E

Saturday, December 7, 2013

  1.   FOR WOMEN................

**

||হিডেন ক্যামেরা সনাক্ত করার কিছু উপায়
জেনে নিন ||

১। ট্রায়াল রুমে (যেখানে কাপড় পাল্টাবেন) ঢুকে
আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল দেয়ার
চেষ্টা
করুন। যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে-
তাহলে গোপনক্যামেরা নাই।
আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ
করে
ডাউন হয়ে যায়-তাহলে অবধারিতভাবে বুঝবেন
সেখানে গোপন ক্যামেরা রয়েছে। গোপন
ক্যামেরার
সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে।
সিগন্যাল
ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফিয়ারেন্ -স
হতে
থাকে। যার জন্য মোবাইল নেটওয়ার্ক
ঐখানে কাজ
করেনা।
২।শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল
রুমে (যেখানে মেয়েরা
কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চেক করে) সেখানে যে
আয়না থাকে সেটা আসল নাওহতে পারে, এটিও
গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক !
প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার
মাঝে এখন
যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলাহয়
দ্বিমুখী আয়না ।
এই আয়নায় আপনি আপনার
চেহারা দেখতে পারবেন,
কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্যপাশ
হতে
কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য
পাশে
লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন ক্যামেরা ।
আপনারআঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।
যদি আপনার
আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার
সাথে না
লাগে (মাঝে যদি ফাঁকা থাকে তাহলে আয়না যদি
আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার
সাথে লেগে যায়,
তার মানে আয়না নকল!
আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার
পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও
প্রতিবিম্বের
মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য।
আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ
থাকে
আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের
ছাপ
আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের
সাথে লেগে যাবে কারন
মাঝে কোনো বাধা নেই।
.............................THANKS. 

**

নারীদেরকে সুন্দরী করে তুলতে নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি

এবার সুন্দরী নারীদের যৌন জীবনের রহস্য উন্মোচনের জন্য রীতিমতো গবেষণা শুরু হয়েছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম করার চেয়েও নিয়মিত সেক্স লাইফ ভাল। যদি আপনি নিজেকে ফিট, সুন্দরী ও এবং কম বয়সী হিসেবে দেখতে চান তাহলে আপনার জন্য নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি। একটি স্কটিশ গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের মতো উন্নত যৌন জীবন নারীদেরকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে। এতে নারীদের ত্বক আরো মসৃণ ও সতেজ হয়। যখন আপনি দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর থেকে তিন ধরনের হরমন কাজ করে।
.................................THANKS.
**
 লাল লিপস্টিকের অর্থ জানেন কি?
আজকাল লাল লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙানো নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড। কম বয়স্ক মেয়েরা থেকে শুরু করে মধ্য বয়সী অনেক নারীই ঠোঁট রাঙাচ্ছেন লাল রঙে। বলাই বাহুল্য যে এই রঙটার ফ্যাশন আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে হিন্দি সিনেমা ও সিরিয়ালের কল্যাণে। এবং স্বভাবতই কিছু না বুঝে শুনেই আমাদের নারীরা অনুসরণ করছেন সেটা।

আপনি কি জানেন, লাল লিপস্টিকের কি অর্থ? লাল লিপস্টিক আপনাকে একজন কামার্ত মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করছে। বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত ও বহুকাল যাবত প্রতিষ্ঠিত ঠোঁটে লাল রঙের এই অর্থ।

অনেক সমাজ বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টা মূলত পতিতাবৃত্তি থেকে এসেছে। বিশেষ করে লাল রঙে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টি। পতিতারা ঠোঁট লাল রঙে রক্তিম করে তুলতেন আর সেটাই ছিল তাদের বিজ্ঞাপন।

কালের বিবর্তনে লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টি সমাজে স্বীকৃতি পায়, বলাই বাহুল্য যে কিছু কোম্পানির ব্যবসায়িক ফন্দির কৌশলে। এবং খুব দ্রুত এই লিপস্টিক হয়ে ওঠে সৌন্দর্য চর্চায় অত্যাবশ্যকীয় একটি উপাদান। নানান রকমের ও বর্ণের লিপস্টিক চলে আসে বাজারে, আর নারীরা সেসব ব্যবহার করেন নিজেকে সাজাবার জন্য। তবে এত সব রঙের ভিড়েও লাল রঙের লিপস্টিক সর্বদাই বিবেচিত হয়ে এসেছে যৌন আবেদনের প্রতীক হিসাবে।

ভারতীয় সংস্কৃতির অন্ধ অনুকরণে আমাদের নারীরা যে বয়স নির্বিশেষে লাল লিপস্টিক ব্যবহার করেই যাচ্ছেন, সেটা আসলে কতটুকু শালীন বা আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে কতটুকুন যৌক্তিক? বেশিরভাগ নারীই একে ফ্যাশনের ট্রেন্ড মেনে নিয়ে ব্যবহার করছেন, নিজেকে প্রমাণ করছেন ফ্যাশন সচেতন। অথচ জানতেও পারছেন না যে নিজের অজান্তেই আপনি নিজেকে উপস্থাপন করছেন একজন কামার্ত মানুষ হিসাবে!

.......................................THANKS.
**

হাসি দেখে মেয়ে চিনুনঃ
১| হাসির সময় যে মেয়েদের দাত
বের হয়
না তারা খুব সৌভাগ্যবতী হয়|
২| যেসব নারী হাসলে দুগালে টোল
পড়ে তারা ব্যাভীচারিনী হয়|
৩| যে নারী হাসলে মুখ রক্তিম হয়
সে কুলটা হয়|
৪| যারা যেকোনো কথায়
হো হো প্রান
খোলা হাসিতে ভরিয়ে দেয়
তারা সরল ও সৎ
হয়|
৫| যে নারী অতিরিক্ত
হাসে তারা দুশ্চরিত্রা হয়|
৬| মৃদু হাসিনী নারী সুখি হয়|

.................................THANKS. 
**
 সাদাস্রাব বা প্রদর বা লিকোরিয়া কেন হয়?

সাদা স্রাব বা লিকোরিয়া কিঃ মহিলাদের সন্তান প্রসব হওয়ার যে (পথ বা রাস্তা) সে পথে এক প্রকার ঘন স্রাব হওয়াকে প্রদর বা লিকোরিয়া বলে। মনে রাখবেন- ইহা কোন রোগ নয়, সাদাস্রাব বা লিকোরিয়া রোগের লক্ষন বা উপসর্গ মাত্র।

অনেক মহিলাদের বিয়ের আগে ও পরে এই রোগ হয়। কিন্তু অনেকে লজ্জায় বা অবহেলা করে নিজের নিকট তা লুকিয়ে রাখে। অনেকে এটাকে তেমন গুরুত্বও দেয়না। তবে ইদানিং মহিলাদের শিক্ষিত হার বেড়ে যাওয়াতে অনেক সচেতনতার সৃষ্টি হয়েছে। এখন একে অন্যের নিকট বিভিন্ন সমস্যার কথা শেয়ার করে। যার কারনে এখন এই রোগের চিকিৎসা করে অনেকে সুস্থ আছেন।

কেন এই রোগ হয়ঃ লিকোরিয়া বা সাদাস্রাব হওয়ার পিছনে অনেক গুলো কারন জড়িত।

০১। প্রধান কারন হল ইনফেকশন। মহিলাদের জরায়ু “ওপেন অরগ্যান” উন্মুক্ত অংগ গুলোর মধ্যে একটি। যেহেতু জরায়ু উন্মুক্ত থাকে, তাই যে কোন ভাবে এইখানে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

২। মলদ্বার বা পায়ুদেশ থেকে জীবানু আসিয়া খুব সহজেই জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে।

৩। পুরুষের মাধ্যমেও এই রোগ হতে পারে। ট্রাইকোমানো এবং মোনালিয়া এই দু’টি ইনফেকশন যৌন রোগের জীবানু বহনকারী পুরুষের মাধ্যমে স্ত্রীলোকদের মধ্যে সংক্রমিত হয়।

৪। মোনালিয়া জীবানু দ্বারা আক্রান্ত জরায়ুতে চুলকানি হয় এবং ব্যথা করে। ঘন হলুদের মত স্রাব হয়।

৫। ট্রাইকোমানো জীবানু দ্বরা আক্রান্ত জরায়ুতে জ্বালাভাব থাকে, চুলকানি হয়, জরায়ু একটু ফুলিয়া যায়, লালচে হয়ে যায়। ফেনাটে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়।

৬। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাব ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবের কারনে এই রোগ হতে পারে।

৭। জম্ম নিরোধক বড়ি হতেও এই রোগ হতে পারে।

৮। ঋতুস্রাবের পরবর্তী প্রযায়ে গর্ভপাত করালে, ইত্যাদি কারনে হতে পারে।

৯। মেয়েদের বা মহিলাদের মাসিক বা ঋতুচক্র আরম্ভ হলে অনেকে ময়লা অপরিষ্কার নেকরা বা কাপড় কিংবা অপরিষ্কার পেন্টি ব্যবহার করেন। যার কারনে জরায়ুতে ইনফেকশান হয়ে এই রোগ হয়।

১০। মানসিক রোগ হতেও লিকোরিয়া বা সাদা স্রাব হতে পারে।

১১। শরীরের যক্ষ্মা, রক্তহীনতা, ভিটামিনের অভাবে এই রোগ হতে পারে

১২। বৃদ্ধ বয়সে শরীরের চামড়া শুকাইয়া যায়, কুচকাইয়া যায়। সে সময় জরায়ু শুকাইয়া গেলে এই রোগ হতে পারে।

পরামর্শঃ

১। সহবাসের পর যেসব মহিলাদের লালচে বা গোলাপি স্রাব হয়, তাহাদের খুব শীগ্রি ডাক্তারের নিকট যাওয়া উচিৎ। এমনকি যদি দু’টি পিরিয়ডের মাঝখনে পিংক ডিসচার্জ হয় তাহলেও ডাক্তার দেখাতে হবে। যদি পিরিয়ডের মাঝামাঝি সময়ে পানির মত পাতলা স্রাব হয়, তাহলে ভয়ের কিছু নাই।

২। এই রোগের চিকিৎসা (বিবাহিত হলে) স্বামী স্ত্রী দু’জনকে একসাথে করতে হবে। কেননা স্বামীর নিকট থেকে প্রবত্তীতে আবার স্ত্রী ইনফেকশন হতে পারে।

৩। সংক্রমণ এড়াইতে হইলে একটাই উপায়- তা হল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।

৪। মাসিক বা ঋতুচক্রে পরিষ্কার জীবানুমুক্ত (ডেটল বা সেবলন) দিয়ে কিংবা ভালভাবে সাবান দিয়ে পেন্টি বা কাপড় জীবানুমুক্ত করে তা ব্যবহার করতে হবে।

৬। প্রদর বা সাদাস্রাব যাওয়া অবস্থায় কোন প্রকার মিলন বা সহবাস করা যাবেনা। ৭। পুষ্টিকর বা বল বৃদ্ধিকারক খাবার খাইতে হইবে।

.........................THANKS. 
**
 সকল বোনদের বলছিঃ
আপনার দেহে কোন পর পুরুষের বিন্দুমাত্র অধিকার নেই। নিজের
মর্যাদা বাচিয়ে চলা আপনার পবিত্রদায়িত্ব ও অধিকার। যে ছেলেআজ
আপনাকে মিষ্টি কথার ফাদে ভুলিয়ে আপনার
দেহ চাচ্ছে, কি করে বুঝবেন যে সে অন্য মেয়ের কাছে একই কথা বলছে না? এত মহা মূল্যবান সম্পদ আপনার ইজ্জত, কেন নিজ হাতে নষ্ট করছেন?
আসুন একটু সচেতনতাই পারে আমাদের এসব কুকীর্তি থেকে মুক্তি দিতে ।

.........................THANKS. 
**
 ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলের যত্ন:
 ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। চুল ভালো করে আঁচড়িয়ে নিন। মেটালের চিরুনি ব্যবহার না করে প্লাস্টিকের বড় দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন। সহজেই চুলের জট ছেড়ে যাবে। বড় চুল হলে বানিটেল বা বিনুনী বেঁধে নিন। তাহলে চুলে আর জট পড়বে না। তবে খুব টেনে চুল বাঁধবেন না, এতে কপাল চওড়া হয়ে যাবে আর চুল বেশি পড়বে।

চুল ও স্ক্যাল্প পরিষ্কার থাকলে সারা রাত চুলে তেল লাগিয়ে রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মাথায় কাপড়ের ব...্যান্ড বা কোনো কাপড় দিয়ে ঢেকে শোবেন, তাহলে বালিশে তেল লাগবে না। হেয়ারটনিক ম্যাসাজ করতে পারেন, এতে তেল সহজেই চুলের গোড়ায় ঢুকবে। ঘুমও ভালো হবে। সারারাত ঘুমানোর পর কোঁকড়ানো চুল প্রায়ই নিস্তেজ হয়ে পড়ে। সকালে ঘুম থেকে উঠে মাথা নিচু করে স্ক্যাল্পে সার্কুলার মোশনে ম্যাসাজ করুন, এতে নিস্তেজ চুলে প্রাণ ফিরে আসবে।

বালিশে ঘষা লেগে অনেক সময় চুল ভেঙ্গে যায়, চুল পড়তে শুরু করে। চুল যাতে এলোমেলো, অবিন্যস্ত না হয় সে জন্য মসৃণ ও নরম কাপড়ের বালিশের কাভার বা সার্টিনের তৈরি বালিশের কাভার ব্যবহার করুন। নরম ও মসৃণ হওয়ায় সহজে ঘষা লেগে চুল ভেঙ্গে যাবে না।

.............................THANKS.
**

বিলিভ ইট, অর নট বিশ্বাস করেন আর নাই করেন,
কাহিনী পুরাই সত্য...

১. আপনি কখনো ২
মিনিটে MaggiNoodles
রান্না করতে পারবেন না।
২. Fair & Lovely
কখনো ৭দিনে গায়ের রঙ
ফর্সা করেনা।
৩. Harpic কখনো টয়লেটকে ৯৯.৯৯%
জীবানু মুক্ত করেনা।
৪. Wheel/Rin কখনই কাপড়কে সাদার
চেয়ে বেশি সাদা করতে পারে
৫. SUNSILK Hair Fall কখনো চুল
পরা কমাতে পারেনা।
....................................thanks.
**
 যা জানা জরুরী ( মেয়েদের ফিঙ্গারিং কৌশল)

ছেলেদের মত মেয়েরাও অনেক সময়ই অনেক হর্নি হয়ে যায় যে তাদের মাস্টারবেট করার প্রয়োজন হয়। মাস্টারবেট হিসাবে মেয়েরা সাধারনত ফিঙ্গারিং করে থাকে। মাস্টার্বেট করে সর্বোচ্চ আনন্দ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ফিঙ্গারিং করে যায়। যে ভাবে করে আপনি সবচেয়ে অনন্দ পান, এবং কম্ফোর্টেবল ফিল করেন, সেভাবে ফিঙ্গারিং করুন। ফিঙ্গারিং এ সাহায্য করতে পারে এমন কিছু তথ্যই দেওয়া হল।

আপনি যখন বেশ হর্নি ফিল করবেন, বা টার্ন অন থাকবেন তখন ফিঙ্গারিং করা শুরু করুন। চাইলে ফিঙ্গারিং করার আগে পর্ন বা সেক্স মুভি দেখুন, এরোটিকা পড়ুন।এছাড়া বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ফোন সেক্স করার সময় বা এরোটিক কথা বলার সময় করতে পারেন ফিঙ্গারিং। হর্নি হলে জি স্পটের চার পাশের স্পঞ্জি এরিয়া গুলোতে রক্ত পৌছায়, ফলে জায়গাগুলো স্ফিত হয়। তাতে ফিঙ্গারিং করা সহজ হয় এবং এতে করে আপনি মজাও বেশি পাবেন।

ফিঙ্গারিং শুরু করার আগে আপনার ব্রেস্ট চাপতে পারেন, নিপল টুইস্ট করতে পারেন। এটি আপনাকে মুড এ আসতে সহায়তা করবে। দুই পা ফাক করে কম্ফোর্টেবল কোন পজিশনে বসুন বা শুয়ে পড়ুন। আঙ্গুল লাগান আপনার ভ্যাজায়নাতে। আঙ্গুল একটু ঘষুন ও আস্তে আস্তে চাপুন। ভিজে উঠলে ভেতরে ঢুকান একটা আঙ্গুল। চাইলে সে সময় আঙ্গুলের পরিবর্তে পেনিস কল্পনা করে নিতে পারেন। জোরে ঢুকান বের করুন, আস্তে আস্তে দুইটি বা তিনটি আঙ্গুল দিন। ভেতরে আঙ্গুল ঘোরান। জি স্পট স্পর্শ করার চেষ্টা করুন। ক্লিটরিস স্পর্শ করুন, টিপুন, সুড়সুড়ি দিন। বেশ মজা পাবেন। আঙ্গুল ব্যথা না পাওয়া পর্যন্ত জোরে ঢুকান। এতে স্যাটিস্ফেকশন পাবেন। এক হাত দিয়ে ফিঙ্গারিং করার সময় আরেক হাত দিয়ে ব্রেস্ট বা অ্যাস চাপতে পারেন। আপনার ভ্যাজায়না ভিজে না উঠার আগে ফিঙ্গারিং শুরু করবেন না, এতে পরে ব্যথা করতে পারে। অর্গাসোম লাভ করা পর্যন্ত বা সম্পূর্ণ স্যাটিস্ফাইড হওয়া পর্যন্ত ফিঙ্গারিং করুন।

মেয়েদের মাস্টার্বেটে আরো মজা পাওয়ার জন্য আছে বিভিন্ন সেক্স টয় , যেমন ডিলডো, ভাইব্রেটর। এসবে লুব্রিক্যান্ট অয়েল মাখিয়ে নিতে পারেন যদি বেশি শুকনো লাগে। এর পর পছন্দ মত ভইব্রেশন দিয়ে মাস্টারবেট করুন। জি স্পট খুজে বের করা টা মেয়েদের মাস্টারবেটে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। পরবর্তীতে এর সম্পর্কে বলা হবে। জি স্পট খুজে সেখানে জোরে প্রেস করুন। এতে আপনার কোন ক্ষতি হবে না। বরং অর্গাসোম লাভ করতে পারবেন। সেক্স টয় বা ডিলডো ব্যাবহারে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না। তবে এগুলো না থাকলে আপনি আঙ্গুল দিয়ে ই কাজ চালাতে পারেন। অনেকে ডিলডোর অভাব মেটাতে পেন্সিল বা অন্যান্য জিনিস ব্যাবহার করে থাকে। আপনি যদি এসব ব্যাবহারে মজা পান, এবং কম্ফোর্টেবল হন তবে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

.......................thanks. 
**
 পুরুষদের যদি উত্তেজনা কম
থাকে সে ক্ষেত্রে নারীর উচিত
পুরুষকে উত্তেজিত করে তোলা।
নারী বিভিন্ন
ভাবে পুরুষকে উত্তেজিত
করে তুলতে পারে। বিশেষ
করে নারী তার স্তন, স্তনবৃন্ত, কিটোরিস
ইত্যাদি উত্তেজক শারীরিক অংশের
স্পর্শ দ্বারা পুরুষকে উত্তেজিত
করে তুলতে পারে।
পুরুষত্বহীনতা সমস্যা মোকাবেলায়
নারীর ভূমিকা রয়েছে খুব বেশি।
নারী পুরুষকে বিভিন্ন
ভাবে উত্তেজিত করে আবার
তাকে শিথিল করে তার লিঙ্গের
দৃঢ়তা বাড়াতে পারে।
স্ত্রী দিনে অন্তত তিন চার বার
স্বামীর দৃঢ়তা বাড়াতে এ
কাজটি করতে পারে।
লিঙ্গের উত্তেজনা দীর্ঘণ
ধরে না রেখে পুরুষের উচিত একবার
লিঙ্গ শিথিল করে আবার লিঙ্গের
উত্তেজনা তৈরী করা।
এতে করে পুরুষত্বহীনতার
সমস্যা কিছুটা কমতে পারে।

............thanks. 
**

সেনিটারি ন্যাপকিন


মেয়েদের পিরিয়ড শুরু হয় ১১-১৩ বছর বয়সে। আজকাল পুষ্টিকর খাদ্য ও স্বাস্থ্যের জন্য ৮-৯ বছর বয়সেও প্রথম পিরিয়ড দেখা দিতে পারে। এই সময়টা সে নিতান্তই শিশু। এই বয়সে পিরিয়ডে মানসিকভাবে বাধাগ্রস্ত হওয়া খুবই স্বাভাবিক। কি হতে কি হলো এই ভয়ে এক প্রচণ্ড মানসিক চাপ পড়ে তার উপর।

তা ছাড়াও তো আছে নানারকম ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। অথচ উপযুক্ত ব্যবস্থা নিলে সে অতি সহজে এই হয়রানির হাত থেকে রক্ষা পেতে পারে। পেতে পারে সুস্থ, সুন্দর সফল জীবন। সুস্থ আর সুন্দর জীবনের জন্য তাই এ সময় প্রয়োজন স্বাস্থ্যসম্মত সেনিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা।

জানবে কিভাবে:

একটি কিশোরী মেয়েকে যৌবনে উপনীত হওয়ার আগে পার হতে হয় বয়ঃসন্ধির দিনগুলো। তখন তার চোখের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে নারীত্বের রহস্যময় বাঁকগুলো। বাইরের দুনিয়াটাকে বিস্ময়ের চোখে দেখার ও চেনার সঙ্গে সঙ্গে সে আবিষ্কার করে নিজের শরীরের পরিবর্তনগুলো।

এখানে সে নির্ভর করে মায়ের উপর। মা হিসেবে তো বটেই একজন নারী হিসেবেও মা শেখান পরিপূর্ণ নারী হয়ে উঠতে। মেয়ের বড় হয়ে উঠার এই প্রক্রিয়ায় ট্রেনার হিসেবে, সংশোধক হিসেবে পাশে থাকেন মা। অনেক সময় এই দায়িত্বটা নেন বড় বোন। তারা ভালো-মন্দ বিবেচনা করে তাকে সাহায্য করবেন সফল হতে। যেখানে ঋতুমতী হওয়ার বিষয়টা আসবে সবার আগে।

বিশেষজ্ঞদের মতামত

হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতলের গাইনি ও প্রসূতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপিকা ডা. নাজনীন আহমেদ বলেন, পিরিয়ডের সময়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা খুবই জরুরি। অস্বাস্থ্যকর বস্তু ব্যবহারের জন্য মেয়েদের দুটি প্রধান সমস্যা দেখা দিতে পারে- প্রথমত, পাইরজেনিক অর্গানিজমে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন হয়।

এই ইনফেকশনে নিচ হতে উপরের দিকে ইউট্রেস টিউব আক্রান্ত করে। এতে টিউব ব্লক হয়ে যেতে পারে। তখন রোগী কনসিভ করতে পারে না। যদিও কখনো কখনো এই সমস্যা নিয়ে বাচ্চা হয়। তবে ইনফেকশনটা বাচ্চার মধ্যে ছড়িয়ে যায়, ফলে বাচ্চা রুগ্ন হয়।

দ্বিতীয়ত, পিরিয়ডের হাইজেনিক ইনফেকশনের জন্য মেয়েদের সব সময় তলপেটে ব্যথা থাকে। একটা অসুস্থভাব সব সময় তাকে ঘিরে থাকে। তাই নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য পিরিয়ডের সময় নিরাপদ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
............THANKS
**

জেনে নিন (মাসিকের সময় খুব বেশী ব্যথা হলে করনীয়)

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা কমন ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়।মনে রাখতে হবে পৃথিবীর সকল মেয়েরি মাসিকের সময় কম বেশী ব্যথা হয়।সামান্য ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক।ব্যথা বেশী হলেই নিচের পদ্ধতি গুলো ফলো করতে পারেন।প্রাথমিক ভাবে ডাক্তারের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই।

১/কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবে। এটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে।

২/এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। ৩ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবে। পরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে। এভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবে। এটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবে। শুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়।

৩/আরেকটা পদ্ধতি আছে- কেজেল ব্যায়াম। এটাও খুব উপকারী।
এগুলো করলে যোনি মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে আবার ঠিকঠাক হয়ে যাবে, ব্যাথাও কমে যাবে।

আমাদের দেশের অনেক মেয়েদেরই শারীরিক ফিটনেস ভালো নয় বলে এরকম সমস্যা বেশি হয়। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত পরবর্তিতে আলোচনা করার ইচ্ছা রইল।

............THANKS

No comments:

Post a Comment