচুর শাক-সবজি,
ফল, ভাত, মুরগি ও ডিম রাখুন।
৩. জাংক ফুড এড়িয়ে চলুন।
৪. যে সব খাদ্যে চর্বি কাটে, সেসব
খাবার পরিহার করতে পারেন।
যেমন, শসা। সেই সাথে চা,
কফি খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
৫. রাতে ঘুমানোর ঠিক
আগে খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
৬. খাওয়ার সময় খুব ধীরে ও
শান্তভাবে খাওয়া শেষ করুন।
তারাহুড়া করে হাপুস হুপুস
করে খাওয়া ঠিক নয়।
৭. প্রচুর পানি পান করুন।
৮. নিয়মিত হাঁটুন ও অন্যান্য ব্যায়াম
করুন। এতে খাবার হজম
হবে এবং ক্ষুধাও বাড়বে।
৯. ধুমপান পরিহার করুন।
১০. যেকোনো ধরনের টেনশন
বা স্ট্রেস থেকে দূরে থাকুন।
সর্বদা প্রফুল্ল থাকার চেষ্টা করুন।
.......................thanks
**
**
No comments:
Post a Comment